প্রাচীন বাংলার ইতিহাস (পর্ব-১)

বাঙালি জাতির উদ্ভব ও বিকাশ

  • সমগ্র বাঙালি জনগোষ্ঠী বিভক্ত – দুইভাগে।
  • আর্যপূর্ব জনগোষ্ঠী মূলত বিভক্ত – চারভাগে (নেগ্রিটো, অস্ট্রিক, দ্রাবিড় ও ভোটচীনীয়।
  • আর্যদের আগমনের পূর্বে এ দেশে বসবাস ছিল – অনার্যদের।
  • নেগ্রিটোদের উৎখাত করে – অস্ট্রিক জাতি।
  • বাংলাদেশের প্রাচীনতম জাতি – অস্ট্রিক জাতি বা আদি অষ্ট্রেলীয়।
  • বাঙালি জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে – অষ্ট্রিক জাতি থেকে।
  • বাঙালি জাতি গড়ে উঠেছে – অস্ট্রিক, দ্রাবিড় ও আর্য জাতির সংমিশ্রণে।
  • সর্বপ্রথম দেশবাচক শব্দ ‍“বাংলা” যে গ্রন্থে ব্যবহার হয় – আইন-ই-আকবরী গ্রন্থে।
  • গারো, চাকমা, ত্রিপুরা কোচ ইত্যাদি উপজাতি যে গোষ্ঠীভূক্ত – অস্ট্রিক, দ্রাবিড়, মঙ্গোলীয় বা ভোটচীনীয়।
  • বর্তমান বাঙালি জাতির পরিচয় – সংকর জাতি হিসেবে।
  • বৈদিক যুগ বলে – আর্য যুগকে।
  • আর্য সংস্কৃতি সমধিক বিকাশ লাভ করে – পাল শাসনামলে।
  • আর্যদের আদি নিবাস – ইউরাল পর্বতের দুক্ষিণে কিরঘিজ তৃণভূমি অঞ্চলে।
  • আর্যদের ধর্মগ্রন্থের নাম – বেদ।
  • আংলার আদিম অধিবাসী হলো – অনার্য ভাষাভাষী শবর, পুলিন্দ, হাড়ি, ডোম, চান্ডাল প্রভৃতি সম্প্রদায়।
  • আর্যদের প্রভাব স্থাপনের পরে বঙ্গদেশে যে জাতির আগমন হয় – মঙ্গোলীয় বা ভোটচীনীয়।
  • বাঙালির জনজীবন গড়ে উঠেছে – অন্তত দেড় হাজার বছরের অনুশীলন, গ্রহণ বর্জন ও রূপান্তরের মাধ্যমে।
  • আর্যগণ প্রথম ভারত উপমহাদেশে আগমন করে – সম্ভবত খ্রিষ্টপূর্ব ১৪০০ বা ১৫০০ অব্দে।
  • আর্যজাতি ভারতে প্রবেশ করার পর প্রথমে বসতি স্থাপন করে – সিন্ধু বিধৌত অঞ্চলে।
  • প্রাচীন কর্ণসূবর্ণ বলতে বোঝায় – আধুনিক পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদকে।
  • অস্ট্রিক জাতি বঙ্গভূমি পদাপর্ণ করে – ইন্দোচীন থেকে আসাম হয়ে।

বাংলার প্রাচীন জনপদ

  • বাংলার সর্ব প্রাচীন জনপদ – পুন্ড্র।
  • বঙ্গ নামে দেশের উল্লেখ পাওয়া যায় – খ্রিষ্টপূর্ব তিন হাজর বছর পূর্বে।
  • সর্বপ্রথম বঙ্গ দেশের নাম পাওয়া যায় – ঋগ্বেদের “ঐতরেয় আরণ্যক” গ্রন্থে।
  • সুপ্রাচীন বঙ্গ দেশের সীমা উল্লেখ আছে – ড. নীহাররঞ্জন রায়ের “বাঙালির ইতিহাস” গ্রন্থে।
  • বাংলার আদি জনপদগুলোর ভাষা ছিল – অস্ট্রিক।
  • রাজা শশাংকের শাসনামলের পরে বঙ্গদেশ যে কয়টি জনপদে বিভক্ত ছিল – ৩ টি। যথা: পুন্ড্র, গৌড়, বঙ্গ।
  • পুন্ড্র : উত্তর বঙ্গের একটি জনপদ। বর্তমান বগুড়া, দিনাজপুর, ও রাজশাহী জেলা নিয়ে এই জনপদ ছিল।
  • গৌড়: উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চল, মালদাহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, বর্ধমান ও চাপাইনবাবগঞ্জের কিছু অংশ।
  • বঙ্গ : দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গদেশ বঙ্গ নামে পরিচিত ছিল। বর্তমান ফরিদপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী, পাবনা, ময়মনসিংহ ঢাকা, কুষ্টিয়া নিয়ে ছিল বঙ্গ জনপদ।
  • বঙ্গ ও গৌড় নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয় – ৬ষ্ঠ শতকে।
  • চন্দ্রদ্বীপ:বর্তমান বরিশাল জেলার বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে এই জনপদ ছিল।
  • তাম্রলিপ্ত:পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলা।
  • বরেন্দ্র : উত্তরবঙ্গের একটি জনপদ। ঐতিহাসিকেদের মতে − বর্তমান রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর, বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুর এবং পশ্চিমবঙ্গের মালদহ ও মুর্শিদাবাদের কিছু অংশ এবং দার্জিলিং ও কোচবিহারসহ গঠিত সমগ্র অঞ্চল বরেন্দ্র এলাকা।
  • সমতট: বঙ্গদেশের আর্দ্র-নিম্নভূমিকে সমতট হিসেবে উল্লেখ পাওয়া যায়। বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী নিয়ে ছিল সমতট জনপদ।
  • রাঢ় : ভাগীরথী নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত (বর্ধমান) অঞ্চলকে রাঢ় বলা হয়।
  • হরিকেল: পূর্বভারতের একটি জনপদ। এই জনপদটি বঙ্গদেশের অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। বর্তমান চট্টগ্রাম, সিলেট, কুমিল্লা ও ত্রিপুরার এবং তৎসংলগ্ন এলাকা হরিকলের অংশ ছিল বলে অনুমান করা হয়।

বিভিন্ন শাসনামলে বাংলার রাজধানী

  • শাসনামল –        রাজধানী
  • প্রাচীন বাংলা –          মহাস্থানগড়
  • সুলতানী আমল –          সোনারগাঁও (১৩৩৮-১৩৫২ সাল), গৌড় (১৪৫০-১৫৬৫ সাল)
  • মুঘল আমল –          সোনারগাঁও, ঢাকা
  • মৌর্য ও গুপ্ত বংশ –          গৌড়
  • আলাউদ্দীন হোসেন শাহ – একডালা
  • গৌড় রাজ্যের/শশাঙ্কের – কর্ণসুবর্ণ
  • হর্ষবর্ধন –          কনৌজ
  • মৌর্যযুগ/পুন্ড্র জনপদ –          পুন্ড্রনগর (বাংলার প্রাদেশিক)
  • খড়গ –          কুমিল্লার কর্মান্তবসাক
  • সেন আমণ/লক্ষণ সেন –          নদীয়া/নবদ্বীপ
  • প্রথম চন্দ্রগুপ্ত –          পাটালিপুত্র
  • ঈশা খা –          সোনারগাঁও
  • দেব রাজবংশ –          দেবপর্বত
  • বর্মদেব –          বিক্রমপুর
  • বুগরা খান –          লক্ষ্মণাবতী
  • গুপ্ত রাজবংশ –          বিদিশা
  • প্রাচীন বাংলায় বিভিন্ন শাসনামল

প্রাচীন বাংলায় আলেকজান্ডারেরর পৃষ্ঠপোষকতা

  • গ্রীক বীর আলেকজান্ডারের জন্ম – খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫৬ অব্দে।
  • আলেকজান্ডারের মৃত্যু হয় – ৩২ বছর বয়সে।
  • শৈশবে আলেকজান্ডার শিক্ষা লাভ করেন – এরিস্টটলের নিকট।
  • আলেকজান্ডার সিংহাসনে আহরণ করেন – ২০ বছর বয়সে।
  • সম্রাট আলেকজান্ডার ভারত আক্রমণ করেণ – খ্রিষ্টপূর্ব ৩২৭ অব্দে।
  • আলেকজান্ডার তক্ষশীলা ও সিন্ধু উপতক্যার রাজন্যবর্গকে অনুগত্য স্বীকারের আমন্ত্রণ জানিয়ে দূত প্রেরণ করলে বশ্যতা স্বীকারের প্রতিশ্রুতিসহ প্রচুর পরিমাণে উপঢৌকন প্রেরণ করেন – তক্ষশীলার রাজা অম্ভি।
  • রাজা অম্ভি প্রসঙ্গে ‘উপমহাদেশের ইহাইই হলো দেশদ্রহিতার সর্বপ্রথম দৃষ্টান্ত’ উক্তিটি করেছেন – ড. রমেশ মজুমদার।
  • আলেকজান্ডারের মৃত্যুর পর একের পর এক গ্রিক অধিকৃত অঞ্চলসমূহ জয় করেন – চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য।

মৌর্য বংশ বা সম্রাজ্য

  • মৌর্য সম্রাজ্য যে যুগের একটি বিস্তীর্ণ সম্রাজ্য – লৌহযুগের।
  • ভারত উপমহাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সম্রাজ্য – মৌর্য সম্রাজ্য।
  • মৌর্য সম্রাজ্য গড়ে উঠেছিল – সিন্ধু-গাঙ্গেয় সমভূমিতে অবস্থিত মগধকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল।
  • চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য যার সহযোগিতায় বিশাল মৌর্য সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন – চণাক্য।
  • চণাক্য ছিলেন – তক্ষশীলার বাহ্মণ আচার্য্য এবং বিষ্ণুর উপাসক।
  • মৌর্য বাংশের প্রথম সম্রাট – চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য
  • মৌর্য সম্রাজ্যের রাজধানীর নাম – পাটালিপুত্র।
  • চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের শাসনামলে যে সম্রাট ভারত আক্রমণ করে – গ্রীক বীর আলেকজান্ডার।
  • মৌর্য বংশের স্থায়ীকাল – ১৩৭ বছর (খ্রিষ্ট পূর্ব ৩২২ থেকে খ্রিষ্ট পূর্ব ১৮৫ পর্যন্ত)
  • মৌর্য বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট – সম্রাট অশোক।
  • সম্রাট অশোকের শাসনামলে যুদ্ধ হয়েছিল – কলিঙ্গের যুদ্ধ।
  • কলিঙ্গের যুদ্ধের ভয়াবহতা লক্ষ্য সম্রাট অশোক ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন – বৌদ্ধ ধর্ম।
  • মৌর্য বংশের শেষ সম্রাট – বৃহদ্রথ।

গুপ্ত বংশ

  • গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা বা প্রথম রাজা – ১ম চন্দ্রগুপ্ত (শ্রী-গুপ্ত) ।
  •  গুপ্ত সাম্রাজ্যের গোড়া পত্তন হয় – ৩২০ খ্রিঃ।
  • গুপ্ত বংশের রাজত্বকাল স্থায়ী – ৩২০-৫৫০ খ্রিঃ
  • গুপ্তযুগে বঙ্গের ভাগ ছিল – দুটি।
  • গুপ্ত বংশের মধ্যে শক্তিশালী রাজা ছিলেন – ১ম চন্দ্রগুপ্ত।
  • ম চন্দ্রগুপ্তের উপাধি ছিল – রাজাধিরাজ।
  • গুপ্ত বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা – সমুদ্রগুপ্ত।
  • সমূদ্রগুপ্ত সিংহাসনে আরোহন করেছিল – ৩৩৫ খ্রিঃ।
  • সমূদ্রগুপ্ত রাজ্য শাসন করেন – ৪৫ বছর (৩৮০ খ্রিঃ পর্যন্তু)।
  • সমূদ্রগুপ্তের পিতা ছিলেন – ১ম চন্দ্রগুপ্ত।
  •  সমুদ্রগুপ্তের মুদ্রার নাম ছিল – অশ্বমেধ পরিক্রমা
  •  দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের উপাধি ছিল – বিক্রমাদিত্য, সিংহবীর
  • মহাকবি কালিদাস যে রজার সভাকবি ছিলেন – ২য় চন্দ্রগুপ্ত।
  • কালিদাস যে যুগের কবি – গুপ্ত যুগের কবি
  • ২য় চন্দ্রগুপ্ত-এর রাজত্বকাল – ৩৮০-৪১৩ খ্রিঃ
  • অজান্তার গুহাচিত্র যে যুগের সৃস্টি – গুপ্তযুগের।
  • গুপ্ত বংশের যে সম্রাটকে ভারতীয় নেপোলিয়ন বলা হয় – সমুদ্রগুপ্তকে।
  • সর্ব প্রথম যে চীনা পরিব্রাজক ভারতবর্ষে আগমন করেন – ফা-ইয়েন।
  • ফা -হিয়েন যার সময়ে ভারতবর্ষ পরিভ্রমন করেন – ২য় চন্দ্রগুপ্ত।
  • ফা -হিয়েনের ভারত পরিভ্রমনের কারণ – বৌদ্ধ ধর্মপুস্তক ‘বিনায়াপিটক’ এর মূল রচনা সংগ্রহ করা।
  •  ফা -হিয়েন ভারতবর্ষে অবস্থান করেন – তিন বছর।
  • গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতন ঘটে – স্কন্দগুপ্তের বিক্রমাদিত্যের জীবনাবসনে।

গৌড় শাসন

  • স্বাধীন গৌড় রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন – শশাঙ্ক।
  • গৌড় রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয় – ৬০৬ সালে।
  • গৌড় রাজ্যের রাজধানীর নাম – কর্ণসুবর্ণ
  • গৌড়ের স্বাধীন নরপতি ছিলেন – শশাঙ্ক।
  • গৌড় বংশের শক্তিশালী রাজা – শশাঙ্ক।
  • শশাঙ্কের উপাধি ছিল – মহাসামন্ত।
  • হিউয়েন সাঙ বৌদ্ধধর্মের নিগ্রহকারী হিসেবে অবিহিত করেছেন – শশাঙ্ককে।
  • চীনা বৌদ্ধ পণ্ডিত হিউয়েন সাঙ ভারতে আসেন – হর্ষবধনের আমলে।
  • শশাঙ্কের পর গৌড় রাজ্য দখল করেন – হর্ষবর্ধন।
  • হর্ষবর্ধনের সভাকবি – বানভট্ট।

মাৎস্যন্যায়

  • পাল তাম্র শাসনে শশাঙ্কের পর অরাজকতাপূর্ণ সময়কে (৭ম-৮ম শতক) বলে – মাৎস্যন্যায়।
  • পুকুরে বড় মাছগুলো শক্তির দাপটে ছোট ছোট মাছ ধরে খেয়ে ফেলার পরিস্থিতিকে বলে – মাৎস্যন্যায়।
  • ৭ম-৮ম শতক বাংলার সবল অধিপতিরা গ্রাস করেছিল – ছোট ছোট অঞ্চলগুলোকে।

পাল আমল

  • পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা – গোপাল।
  • গোপালের রাজত্বকাল – ৭৫০ থেকে ৭৭০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ২০ বছর।
  • পাল বংশের রাজাগণ বাংলায় – রাজত্ব করেছেন – প্রায় চারশ বছর।
  • পাল রাজারা -ধর্মালম্বী ছিলেন – বৌদ্ধ।
  • বাংলার দীর্ঘস্থায়ী রাজবংশ – পাল বংশ।
  • পাল বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা – ধর্মপাল।
  • গোপালের পরে বঙ্গ দেশের সিংহাসনে আসীন হন – ধর্মপাল।
  • ধর্মপাল বৌদ্ধ ধর্মপ্রসারে স্থাপন করেন – ১০৭ টি মন্দির।
  • ধর্মপালের রাজত্বকাল ছিল – ৭৭০ থেকে ৮১০ খ্রিষ্টাব্দে পর্যন্ত ৪০ বছর।
  • নওগাঁ জেলার পাহাড়পুরে অবস্থিত ‘সোমপুর বিহার’ -এর প্রতিষ্ঠাতা – ধর্মপাল।
  • লৌসেন (Lausen) – রাজা দেবপালের (৮১০-৮৫০ খ্রিঃ) সেনাপতি।
  • ‘উদীয়মান প্রতিপত্তির যুগ’ বলা হয় কার শাসনামলকে – দেবপালের।
  • কবে পাল সাম্রাজ্যের বিলুপ্তি ঘটে – ১১২৪ খ্রিষ্ঠাব্দে।
  • পাল বংশের সর্বশেষ রাজা – রামপাল।

সেন আমল

  • সেন বংশের প্রথম রাজা ও প্রতিষ্ঠাতা কে – হেমন্ত সেন।
  • সেন রাজাদের পূর্ব পুরুষগণ যে দেশের অধিবাসী ছিলেন – দাক্ষিণাত্যের কর্ণাটক।
  • কার শাসনামলে বাংলা সর্বপ্রথম এক শাসনাধীন আসে  – বিজয় সেনের।
  • বিজয় সেনের রাজত্বকাল বিস্তৃত ছিল – ১০৯৮-১১৬০ খ্রিঃ
  • সেন বংশের সর্বপ্রথম সার্বভৌম রাজা – বিজয় সেন।
  • সেন বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট – বিজয় সেন।
  • বিজয় সেনের দ্বিতীয় রাজধানী – ঢাকা জেলার বিক্রমপুরে (রামপাল)।
  • কৌলিন্য প্রথার প্রবর্তক – বল্লাল সেন।
  • সেন বংশের সর্বশেষ রাজা – লক্ষন সেন।
  • বাংলার শেষ হিন্দু রাজা – লক্ষন সেন।
  • সেন রাজাদের মধ্যে গৌড়েশ্বর উপাধি ধারণ করেন – লক্ষন সেন।
  • লক্ষণ সেন ছিলেন – বৈষ্ণব ধর্মালম্বী।
  • লক্ষন সেনের রাজধানী ছিল – গৌড় ও নদীয়ায়।
  • সেন বংশের অবসান ঘটে – ত্রয়োদশ শতকে।
  • যে বাঙালী নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাধ্যক্ষ পদ অলংকৃত করেন – শীলভদ্র।