# বাংলাদেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্রের পরিচালক ~ অাবদুল জব্বার খান।
# বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের জনক ~ অাবদুল জব্বার খান।
# মুখ ও মুখোশ চলচিত্রের পরিচালক ~ অাবদুল জব্বার খান।
# মাটির ময়না চলচ্চিত্রের পরিচালক ~ তারেক মাসুদ
# কাজী নজরুল ইসলাম পরিচালিত চলচিত্রের নাম ~ ধূপছায়া।
# দুর্ভিক্ষের উপর ম্যাডোনা ৪৩ ছবিটি একেছেন ~ শিল্পচার্য জয়নুল অাবেদিন।
# প্রখ্যাত তিন কন্যা ছবিটি একেছেন ~ কামরুল হাসান।
# শিশু স্বর্গ হলো ~ নড়াইলে অবস্থিত শিল্পী এস এম সুলতানের চিত্রাঙ্কন প্রতিষ্ঠানের নাম।
# চিত্রা নদীর পাড়ে চলচ্চিত্রের নির্মাতা ~ তানভীর মোকাম্মেল।
# জীবনঢুলী ~ একটি চলচ্চিত্রের নাম।
# বাংলাদেশের যে ছবি সম্প্রতি কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভাল পুরস্কার লাভ করে ~ গেরিলা।
# শিল্পী জয়নুল অাবেদিনের সংগ্রহশালাটি অবস্থিত ~ ময়মনসিংহে।
# সূর্য দীঘল বাড়ি চলচ্চিত্রের পরিচালক ~ শেখ নিয়ামত অালী।
# জীবন থেকে নেয়া চলচিত্রের পরিচালক ~ জহির রায়হান।
# অামার বন্ধু রাশেদ চলচিত্রের পরিচালক ~ মোরশেদুল ইসলাম।
# একাত্তরের যীশু চলচ্চিত্রের পরিচালক ~ নাসিরুদ্দিন ইউসুফ।
# বাংলাদেশের প্রথম সঙ্গীত পরিচালক ~ সমর দাস।
# গেরিলা চলচিত্রের পরিচালক ~ নাসির উদ্দিন ইউসুফ।
# মনের মানুষ চলচ্চিত্রের পরিচালক ~ গৌতম ঘোষ।
# স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র চাকা এর পরিচালক ~ মোরশেদুল ইসলাম।
# পদ্মা নদীর মাঝি এর পরিচালক ~ গৌতম ঘোষ।
# লেট দেয়ার বি লাইট বিখ্যাত চলচ্চিত্রটি ~ জহির রায়হানের।
# কান চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কারপ্রাপ্ত;বাংলাদেশের ছায়াছবি ~ মাটির ময়না।
# অান্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত বাংলাদেশের ছায়াছবির নাম ~ সূর্য দীঘল বাড়ি।
# তারেক মাসুদ নির্মিত চলচ্চিত্র ~ অন্তর্যাত্রা।
# ঘেটুপুত্র কমলা চলচ্চিত্রের নির্মাতা ~ হুমায়ূন অাহমেদ।
# যে চলচিত্রে কাজী নজরুল ইসলাম অভিনয় করেন ~ ধ্রুব।
# পথের পাঁচালী চলচ্চিত্রের নির্মাতা ~ সত্যজিৎ রায়।
# সূর্য সংগ্রাম চলচিত্রের পরিচালক ~ অাবদুস সামাদ।
# চিত্রা নদীর পাড়ে চলচ্চিত্রের নির্মাতা ~ তানভীর মোকাম্মেল।
Category: বাংলাদেশ বিষয়াবলি
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা
ক. অসহযোগ অান্দোলন:
১। ১৯৭১ সালের অসহযোগ অান্দোলন শুরু হয়েছিল ~ ২ মার্চ।
২। ১৯৭১ সালের অসহযোগ অান্দোলন শেষ হয়েছিল ~ ২৫ মার্চ।
৩। অসহযোগ অন্দোলন শুরুতেই অসহযগঅনতনদলনশরত২ মার্চ ছাত্র সংগঠনগুলো যে পরিষদ গঠন করেছিল ~ স্বাধীন বাংলা সংগ্রাম পরিষদ।
৪। ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্ট কালের জন্য স্থগিত করেন ~ ১ মার্চ ১৯৭১।
৫। অধিবেশন স্থগিতকরণকে বঙ্গবন্ধু অাখ্যায়িত করেন ~ দুর্ভাগ্যজনক হিসেবে।
৬। অধিবেশন স্থগিত করণের প্রতিবাদে ঢাকায় ও সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানে হরতাল পালিত হয় ~ ২ মার্চ ও 3 মার্চ।
৭। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে প্রথমবারের মত স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয় ~ ২ মার্চ।
৮। ৩ মার্চ বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করে ~ ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ।
৯। অামার সোনার বংলা অামি তোমায় ভালোবাসি সঙ্গীতটি পূর্ব পাকিস্তানের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয় ~ ৩ মার্চ ১৯৭১।
১০। বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন ~ ৭ মার্চ।
১১। অসহযোগ অান্দোলনের প্রথম ছয়দিনে সরকারি প্রেসনোট অনুযায়ী হতাহতের সংখ্যা ছিল ~ ১৭২ জন নিহত এবং ৩৫৮ জন অাহত।
১২। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ পাকিস্তান দিবসের পরিবর্তে প্রতিরোধ দিবস পালন করে ~
২৩ মার্চ। ১৩। স্বাধীনতা ঘোষণার মাধ্যমে শেষ হয় ~ অসহযোগ অান্দোলন।
১৪। লোকটি এবং তার দল পাকিস্তানের শত্রু, এবার তারা শাস্তি এড়াতে পারবে না উক্তিটি করেছিল ~ ইয়াহিয়া খান।
১৫। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে জাতির জনক ঘোষণা করা হয় ~ ৩ মার্চ।
খ. ৭ মার্চের ভাষণ:
১৬। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ যে ময়দানে দিয়েছিলেন তার বর্তমান নাম ~ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।
১৭। ৭ মার্চ ভাষণের মূল বিষয় ছিল ~ ৪ টি।
১৮। ৭ মার্চ ভাষণ প্রদানকালে যে অান্দোলন চলছিল ~ অসহযোগ অান্দোলন।
১৯। অসহযোগ অান্দোলনের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছিল ~ ৭ মার্চের ভাষণের পর।
২০। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম উক্তিটি যে ভাষণের অংশ ~ ৭ মার্চ ভাষণের।
২১। রেসকোর্স ময়দানে ৭ মার্চের ভাষণ শুরু হয়েছিল ~ বিকাল ৩ ঘটিকায়।
২২। অহিংস ও অসহযোগ অান্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় ~ ৭ মার্চ ভাষণে।
গ. স্বাধীনতা ঘোষণা:
২৩। স্বাধীনতার ঘোষণা ও মুক্তিযুদ্ধের শুরু ~ ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাত বারোটার পর অর্থাৎ ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা করেন।
২৪। স্বাধীনতার ঘোষক ~ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরে রহমান।
২৫। অানুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি হয় ~ ১০ এপ্রিল ১৯৭১।
২৬। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংবিধানে সংযোজন হয় ~ পঞ্চদশ সংশোধনীতে।
২৭। অানুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন ~ অধ্যাপক ইউসুফ অালী।
২৮। ২৬ মার্চ অপরাহ্ন ২ টা ৩০ মিনিটে কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন চট্টগ্রাম অাওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ~ অাব্দুল হান্নন।
২৯। ২৭ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় কালুরঘাট বেতারেকেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন ~ মেজর জিয়াউর রহমান।
ঘ. মুজিবনগর সরকারের গঠন ও কার্যাবলি :
৩০। মুজিবনগর সরকার বা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় ~ ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল।
৩১। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র জারি করা হয় ~ ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল।
৩২। বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় ~ কুষ্টিয়রে মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলার ভবেরপাড়া গ্রামে।
৩৩। মুজিবনগর সরকার অানুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করেন ~ ১৭ এপ্রিল ১৯৭১
৩৪। মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাজধানীর নাম ~ মুজিবনগর।
৩৫। অানুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকার গঠনের কথা ঘোষণা করেন ~ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
৩৬। প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের ক্যাম্প বা অফিস ছিল ~ ভারতের কলকাতাস্থ ৮ নম্বর থিয়েটার রোড।
৩৭। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন ~ অধ্যাপক এম ইউসুফ অালী।
৩৮। যে কয়টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে অস্থায়ী সরকার গঠন করা হয়েছিল ~ পাঁচটি।
৩৯। অস্থায়ী সরকারের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্যকতজন ছিল ~ ৯ জন।
৪০। এক নজরে মুজিবনগর সরকার :
# রাষ্ট্রপতি : শেখ মুজিবুর রহমান
# উপরাষ্ট্রপতি : সৈয়দ নজরুল ইসলাম
# প্রধানমন্ত্রী : তাজউদ্দীন অাহমদ
# অর্থমন্ত্রী : এম মনসুর অালী
# স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী : এ এইচ এম কামরুজ্জামান
# পররাষ্ট্র ও অাইনমন্ত্রী : খন্দকারমোস্তাক অাহমদ
# প্রধান সেনাপতি : কর্ণেল এম এ জি ওসমানী
# চিফ অব স্টাফ : কর্ণেল অাব্দুর রব
# বিমানবাহিনী প্রধান : গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার।
৪১। মুজিবনগর সরকারের সচিব ও দপ্তর :
# মূখ্য সচিব : রুহুল কুদ্দুস
# কেবিনেট সচিব : এইচ টি ইমাম
# অর্থ সচিব : খন্দকার অাসাদুজ্জামান
# প্রতিরক্ষা সচিব : অাব্দুস সামাদ
# সংস্থাপন সচিব : নুরুল কাদের খান
# কৃষি সচিব : নুরুদ্দীন অাহমদ
# তথ্য সচিব : অানোয়ারুল হক খান
# পররাষ্ট্র সচিব : চাষী মাহবুবুল অালম।
# বহির্বিশ্বে বিশেষ দূত : বিচারপতি অাবু সাঈদ চৌধুরী
# স্বরাষ্ট্র সচিব ও ডিজি পুলিশ : অাব্দুল খালেক
# নয়াদিল্লিতে মিশন প্রধান : হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী।
# কলকাতায় মিশন প্রধন : হোসেন অালী
# বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির প্রধান : ড. এ অার মল্লিক
# ইয়ুথ ক্যাম্প পরিচালক : উইং কমান্ডার এম অার মির্জা
# পরিচালক (অার্ট ও ডিজাইন) : কামরুল হাসান
# পরিচালক (চলচ্চিত্র বিভাগ) : অাব্দুল জব্বার খান
# পরিচালক (তথ্য ও প্রচার দপ্তর) : এম অার অাখতার মুকুল।
# পরিচালক (স্বাস্থ্য দপ্তর) : ডাক্তার টি হোসেন
৪২। মুজিবনগর সরকারের সর্বদলীয় উপদেষ্টা পরিষদ :
# সভাপতি : মাওলানা ভাসানী, সভাপতি, ন্যাপ ভাসানী।
# অাহবায়ক : মণি সিং, সভাপতি, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি।
# সদস্য : অধ্যাপক মোজাফফর অাহমদ, সভাপতি, ন্যাপ মোজাফফর।
# সদস্য : মনোরঞ্জন ধর, সভাপতি, বাংলাদেশ জাতীয় কংগ্রেস
# সদস্য : তাজউদ্দীন অাহমদ, প্রধানমন্ত্রী।
# সদস্য : খন্দকার মোস্তাক অাহমদ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩। মুজিবনগর সরকারের পরিকল্পনা কমিশন:
# চেয়ারম্যান : ড. মোজাফফর অাহমদ
# সদস্য : ড অানিসুজ্জামান, ড সারোয়ার মুর্শিদ, ড স্বদেশ রঞ্জন, ড মোশারফ হোসেন।
৪৪। মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দায়িত্বে নিযুক্ত :
# তথ্য ও বেতার : অাব্দুল মন্নান
# পুনর্বাসন : অধ্যাপক ইউসুফ অালী ভলান্টিয়ার কোর : ব্যারিস্টার অামিরুল ইসলাম
# বাণিজ্য : মতিউর রহমান।
৪৫। মুক্তিবাহিনী বা সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ছিলেন ~ জেনারেল মোহাম্মদ অাতাউল গণি ওসমানী।
৪৬। জেনারেল ওসমানী বাংলাদেশের সেনাপ্রধান নিযুক্ত হন ~ ১৭ এপ্রিল ১৯৭১।
৪৭। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একজন ইতালির নাগরিক মৃত্যুবরণ করেন, তার নাম ~ ফাদার মারিও ভেরেনাজি।
৪৮। যুদ্ধকালীন সময়ে শেখ মুজিবুর রহমানকে বন্দি করে রাখা হওয়ছিল ~ পাকিস্তানের করাচি শহরের মিয়ানওয়ালি কারাগারে।
৪৯। বাংলাদেশের প্রতি প্রথম অানুগত্য প্রকাশ করেন পাকিস্তানের হাইকমিশন অফিস প্রধান ~ এম হোসেন অালী।
৫০। রণাঙ্গনকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন ~ কর্ণেল এম এ জি ওসমানী।
৫১। মুক্তিযুদ্ধের ব্যতিক্রমধর্মী সেক্টর ~ ১০ নম্বর সেক্টর।
৫২। বাংলাদেশে যে সেক্টরে নিয়মিত কমান্ডার ছিল না ~ ১০ নম্বর সেক্টরে।
৫৩। যুদ্ধকালীন ফোর্স ছিল ~ তিনটি।
৫৪। এম এ জি ওসমানীকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ঘোষণা করা হয় ~ তেলিয়াপাড়া হেডকোয়ার্টার, সিলেট (১২ এপ্রিল ১৯৭১)
৫৫। যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ সরকারের জন্য Steering Committee খোলেন ~ বিচারপতি অাবু সাঈদ চৌধুরী।
৫৬। যুদ্ধকালীন যে তারিখে বুদ্ধিজীবীদের ওপর ব্যাপক হত্যাকান্ড সংঘটিত হয় ~ ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১
৫৭। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে শহীদ দার্শনিকের নাম ~ গোবিন্দ চন্দ্র দেব।
৫৮। মুক্তিযুদ্ধের ১১ টি সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডার:
# ১ নম্বর সেক্টর: চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং নোয়াখালীর পূর্বাংশ।
সদর দপ্তর : হরিণা, ত্রিপুরা, ভারত।
কমান্ডার : মেজর জিয়াউরে রহমান (এপ্রিল~জুন) ও মেজর রফিকুল ইসলাম (জুন~ ডিসেম্বর)
# ২ নম্বর সেক্টর : কুমিল্লা, অাখাউড়া, ভৈরব, ঢাকা শহর, ফরিদপুর ও নোয়াখালী জেলার অংশবিশেষ।
সদর দপ্তর : মেঘালয়, ত্রিপুরা, ভারত।
কমান্ডার : মেজর কে এম খালেদ মোশাররফ ও মেজর এটিএম হায়দার।
# ৩ নম্বর সেক্টর : অাখাউড়া ভৈরবের পূর্বাংশ, কুমিল্লা জেলার অংশবিশেষ, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ঢাকা জেলার অংশবিশেষ।
সদর দপ্তর : হেজামারা, ত্রিপুরা, ভারত।
কমান্ডার : মেজর কে এম শফিউল্লাহ ও মেজর এ এন এম নরুজ্জামান।
# ৪ নম্বর সেক্টর : সিলেটের পূর্বাঞ্চল
সদরদপ্তর : মাছিমপুর, অাসাম
কমান্ডার : মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত ও ক্যাপ্টেন এ রব
# ৫ নম্বর সেক্টর : সিলেটের পশ্চিমাংশ, সুনামগঞ্জ, বৃহত্তর ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী অঞ্চল।
সদর দপ্তর : বাঁশতলা, ছাতক, সুনামগঞ্জ।
কমান্ডার : মেজর মীর শওকত অালী
# ৬ নম্বর সেক্টর : সমগ্র রংপুর ও দিনাজপুরের অংশবিশেষ।
সদর দপ্তর : বুড়িমারী পাটগ্রাম।
কমান্ডার : উইং কমান্ডার এম কে বাশার
# ৭ নম্বর সেক্টর : সমগ্র রাজশাহী, দিনাজপুরের বাকি অংশ, পাবনা, বগুড়া জেলা।
সদরদপ্তর : তরঙ্গপুর, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।
কমান্ডার: মেজর নাজমুল হক, সুবাদার মেজর এ রব, মেজর কাজী নরুজ্জামান।
# ৮ নম্বর সেক্টর : সমগ্র কুষ্টিয়া ও যশোর জেলা, ফরিদপুর জেলার বাকি অংশ।
সদর দপ্তর : কল্যাণী, ভারত।
কমান্ডার : মেজর অাবু ওসমান চৌধুরী, মেজর এম এ মঞ্জুর।
# ৯ নম্বর সেক্টর : সমগ্র খুলনা জেলা, বৃহত্তর বরিশাল, পটুয়াখালী।
সদর দপ্তর : টাকি, বশিরহাট, ভারত।
কমান্ডার : মেজর এম অাব্দুল জলিল, মেজর এম এ মঞ্জুর, মেজর জয়নাল অাবেদীন।
# ১০ নম্বর সেক্টর : অভ্যন্তরীণ নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল।
# ১১ নম্বর সেক্টর : ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলা।
সদরদপ্তর : মহেন্দ্রগঞ্জ, অাসাম, ভারত।
কমান্ডার : মেজর এম অাবু তাহের ও স্কোয়াড্রন লিডার এম হামিদুল্লাহ।
৫৯। মুক্তিবাহিনীর ফোর্সের অধিনায়কগণ ও সদর দপ্তর :
# জেড ফোর্স : অধিনায়ক : মেজর জিয়াউর রহমান সদর দপ্তর : তেলডালা।
# এস ফোর্স : অধিনায়ক : মেজর কে এম শফিউল্লাহ সদর দপ্তর : অাগরতলা
# কে ফোর্স : অধিনায়ক : মেজর খালেদ মোশাররফ সদর দপ্তর : হেজামারা
চ. মুক্তিযুদ্ধে বৃহৎ শক্তিবর্গের ভূমিকা :
৬০। মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বন্ধু প্রতীম রাষ্ট্র ছিল ~ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়ন
৬১। মুক্তিযুদ্ধে চলাকালীন চীন ও যুক্তরাষ্ট্রর অবস্থান ছিল ~ বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে।
৬২। যৌথবাহিনী গঠন হয়েছিল ~ মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর সমন্বয়ে।
৬৩। অস্ত্র, সেনা ও সমর্থন দিয়ে বাংলাদেশকে সাহায্য করেছিল ~ ভারত।
৬৪। যৌথ বাহিনীর সেনাধ্যক্ষ ছিল ~ জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
৬৫। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে যুক্তরাষ্ট্র যে নৌবহর প্রেরণ করেছিল ~ সপ্তম নৌবহর।
৬৬। জাতিসংঘের সদস্যপদ না পেতে বাংলাদেশের বিপক্ষে যে রাষ্ট্র ভেটো দিয়েছিল ~ চীন।
৬৭। হ্যারিশন ও রবিশংকরের উদ্যোগে কনসার্ট ফর বাংলাদেশ হয়েছিল ~ নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ারে।
৬৮। সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছিল ~ ভিয়েতনামের টংকিং উপসাগর থেকে।
ছ. পাক বাহিনীর অত্মসমর্পণ ও বাংলাদেশের অভ্যূদয় :
৬৯। ভারত বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী গঠন করে ~ ২১ নভেম্বর ১৯৭১।
৭০। ভারত বাংলাদেশ যৌথ বাহিনীর সেনাধ্যক্ষ ছিল ~ জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা
৭১। পাকিস্তান বাহিনীর পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন ~ জেনারেল অামির অাব্দল্লাহ খান নিয়াজি।
৭২। প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা ~ যশোর। ৭৩। বাংলাদেশ পাক হানাদার মুক্ত হয় ~ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১।
৭৪। যৌথবাহিনীর কাছে অাত্মসর্মপণ করে ~ ৯৩ হাজার সৈন্য।
৭৫। বেসরকারি পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা দিবস পালিত হয় ~ ১ ডিসেম্বর।
৭৬। নিয়াজি যে দূতাবাসের সাথে অাত্মসর্মপণের জন্য অালোচনা করে ~ মর্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
৭৭। দু’বাহিনীর অাক্রমণে পাকিস্তানের সবকটি বিমান ধ্বংস হয়ে যায় ~ ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
৭৮। যে পাক সেনা নায়ক প্রথম অাত্মসর্মপণ করে ~ মেজর জেনারেল জমশেদ।
৭৯। বাংলাদেশে প্রথম রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে বঙ্গভবনে অাসে ~ ইন্দিরা গান্ধী।
৮০। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানে বন্দি স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়ক শেখ মুজিবুর রহমান ইংল্যান্ড ও ভারত হয়ে দেশে ফিরে অাসেন ~ ১০ জানুয়ারি ১৯৭২
৮১। স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় বাহিনী প্রত্যাহার করা হয় ~ ১২ মার্চ ১৯৭২।
৮২। ভারতীয় বাহিনীর সাথে যে বাহিনী প্রথম ঢাকায় প্রবেশ করে ~ কাদেরিয়া বাহিনী।
বাংলায় বার ভূঁইয়ার শাসন
- মুঘলদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা ঘোষণা করে মসনদ~ই~অালা উপাধি গ্রহণ করেন ~ ঈসা খান।
- বার ভূইয়াদের নেতা ঈসা খান মুঘলদের বশ্যতা মেনে নেন ~ ১৫৯৭ সালে।
- ঈসা খানের রাজধানী ছিল ~ সোনারগাঁওয়ে।
- ঈসা খানের পর বার ভূঁইয়াদের নেতৃত্ব দেন ~ মূসা খান।
- বার ভূঁইয়াদের দমন করা হয় ~ সম্রাট জাহাঙ্গীরের সময়ে।
- বার ভূইয়া বলতে বোঝায় ~ অনির্দিষ্ট সংখ্যক জমিদারকে।
- ঈসা খানের পিতার নাম ~ সুলাইমান খান।
- তাণ্ডা থেকে রাজমহলে বাংলার রাজধানী স্থাপন করেন ~ মানসিংহ।
- প্রতাপাদিত্যের রাজধানী ছিল ~ ধুমঘাটি নামক স্থানে।
- কেদার রায় ও চাঁদ রায়ের জমিদারি অঞ্চল ও রাজধানীর নাম ~ বিক্রমপুর, শ্রীপুর।
- অাত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে বার ভূইয়াদের শাসনের অবসান ঘটে ~ মূসাখানের নেতৃত্বাধীন জমিদার বাহিনীর।
- প্রতাপাদিত্যকে তুলনা করা হয় ~ রাজা প্রতাপ সিংহের সাথে।
-
বার ভূঁইয়াদের শাসিত অঞ্চল:
- ঈসা খান ও মূসা খান ~ ঢাকা, ময়মনসিংহ, পাবনা, বগুড়া, রংপুর।
- চাঁদরায় ও কেদার রায় ~ শ্রীপুর, মুন্সিগঞ্জ।
- বাহাদুর গাজী ~ ভাওয়াল
- সোনাগাজী ~ সরাইল
- ওসমান খান ~ বোকাইনগর (সিলেট)
- বীর হামির ~ বিষ্ণুপুর(বগুড়া)
- লক্ষণ মাণিক্য ~ ভুলুয়া
- পরমানন্দ রায় ~ চন্দ্রদ্বীপ
- বিনোদরায়, মধুরায় ~ মানিকগঞ্জ।
- মুবুন্দরায় ও সত্রজিৎ ~ ফরিদপুর
- রাজা কন্দর্পনারায়ণ ও রামচন্দ্র ~ বরিশাল জেলার অংশবিশেষ।
- মহারাজা প্রতাপাদিত্য ~ খুলনা ও যশোর।
বিভিন্ন দেশ কর্তৃক বাংলাদেশের স্বীকৃতি
- বাংলাদেশ স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ ~ ভারত।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী দ্বিতীয় দেশ ~ ভূটান।
- বাংলাদেশেকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম অারব দেশ ~ ইরাক।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম এশীয় মুসলিম দেশ ~ মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম ইউরোপীয় দেশ ~ পূর্ব জার্মানি।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম সামাজতান্ত্রিক দেশ ~ পূর্ব জার্মানি।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম অামেরিকান দেশ ~ বার্বাডোস।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম অাফ্রিকান দেশ ~ সেনেগাল।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী উল্লেযোগ্য দেশসমূহ :
- এশিয়া :
- ভারত ~ ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
- ভুটান ~ ৭ ডিসেম্বর ১৯৭১
- জাপান ~ ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- ইন্দোনেশিয়া ~ ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- মালয়েশিয়া ~ ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- ইরাক ~ ৮ জুলাই ১৯৭২
- পাকিস্তান ~ ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪
- চীন ~ ৩১ অাগষ্ট ১৯৭৫
- ইউরোপ :
- পূর্ব জার্মানি ~ ১১ জানুয়ারি ১৯৭২
- পোল্যান্ড ~ ১২ জানুয়ারি ১৯৭২
- নরওয়ে ~ ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- ইটালি ~ ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- ফ্রান্স ~ ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- অাফ্রিকা :
- সেনেগাল ~ ১ ফেব্রুয়ারি ~ ১৯৭২
- মরিশাস ~ ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- গাম্বিয়া ~ ২ মার্চ ১৯৭২
- অালজেরিয়া ~ ১৬ জুলাই ১৯৭২
- উত্তর অামেরিকা :
- বার্বাডোস ~ ২০ জানুয়ারি ১৯৭২
- কানাডা ~ ১৪ ফেব্রুয়ারি ~ ১৯৭২
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ~ ৪ এপ্রিল ১৯৭২
- মেক্সিকো ~ ১১ মে ১৯৭২
- দক্ষিণ অামেরিকা :
- ভেনিজুয়েলা ~ ২ মে ১৯৭২
- ব্রাজিল ~ ১৫ মে ১৯৭২
- অার্জেন্টিনা ~ ২৫ মে ১৯৭২
ডাক যোগাযোগ
● বাংলাদেশে প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয় ~ ২৯ জুলাই ১৯৭১
● বাংলাদেশের প্রথম ডাক টিকিট এর ডিজাইনার ~ বিমান মল্লিক।
● বিশ্বের যে দেশের সাথে বাংলাদেশের ডাক যোগাযোগ নেই ~ ইসরাইল।
● বাংলাদেশ ডাক বিভাগ কর্তৃক প্রকাশিত ত্রৈমাসিক পত্রিকার নাম ~ ডাক প্রবাহ।
● বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মনোগ্রামে লেখা থাকে ~ সেবাই অাদর্শ।
● বাংলাদেশ ডাক বিভাগ নিয়ন্ত্রিত হয় ~ ১৯৯৮ সালের পোস্ট অফিস অাইন দ্বারা।
● বাংলাদেশ ডাক বিভাগ কর্তৃক ব্যবহৃত পোস্টকার্ড এর পরিমাপ ~ ৫.৫x৩.২৫ ইঞ্চি।
● ‘ফিলাটেলি’ বলতে বোঝায় ~ ডাকটিকিট সংগ্রহ ও অধ্যয়ন সম্পর্কিত বিদ্যা।
● উপমহাদেশে প্রথম ডাকটিকিট চালু হয় ~ ১ অক্টোবর ১৮৫৪।
● প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশ করে যে সরকার ~ মুজিবনগর সরকার।
● স্বাধীনতার পর প,থম স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশিত হয় ~ ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২।
● স্বাধীনতার প্রথম ডাকটিকিটে ছবি ছিল ~ শহীদ মিনারের।
● ১৯৭২ সালের বিজয় দিবসের ডাকটিকিটের ডিজাইনার ছিলেন ~ কে জি মোস্তফা।
● সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের স্মরণে প্রথম ডাক টিকিট প্রকাশিত হয় ~ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৮২
● সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের স্মরণে প্রথম ডাক টিকিট এর ডিজাইনার ছিলেন ~ অাহমেদ এফ করিম।
● বাংলাদেশে প্রথম ডাকঘর স্থাপন করা হয় ~ ১৪ এপ্রিল ১৯৭১, চুয়াডাঙ্গা।
● বাংলাদেশের একমাত্র পোস্টাল একাডেমী অবস্থিত ~ রাজশাহী জেলায়, (প্রতিষ্ঠা ১৯৮৬)
● জিপিও ~ ৪ টি (ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী)
● স্বাধীনতার পর প্রথম পোস্টকার্ড প্রকাশ করা হয় ~ ১৮ এপ্রিল ১৯৭২।
● স্বাধীনতার পর প্রথম খাম কথত্রপ্রকাশ করা হয় ~ ১৯ জুলাই ১৯৭২।
● বাংলাদেশ ডাক বিভাগের প্রধান কর্মকর্তার পদবী ~ মহাপরিচালক।
● ডাকঘরে একাউন্ট খুলে টাকা জমাদান ও উঠানোর পদ্ধতিকে বলা হয় ~ ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক।
● BY AIR MAIL কথাটি খামরে উপরে লেখা থাকে ~ বিদেশে চিঠি পাঠাতে।
বাংলাদেশে প্রথম (পুরুষ ও নারী)
☀ বাংলাদেশে প্রথম (পুরুষ)
◆ রাষ্টপতি ~ শেখ মুজিবুর রহমান
◆ প্রধানমন্ত্রী ~ তাজ উদ্দিন অাহম্মদ
◆ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ~ খোন্দকার মোশতাক অাহমদ
◆ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ~ এ এইচ এম কামরুজ্জামান
◆ অর্থমন্ত্রী ~ ক্যাপ্টেন এম মনসুর অালী
◆ সেনাবাহিনী প্রধান ~ জেনারেল অাতাউল গণি ওসমানী
◆ গণ পরিষদের স্পিকার ~ শাহ অাব্দুল হামিদ
◆ জাতীয় সংসদের স্পিকার ~ মোহাম্মদ উল্লাহ
◆ প্রধান বিচারপতি ~ এ এস এম সায়েম
◆ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ~ এ এন এম হামিদুল্লাহ
◆ এটর্নি জেনারেল ~ এম এইচ খন্দকার
◆ পতাকা উত্তোলনকারী ~ অ স ম অাবদুর রব
◆ নির্বাচন কমিশনার ~ বিচারপতি মোহাম্মদ ইদ্রিস
◆ বিমানবাহিনী প্রধান ~ এ কে খন্দকার
◆ মন্ত্রিপরিষদ সচিব ~ এইচ টি ইমাম
◆ সচিব ~ এস এ করিম
◆ মরণোত্তর চক্ষুদাতা ~ এ অার এম এনামুল হক
◆ উপজাতীয় রাষ্ট্রদূত ~ শরবিন্দু শেখর চাকমা
◆ জাতীয় ফুটবল দলের অধিকার ~ জাকারিয়া পিন্টু
☀ বাংলাদেশে প্রথম (মহিলা)
◆ প্রধানমন্ত্রী ~ বেগম খালেদা জিয়া
◆ স্পিকার ~ ড: শিরীন শারমিন চৌধুরী
◆ বিরোধী দলীয় নেত্রী ~ শেখ হাসিনা
◆ পাইলট ~ কানিজ ফাতেমা রোকসানা
◆ ব্যারিস্টার ~ মিসেস রাবেয়া ভূঁইয়া
◆ নোটারি পাবলিক ~ কামরুন নাহার লাইলী
◆ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ~ দিপু মনি
◆ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ~ সাহারা খাতুন
◆ ওসি ~ হোসেনে অারা বেগম
◆ হুইপ ~ খালেদা খানম
◆ সচিব ~ জাকিয়া সুলতানা
◆ মুসলিম ডাক্তার ~ জোহরা বেগম কাজী
◆ পিএসসির চেয়ারম্যান ~ জেড এন তহমিদা বেগম
◆ কূটনীতিক ~ তাহমিনা খান ডলি
◆ রাষ্ট্রদূত ~ মাহমুদা হক চৌধুরী
◆ বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক ~ অধ্যাপিকা হান্নানা বেগম
◆ সম্পাদক ~ নূরজাহান বেগম
◆ বাংলা একাডেমির পরিচালক ~ ড: নীলিমা ইব্রাহিম
◆ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ~ সুরাইয়া রহমান
◆ প্যারেড কমান্ডার ~ এলিজা শারমিন
◆ জাতিসংঘে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ~ ইসমাত জাহান
◆ অভিনেত্রী ~ পূর্ণিমা সেনগুপ্তা
◆ মুসলিম অভিনেত্রী ~ বনানী চৌধুরী
◆ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক ~ অানিসা হামিদ
◆ বিদেশী প্রধানমন্ত্রীর সফর ~ ইন্দিরা গান্ধী
◆ বিচারপতি ~ নাজমুন অারা সুলতানা
◆ মহিলা প্যারাট্রুপার ~ জান্নাতুল ফেরদৌস
শিল্পকলা ও সংস্কৃতি
বাংলাদেশের শিল্পকলা ও সংস্কৃতি
◆ সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট প্রতিষ্ঠা হয় – ১৯৬১ সালে।
◆ ছায়ানট হতে প্রকাশিত ত্রৈমাসিক প্রত্রিকার নাম ~ বাংলাদেশের হৃদয় হতে।
◆ বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কার্টুনিস্ট ~ রনবী
◆ বাংলাদেশের বিশিষ্ট লালনগীতি গবেষক ~ ড: অাশরাফ সিদ্দিকী।
◆ বাংলাদেশের সুর সম্রাট বলা হয় ~ ওস্তাদ অালাউদ্দিন খাঁকে।
◆ এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ‘বিশ্বকোষ’টির নাম ~ বাংলাপিডিয়া।
◆ ‘মরমী কবি’ নামে পরিচিত ~ হাছন রাজা।
◆ বাংলাদেশের বিখ্যাত মণিপুরী নাচ যে অঞ্চলের ~ সিলেট।
◆ বাংলা সনের ৩১ দিনের মাস কয়টি ~ ৫ টি।
◆ ঢাকা ময়মনসিংহ অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী নৃত্যের নাম ~ জারি।
◆ সংস্কৃতি বলতে বোঝায় ~ প্রতিটি মানুষের ব্যক্তিগত অাচারণ সমষ্টি।
◆ লালন শাহের অাখড়া ~ কুষ্টিয়াতে।
◆ বাউল গানের বিশেষত্ব ~ অাধ্যাত্ম্য বিষয়ক।
◆ বাংলাদেশের সাংস্কৃতির অন্যতম অংশ বিভিন্ন জাতীয় দিবস উদযাপন। সর্বজননীন প্রাচনি সংস্কৃতির ধারক ~ বৈশাখী মেলা।
◆ ঢাকা শহরের কোন এলাকায় বেনারশী শাড়ী তৈরি হয় ~ মিরপুর।
◆ বাংলার অাদি জনগোষ্ঠী যে ভাষাভাষী ~ অষ্ট্রিক।
◆ ময়মনসিংহ অঞ্চলের জনপ্রিয় লোকনাট্য ~ গীতিকা।
◆ জাতীয় নাট্যশালা ঢাকার ~ শিল্পকলা একাডেমীতে।
◆ নাসির উদ্দিন ইউসুফ একজন ~ নাট্যনির্মাতা।
◆ শেকড় সন্ধানী নাট্যকার হিসেবে খ্যাত ~ সেলিম অাল দীন।
◆ সমকালের খ্যাতিমান কার্টুনিস্ট ~ অাহসান হাবীব।
◆ প্রথম অাদিবাসী মেলা অনুষ্ঠিত হয় ~ কক্সবাজারে।
বাংলাদেশের সঙ্গীত, মুক্তিযুদ্ধে দেশাত্মবোধক গান
◆ ইউনেস্কো যে গানকে বিমূর্ত ঐতিহ্য ঘোষণা করে ~ বাউল গানকে।
◆ ভাটিয়ালী বাংলাদেশের গান ~ ময়মনসিংহ ও সিলেট।
◆ ‘এক নদী রক্ত পেরিয়ে’ গানটির গীতিকার ও সুরকার ~ খান অাতাউর রহমান।
◆ এক নদী রক্ত পেরিয়ে’ গানটির শিল্পী ~ শাহনাজ রহমাতুল্লাহ।
◆ ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে’ গানটির রচয়িতা ~ গোবিন্দ হালদার।
◆ ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে’ গানটির সুরকার ~ অাপেল মাহমুদ।
◆ ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে’ গানটির প্রথম শিল্পী ~ সপ্না রায়।
◆ বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রথম যে শিল্পী গান পরিবেশন করেন ~ ফেরদৌসী রহমান।
◆ ‘সব কটি জানালা খুলে দাও না’ গানটির সুরকার ~ নজরুল ইসলাম বাবু।
◆ ‘অামার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ এ গানের প্রথম সুরকার ~ অাব্দুল লতিফ।
◆ গম্ভীরা যে অঞ্চলের লোক সঙ্গীত ~ চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
◆ ‘কেউ মালা, কেউ তসবি গলায়’ গানটির রচয়িতা ~ লালন শাহ।
◆ ভাওয়াইয়া বাংলাদেশের যে অঞ্চলের গান ~ রংপুর।
◆ ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’ গানটির গীতিকার ~ গাজী মাজহারলি অানোয়ার।
◆ ‘ওরা অামার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চাই’ গানটির রচয়িতা ও সুরকার হলেন ~ শিল্পী অাব্দুল লতিফ।
◆ ভাওয়াইয়া গানের সাথে বিজড়িত নাম ~ অাব্বাস উদ্দীন।
◆ অালকাপ গান যে অঞ্চলের ~ রাজশাহী।
◆ কোরাস হলো ~ সমবেত সঙ্গীত।
◆ ভাটিয়ালী যে অঞ্চলের গান ~ উত্তরবঙ্গের।
◆ ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে’ গানটি যে সময়ের ~ মুক্তিযুদ্ধকালীন।
◆ ‘ও ভাই খাঁটি সোনার চেয়ে খাটি’ গানটির গীতিকার ~ কজিী নজরুল ইসলাম।
◆ ‘দুর্গম গিরি কান্তার মরু’ গানটির রচয়িতা ~ কাজী নজরুল ইসলাম।
◆ তানসেন যে রাজসভার সঙ্গীতজ্ঞ ছিলেন ~ সম্রাট অাকবর।
◆ ‘ওরে নীল দরিয়া’ গানটি যে শিল্পীর গাওয়া ~ অাব্দুল জব্বার।
◆ সাম্পানের গান যে অঞ্চলের ~ চট্টগ্রাম।
◆ নেত্রকোনা অঞ্চলের গানসমূহকে জনপ্রিয় করে তোলেন ~ বারী সিদ্দিকী।
◆ রবীন্দ্র চর্চা ও প্রসারে নিবেদিত প্রতিষ্ঠান ~ ছায়ানট।
◆ ছায়ানট হলো ~ একটি রাগের নাম।
◆ ভাওয়াইয়া গান দুটি নদীর সাথে সম্পর্কিত ~ তিস্তা ও ধরলা।
◆ ‘লোকে বলে রে ঘরবাড়ি ভালো নাই অামার’ গানটির রচয়িতা ~ হাছন রাজা।
◆ ‘বন্দে মায়া লাগাইছে’ যে বাউলের গীতি অংশ ~ শাহ অব্দুল করিম।
◆ ‘মোরা একটি ফুলকে বাচাবো বলে যুদ্ধ করি’ গানটির শিল্পী ~ অাপেল মাহমুদ।
◆ ‘মোরা একটি ফুলকে বাচাবো বলে যুদ্ধ করি’ গানটির গীতিকার ~ গোবিন্দ হালদার।
বাংলাদেশের দারিদ্র মানচিত্র ও দারিদ্র বিমোচন
★ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৫ অনুযায়ী বাংলাদেশে দারিদ্যের হার – ২৪.৩%
★ দারিদ্যের হার সবচেয়ে কম – কুষ্টিয়া জেলায়।
★ দারিদ্যের হার সবচেয়ে বেশি – কুড়িগ্রাম জেলায়।
★ PRSP এর পূর্ণরূপ – Poverty Reduction Strategy Paper.
★ মানব উন্নয়ন সূচক রিপোর্ট ২০১৪ অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থান – ১৪২ তম।
★ ২০২১ সালের দারিদ্র্যের লক্ষমাত্রা – ১৫% এ নামিয়ে অানা।
★ এমডিজি এর বর্তমান লক্ষ্য হচ্ছে – ক্ষুধা ও চরম দারিদ্র্য কমিয়ে অানা।
★ ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণ খাতে বরাদ্দের পরিমাণ – ১৬৭২৫ কোটি টাকা।
★ বর্তমানে বয়স্ক ভাতার পরিমাণ – ৪০০ টাকা
★ বর্তমানে বিধবা ভাতার পরিমাণ – ৪০০ টাকা।
★ দরিদ্র মায়ের মাতৃত্বকাকীন ভাতার হার মাসিক – ৫০০ টাকা।
★ প্রতিবন্ধী ভাতার হার মাসিক – ৫০০ টাকা।
★ মুক্তিযোদ্ধা সম্মানী ভাতার হার মাসিক – ৮০০০ টাকা।
★ কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) হলো – খাদ্য সহায়তার একটি কর্মসূচি।
★ অাশ্রয় হলো – দারিদ্র বিমোচন ও পূনর্বাসন একটি প্রকল্প।
★ VGF এর পূর্ণরূপ – Vulnerable Group Feeding.
★ VGD এর পূর্ণরূপ – Vulnerable Group Development.
★ একটি বাড়ি একটি খামার কর্মসূচির অাওতাধীনে টাকার ভোগকারীর সংখ্যা – ৫০ লক্ষেরও বেশি।
★ নিম্ন দারিদ্র্য রেখায় বসবাসকারী জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার -১৭.৬%।
★ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী জনসংখ্যা মোট জনসংখ্যার – ৩১.৫%।
★ সবচেয়ে বেশি দরিদ্র মানুষ অধ্যুষিত বিভাগ – রংপুর।
★ সবচেয়ে কম দরিদ্র মানুষ অধ্যুষিত বিভাগ – সিলেট।
★ দারিদ্র্য হারে শীর্ষ জেলা কুড়িগ্রাম – ৬৩.৭%।
★ কম দারিদ্র্য হারে শীর্ষ জেলা কুষ্টিয়া – ৩.৬০%।
★ দারিদ্র হিসেবে গণ্য হয় দৈনিক অায় – ১.২৫ ডলারের কম হলে।
★ দারিদ্র্য হিসেবে গণ্য হয় দৈনিক ২১২২ কিলোক্যালরির কম খাদ্য গ্রহণ করলে।
★ চরম দারিদ্র্য – দৈনিক ১৮০৫ কিলোক্যালোরির নিচে খাদ্য গ্রহণ করলে।
★ দৈনিক ১ ডলার ৩৫ সেন্ট অায়কে সর্বনিম্ন ধরে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দারিদ্র্য পরিমাপ করাকে বলে – এশিয়ান পোভার্টি লাইন।
★ বিভাগওয়ারি দারিদ্র্য :
→ রংপুর – ৪২.০০%
→ বরিশাল – ৩৮.৩০%
→ খুলনা – ৩১.৯০%
→ ঢাকা – ৩০.৫০%
→ রাজশাহী – ২৭.৪০%
→ চট্টগ্রাম – ২৬.১০%
→ সিলেট – ২৫.১০%
বাংলাদেশের কতিপয় অঞ্চলের পুরাতন নাম
★ ঢাকা — জাহাঙ্গীরনগর
★ সোনারগাঁও — সুবর্ণগ্রাম
★ চট্টগ্রাম — ইসলামাবাদ/
চট্টলা/চাটগাঁ
★ ময়নামতি — রোহিতগিরি
★ বরিশাল চন্দ্রদ্বীপ/বাকলা
★ লালবাগ দূর্গ — ফতেহাবাগ দূর্গ
★ নোয়াখালী — সুধারামপুর/
ভুলুয়া
★ ময়মনসিংহ — নাসিরাবাদ
★ কুমিল্লা — ত্রিপুরা
★ সিলেট — শ্রীহট্ট/
জালালাবাদ
★ কুষ্টিয়া — নদীয়া
★ খুলনা — জাহানাবাদ
★ মুজিবনগর — বৈদ্যনাথতলা
★ বাগেরহাট — খলিফাতাবাদ
★ আসাদ গেট — আইয়ুব গেট
★ সাতক্ষীরা — সাতঘরিয়া
★ শেরে বাংলা নগর–আইয়ুব নগর
★ রাঙামাটি হরিকেল
★ সেন্ট মার্টিন দ্বীপ — নারিকেল জিঞ্জিরা
★ ফরিদপুর — ফতেহাবাদ
★ নিঝুম দ্বীপ — বাউলার চর
★ কক্সবাজার — ফালকিং
★ ফেনী — শমসের নগর
★ জামালপুর — সিংহজানী
★ গাইবান্ধা — ভবানীগঞ্জ
★ দিনাজপুর — গণ্ডোয়ানাল্যান্ড
★ বাহাদুর শাহ পার্ক — ভিক্টোরিয়া পার্ক
★ রাজবাড়ি — গোয়ালন্দ
★ বাংলা একাডেমী –বর্ধমান হাউজ
★ ভোলা — শাহবাজপুর
★ সিরডাপ কার্যালয় –চামেলি হাউজ
★ মুন্সিগঞ্জ — বিক্রমপুর
★ প্রধানমন্ত্রীর ভবন — গণভবন (করতোয়া)
★ চাঁপাই নবাবগঞ্জ — গৌড়
★ বঙ্গভবন — গভর্নর হাউজ
বাংলাদেশের বন্দরসমুহ
সমুদ্র বন্দর
১। মোট সমুদ্র বন্দর- ৩টি
২। প্রধান সমুদ্র বন্দর- চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর
৩। চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর- কর্ণফুলী নদীর তীরে অবস্থিত
৪। অপর সমুদ্র বন্দর- মংলা সমুদ্র বন্দর (বাগেরহাট)
৫। মংলা সমুদ্র বন্দর- পশুর নদীর তীরে অবস্থিত
৬। তৃতীয় সমুদ্র বন্দর- পায়রা, নোয়াখালীতে
৭। প্রস্তাবিত চতুর্থ/শেষ সমুদ্র বন্দর- কুতুবদিয়ায়
৮। প্রস্তাবিত গভীর সমুদ্র বন্দর- কুতুবদিয়ায়
নদী বন্দর
৯। বাংলাদেশের প্রধান নদী বন্দর- নারায়ণগঞ্জ
১০। নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দর- শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অবস্থিত।
স্থল বন্দর
১১। সবচেয়ে বড় স্থল বন্দর- বেনাপোল স্থল বন্দর
১২। প্রধান স্থল বন্দর- বেনাপোল স্থল বন্দর
১৩। বেনাপোল স্থল বন্দর- যশোর জেলায় অবস্থিত
১৪। দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থল বন্দর- হিলি স্থল বন্দর
১৫। হিলি স্থল বন্দর- দিনাজপুর জেলায় অবস্থিত
১৬। সর্বশেষ স্থল বন্দর- বিলোনিয়া, ফেনী।
১৭। মায়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য পরিচালিত হয়- টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে
১৮। বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেয়া হয়েছে- টেকনাফ স্থলবন্দর।
গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর :
→ বেনাপোল — যশোর
→ হিলি — দিনাজপুর
→ বুড়িমারি — লালমনিরহাট
→ দর্শনা — চুয়াডাঙ্গা
→ আখাউড়া — ব্রাহ্মণবাড়িয়া
→ কসবা — ব্রাহ্মণবাড়িয়া
→ বাংলাবান্ধা — পঞ্চগড়
→ সোনা মসজিদ — চাঁপাই নবাবগঞ্জ
→ তামাবিল — সিলেট
→ বিলোনিয়া — ফেনী
You must be logged in to post a comment.