Category: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি

কম্পিউটার ভাইরাস

● কম্পিউটার ভাইরাস হলো – এক ধরণের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা সয়ংক্রিয়ভাবে নির্বাহ, সংক্রামণ ও নিজস্ব সংখ্যা বৃদ্ধি করে।
● VIRUS শব্দের পূর্ণরুপ – Vital Information Resources Under Seize.
● ভাইরাস অাবিষ্কার করেন – ফ্রেডরিক কোহেন।
● কম্পিউটার ভাইরাস ছড়াই – ফ্লপি ডিস্ক, হার্ডডডিস্ক, ফ্লাশ ডিস্ক, পেনড্রাইভ
● কিছু উল্লেখযোগ্য ভাইরাস হলো – Aids, Bye Bye, Bad boy, Cindrella, CIH, I love You.
● ১৯৭০ সালে বব থমাস নিজ থেকেই ছগাতে পারে এরূপ একটি পরীক্ষামুলক কম্পিউটার ভাইরাস তৈরি করেন যার নাম – ক্রিপার ভাইরাস।
● ১৯৯২ সালে অাবির্ভাব ঘটে – মাইকেল অ্যাঞ্জেলা ভাইরাসের।
● মাদার অব অল ভাইরাস বলা হয় – CIH ভাইরাসকে।
● CIH কে বলা হয় – চেরনোবিল ভাইরাস।
● CIH ভাইরাস তৈরি করেন – চেন ইংহাউ।
● CIN ভাইরাস কম্পিউটারে বিশ্বব্যাপী বিপর্যয় সৃষ্টি করে – ২৬ এপ্রিল ১৯৯৯
● অ্যান্টিভাইরাস হলো – একধরণের প্রোগ্রাম যা ভাইরাস প্রোগ্রামকে চিহ্নিত করে, তা দুরীভুত করে এবং কম্পিউটার সিস্টেমকে ভাইরাস প্রতিরোধী করে তোলে।
● ২০০০ সালে শুরুর মুহুর্তে সারা বিশ্বে বিপর্যয়ের কারণ ছিল – Y-2k
● কয়েকটি উল্লেখযোহ্য অ্যান্টি ভাইরাসের নাম হলো – MaAfee, Norton, AVG, AVIRA, AVAST, PC Cllion, Panda, Symantec, Kaspersky, PC Tools
● বাংলাদেশীর অাবিষ্কৃত অ্যান্টিভাইরাসের নাম – Cobra.

এমবেডেড কম্পিউটার

● বাস হচ্ছে – কম্পিউটারের ক্ষেত্রে তথ্য পরিবহনের জন্য পরিবাহী পথ।
● কম্পিউটার বাস হলো – এমন একগুচ্ছ তার যার মধ্যে দিয়ে ডিজিটাল সংকেত চলাচল করতে পারে।
● বস্তুগত দিক থেকে বাস হচ্ছে – কেবল বা তার অথবা সার্কিট বোর্ডের পরিবাহক লাইন।
● বাসের প্রশস্ততা বা উইডথ বলতে বুঝায় – বাসের ভিতর একই সময়ে কতকগুলো বিট চলাচল করতে পারে।
● কম্পিউটারে বাসের প্রশস্ততা মাপা হয় – বিট হিসেব করে।
● বাসের গতি মাপা হয় – মেগাহার্টজে।
● সিস্টেম বাস হচ্ছে – যে বাস সিপিইউ এর সাথে অন্যান্য অংশের সংযোগ স্থাপন করে।
● কম্পিউটার বাস বলতে বুঝায় – সিস্টেম বাসকে।
● ডেটাবাসের কাজ হচ্ছে – বিচ্ছিন্ন চিপের মধ্যে ডেটা বা তথ্য অাদান-প্রদান করা।
● ৩২ বিটের অপারেটিং সিস্টেমের উদাহরণ হলো – Windows 98, Windows NT, OS/2 Unix অপারেটিং সিস্টেম।
● ৬৪ বিট মাইক্রোপ্রসেসর হচ্ছে – Intel ITANIUM
● মাইক্রোপসেসর থেকে সংকেত বা নির্দেশ বহনপূর্বক সংশ্লিষ্ট অংশগুলোতে প্রেরণ করে – নিয়ন্ত্রণ বাস বা Control Bus.
● বাইরের কিছু বোর্ডকে সিপিইউ এর সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার জন্য নকুন ধরণের যে বাস সংযুক্ত করা হয়েছে তাকে বলে – লোকাস বাস।
● VESA এর পূর্ণরূপ – Video Electronic Standard Architecture
● ৩২ বিট গতিতে ডেটা বহন করে – ভেসা বাস।
● গ্রাফিক্সের কাজের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় – ভেসা বাস।
● PCI এর পূর্ণরূপ – Peripheral Component Interconnect
● PCI বাস হলো – ৩২ বিটের লোকাল বাস। বর্তমানে এটিকে ১৬৮ বিটের উপযোগী করা হয়েছে।
● PCI বাস উদ্ভাবন করা হয়েছে মূলত – কম্পিউটারের গঠন কাঠামোর বিভিন্ন অংশের মধ্যে দ্রুতগতিতে ডেটা পরিবহনের কাজ সম্পাদনের জন্য।
● USB – এর পূর্ণরূপ – Universal Serial Bus.
● ইনটেল মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে তৈরি কম্পিউটারগুলোতে USB বাস ব্যাপকভাবে করা হচ্ছে – ১৯৯৮ সাল থেকে।
● বর্তমানে USB বাসের ভিত্তিতে তৈরি হচ্ছে – কীবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ডিজিটাল ক্যামেরা।
● এ যাবৎকালের উদ্ভাসিত সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার বাস হলো – ফায়ারওয়্যার।
● ফায়ারওয়্যার এর সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ডেটা ট্রান্সফার সম্ভব – ৪০০ মেগাবাইট।
● AGP এর পূর্ণরূপ – Accelerated Graphics Port.
● কম্পিউটার পেরিফেরাল বলতে – ঐ সকল হার্ডওয়্যারকে বুঝায় যেগুলো কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থেকে কার্যপরিধি ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করে।
● Computer Peripheral এর উদাহরণ হলো – কীবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার, মাইক্রোফোন, ওয়েবক্যাম।
● কম্পিউটারের সঙ্গে পেরিফেরাল ডিভাইসগুলোর সংযোগ প্রক্রিয়াকে বলা হয় – ইন্টারফেস।
● কম্পিউটার পোর্ট বা একনধরণের পয়েন্ট বা সংযোগমুখ।
● প্যারালাল পোর্টের লজিক্যাল নাম হলো – LTP
● প্যারালাল পোর্টে যুক্ত করা হয় – প্রিন্টার, স্ক্যানার, সিডি, জিপ ড্রাইভ।
● সিরিয়াল কমিউনিকেশন ডিভাইস সংযোগ দেওয়ার পোর্টকে বলা হয় – সিরিয়াল পোর্ট।
● সিরিয়াল পোর্ট এ পিন থাকে – ৯ টি।
● সিরিয়াল পোর্ট এর উদাহরণ হলো – মডেম, মাউস সিরিয়াল কমিউনিকেশন সিরিয়াল ডিভাইস।
● কম্পিউটারের মূল মাদারবোর্ড বা ভিডিও ডিসপ্লে কার্ডে যে পোর্ট দেওয়া হয় তাকে বলে – VGA বা মনিটর পোর্ট।
● VGA পোর্ট সাহায্যে যুক্ত হয় – কম্পিউটারের সিস্টেম ইউনিট ও মনিটর।
● সিস্টেম ইউনিটের সাথে USB বাস ও USB সাপোর্টেড ডিভাইসসমূহের সংযোগ রক্ষা জন্য মাদারবোর্ড সাথে যে পোর্ট ব্যবহার করা হয় তাকে বলে -USB পোর্ট।
● অাইবিএম পিএস/২ স্ট্যান্ডার্ড চালু করেছে – ১৯৮৭ সালে।
● পিসিতে নেটওয়ার্কের জন্য একটি জনপ্রিয় ও দ্রুতগতি সম্পন্ন ব্যবস্থা হলো – ইথারনেট পোর্ট।
● অডিও ইন করার জন্য থাকে – অডিও ইন বা মাইক্রোফোন পোর্ট।
● অডিও অাউটের জন্য থাকে – অডিও অাউট বা স্পিকার পোর্ট।
● ভিডিও ইন বা অাউট করার জন্য কম্পিউটারে থাকে – ভিডিও ইনপুট বা ভিডিও অাউট পোর্ট।
● কম্পিউটারে গেম পোর্টে কনেক্টর থাকে – ১৫ পিন বিশিষ্ট।
● MIDI হলো – Musical Instrument Digital Interface.
● কম্পিউটারে গানের ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি সংযোগ দিতে ব্যবহৃত হয় – MIDI পোর্ট।

কম্পিউটারের অঙ্গসংগঠন ও পেরিফেরালস

● সাধারণত কম্পিউটার সিস্টেমের প্রধান অংশ থাকে – ২টি।
● কম্পিউটার সিস্টেমের প্রধান কাজ – ৪টি।
● IPOS Cycle এ থাকে – Input, Processing, Output, Storage.
● কম্পিউটারে সিস্টেম হলো – কতহুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদানের সম্মিলিত প্রয়াস।
● কম্পিউটারের বাহ্যিক অবকাঠামো তৈরির জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র সামগ্রীকে বলে – হার্ডওয়্যার।
● কোনো কম্পিউটার ব্যবস্থায় সকল ভৌত যন্ত্রপাতি ও ডিভাইস, কীবোর্ড, প্রিন্টার, মনিটর ইত্যাদিকে একত্রে বলে – হার্ডওয়্যার বা যান্ত্রিক সরঞ্জাম।
● হাত দিয়ে স্পর্শ করা যায় – হার্ডওয়্যার।
● হার্ডওয়্যার প্রাথমিকভাবে বিভক্ত – তিন ভাগ।
● ইনপুট ডিভাইসের উদাহরণ – Keyboard, Mouse, Scanner, Joystick, Disk, Card Reader, Microphone, Digital Camera.
● অাউটপুট ডিভাইসের উদাহরণ – Monitor, Printer, Plotter, Speaker
● কম্পিউটারের সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার এর সম্মিলিত রূপ ROM-BIOS কে বলে – ফার্মওয়্যার।
● সফটওয়্যার বলতে বুঝায় – কোনো নির্দিষ্ট কম্পিউটারের সকল ধরণের প্রোগ্রামকে।
● কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে – সফটওয়্যার।
● বর্তমানে কম্পিউটার সিস্টেমের সবচেয়ে ব্যয়বহুল অংশ – সফটওয়্যার।
● সফটওয়্যার – দুই ধরণের। যথা: সিস্টেম সফটওয়্যার ও অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার।
● অ্যারিথমেথিক লজিক ইউনিট, কন্ট্রোল ইউনিট ও মেমোরিকে একত্রে বলা হয় – সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট।
ইনপুট ইউনিট :
● কম্পিউটারের সাহায্যে কোন কাজ সম্পন্ন করার জন্য প্রথমে কম্পিউটারকে ঐ কাজের তথ্য প্রতান করতে হয়, কম্পিউটার দেয়া এ তথ্যই হচ্ছে – ইনপুট।
● কম্পিউটারে ইনপুট প্রদানের জন্য অনেক রকম যন্ত্র ব্যবহার করা হয়, এসব যন্ত্রকে বলা হয় – ইনপুট ডিভাইস।
● ইনপুট ডিভাইস – ডেটা ও কন্সট্রাকশন গ্রহণ করে।
● কী বোর্ড :
➺ বর্তমানে প্রচলিত কীবোর্ডগুলোতে কী থাকে – ১০৫ টি।
➺ কী বোর্ডকে বলা হয় – Console
➺ কী বোর্ড হলো – একটি ধীরগতির ইনপুট ব্যবস্থা।
➺ কী বোর্ডে কী এর ধরণগুলো হলো – ফাংশন কী, অালফা নিউমেরিক কী, নিউমেরিক কী, মডিফায়ার কী, কার্সর মুভমেন্ট কী।
➺ কী বোর্ডে ফাংশন কী রয়েছে – ১২ টি।
➺ তথ্য সংযোজন, বিয়োজন বা নির্দেশ প্রদানের জন্য ব্যবহার করা হয় – ফাংশন কী।
➺ কী বোর্ডের যে অংশ টাইপ রাইটারের মতো বর্ণ এবং নম্বর দিয়ে সাজানো থাকে, সেই অংশকে বলে – অালফা নিউমেরিক কী।
➺ কী বোর্ডে সংখ্যাসূচক কী রয়েছে -১৭ টি।
➺ কী বোর্ডে মডিফায়ার কীগুলো হলো – শিফট, অপশন, কমান্ড, কন্ট্রোল, অল্টার।
➺ কী বোর্ডে কার্সর মুভমেন্ট কী থাকে – ৪ টি।
➺ সাধারণ কী বিন্যাসকে বলা হয় – QWERTY
➺ কী বোর্ড প্রত্যেকটি কী’র অনন্য কোর্ড অাছে যাকে বলা হয় – স্ক্যান কোড।
● মাউস :
➺ মাউস অাবিষ্কার করেন – ডগলাস এঞ্জবার্ট মার্ডস (১৯৬৩ সালে)
➺ মাউস সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয় – মেকিস্টোস কম্পিউটারে (১৯৮৪ সালে)
➺ মাউস হলো – হাত দিয়ে নিয়ন্ত্রিত ইঁদুর সদৃশ একটি পয়েন্টিং ডিভাইস।
➺ কোন ছবি, অাইকন বা উইন্ডোকে সিলেক্ট করে মাউসের বাম বাটন চেপে ধরে টেনে অানাকে বলা হয় – ড্র্যাগ বা ড্র্যাগিং।
● স্ক্যানার :
➺ স্ক্যানার হলো – একটি অাধুনিকতম ইনপুট যন্ত্র।
➺ স্ক্যানারের সাহায্যে – ছবি, লেখা ইত্যাদি সরাসরি কম্পিউটারে প্রেরণ করা হয়।
➺ অামাদের দেশে যে সকল স্ক্যানার ব্যবহার করা হয় সাধারণত পরিচিত – ফ্লাটব্লেড অপটিক্যাল স্ক্যানার হিসেবে।
● লাইটপেন :
➺ লাইটপেন দেখতে – অনেকটা কলমের মতো, এজন্য এটির নাম দেয়া হয়েছে লাইট পেন।
● গ্রাফিক্স ট্যাবলেট :
➺ গ্রাফিক্স ট্যবলেট হলো – কার্যত মাউসের বিকল্পযন্ত্র।
➺ গ্রাফিক্স ট্যাবলেট দেখতে – অনেকটা পেন্সিলের সিলেটের মতো।
● ওয়েবক্যাম :
➺ ওয়েবক্যাম হলো – একটি ভিডিও ক্যামেরা, যা কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে – রিয়েল টাইম ইমেজ বা ভিডিও অাদান প্রদান করে।
➺ ওয়েবক্যাম এর মাধ্যমে – ইন্টারনেটে ভিডিও চ্যাটিং করা যায়।
● জয়স্টিক :
➺ জয়স্টিক হলো – অায়াতাকার বেসের উপর বসানো একটি দণ্ড।
➺ জয়স্টিকের সাহায্যে কার্সরকে পর্দার উপর ইচ্ছামতো যে কোন জায়গায় সরানো যায়।
● সেন্সর :
➺ সেন্সর হলো – এমন এক ধরণের ডিভাইস যা কোনো সাংকেতকে চিহ্নিত করতে পারে।
➺ সেন্সর গুলো – এক ধরণের ট্রান্সডিউসার।
➺ সেন্সর এর উদাহরণগুলো হলো – লাইট সেন্সর, সাউন্ড সেন্সর, হিট সেন্সর, বায়োমেট্রিক টাইম ব্লক সেন্সর।
● ওএমঅার :
➺ OMR এর পূর্ণরূপ – Optical Mark Reader/Recognition
➺ ওএমঅার হলো – এমন একটি যন্ত্র যা পেন্সিল বা কালির দাগ কুঝতে পারে।
➺ পেন্সিলের দাগ বোঝা যায় – পেন্সিলের সীসের উপাদান গ্রাফাইটের বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা বিচার করে।
➺ কালির দাগ বোঝা যায় – কালির দাগের অালোর প্রতিফলন বিচার করে।
➺ ওএমঅার ব্যবহার করা হয় – অবজেকটিভ প্রশ্নের উত্তরপত্র পরীক্ষা, বাজার সমীক্ষা জনগণনা ইত্যাদি কাজে।
● ওসিঅার :
➺ OCR এর পূর্ণরূপ – Optical Character Recognition
➺ ওসিঅার দ্বারা – শুধু দাগই বোঝে না বিভিন্ন পার্থক্যও বুঝতে পারে।
➺ ওসিঅার ব্যবহৃত হয় – চিঠির পিন কোড, ইলেকট্রিক বিল, ইন্সুরেন্স প্রিমিয়াম নোটিশ ইত্যাদি পড়ার জন্য।
● বারকোড রিডার :
➺ বারকোড রিডার হলো – একটি অপটিক্যাল ইনপুট ডিভাইস।
➺ বারকোড বলতে – কমবেশি চাওড়া বিশিষ্ট পর্যায়ক্রমে কতগুলো বার বা রেখার সমাহারকে বোঝায়।
➺ বারকোডকে বলা হয় – ইউভার্সাল পোডাক্ট কোড।
● ডিজিটাইজার :
➺ ডিজিটাইজারে একটি অায়তাকার চ্যাপটা ব্লক থাকে, যাকে বলা হয় – ডিজিটাইজার।
➺ ডিজিটাইজারের সাহায্যে কম্পিউটারে ইনপুট দেয়া যায় – বিভিন্ন গ্রাফ, ম্যাপ, বাড়ির নকশা।
➺ বাংলাদেশ ভূমি জরিপ অধিদপ্তর তাদের মৌজাগুলোকে সংরক্ষণ ও সম্পাদনা করেছে – ডিজিটাইজার ব্যবহার করে।
● ম্যাগনেটিক ইংক ক্যারেক্টার রিডার :
➺ MICR এর পূর্ণাঙ্গ রূপ -Magnetic Ink Character Reader
➺ ব্যাংকের চেকের লেখা ও পড়া হয় – MICR পদ্ধতিতে।
অাউটপুট ইউনিট:
● কোনো কিছু প্রক্রিয়াকরণের পর যে সকল যন্ত্রের সাহায্যে ফল পাওয়া যায়, সে সকল যন্ত্রকে বলা হয় – অাউটপুট ডিভাইস।
● মনিটর :
➺ টেলিভিশনের মতো দেখতে কম্পিউটার ব্যবস্থার অংশটিকে বলা হয় – মনিটর।
➺ মনিটরের কাজ হলো – ছবি ও লেখা দেখানো।
➺ সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত অাউটপুট ডিভাইস – মনিটর।
➺ মনিটর সাধারণত হয় থাকে – কিন ধরণের। যথা :
ক. সিঅারটি মনিটর
খ. এলসিডি মনিটর
গ. এলইডি মনিটর
➺ CRT এর পূর্ণরূপ হলো – Cathode Ray Tube.
➺ LCD এর পূর্ণরূপ হলো – Liquid Cristal Display.
➺ ক্যালকুলেটর কিংবা ঘড়িতে ব্যবহৃত হয় – এলসিডি মনিটর।
➺ LED এর পূর্ণরূপ হলো – Light Emitting Diode.
➺ মনিটরের পর্দায় কোনো ছবি, লেখা বা টক্সট প্রদর্শনের জন্য কম্পিউটার একটি ইন্টারফেস ব্যবহার করে, যাকে বলা হয় – ভিডিও কন্ট্রোলার।
➺ কতগুলো জনপ্রিয় ভিডিও কন্ট্রোলার হলো :
ক. VGA (Video Graphics Array)
খ. SVGA ( Super Video Graphics Array)
গ. XGA (Extended Graphics Array)
➺ কম্পিউটার তথ্য প্রদর্শনের ক্ষুদ্রতম একক হচ্ছে – পিক্সেল।
➺ পিকচার ইলিমেন্টের এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে – পিক্সেল।
➺ ডিসপ্লে পর্দারবা স্ক্রীনে প্রদর্শিত ছবির সূক্ষ্মতাকে বলে – রেজুলেশন।
➺ রিফ্রেস রেট হলো – প্রিক্সেলের উজ্জ্বলতা ঠিক রাখার জন্য প্রতি সেকেন্ডে পিক্সেলগুলো কতবার রিচার্জ হয় তার সংখ্যা।
➺ রিফ্রেশ রেটকে প্রকাশ করা হয় – হার্টজ এককে।
● প্রিন্টার :
➺ যে যন্ত্রের সাহায্যে কম্পিউটারে প্রাপ্ত ফলাফল কাগজে ছাপানো যায়, তাকে বলা কয় – প্রিন্টার।
➺ প্রিন্টারের মান কি রকম হবে তা নির্ভর করে – প্রিন্টারের রেজুলেশনের উপর।
➺ প্রিন্টারের রেজুলেশন পরিমাপের একক – ডিপিঅাই।
➺ DPI এর পূর্ণরূপ হলো – Dots Per Inch.
➺ প্রিন্টার হলো – একটি অফ লাইন ডিভাইস।
➺ অায়তাকারে সাজানো কতগুলো বিন্দুকে বলে – ডট ম্যাট্রিক্স।
➺ ডট ম্যাট্রিক্সের গতি পরিমাপক একক হলো – CPS (Character Per Second)
➺ সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রিন্টার হলো – লেজার প্রিন্টার।
➺ লেজার প্রিন্টারে কাগজে লেখা ফুটিয়ে তোলা হয় – লেজার রশ্মি এর সাহায্যে।
➺ লেজার রশ্মি সাধারণ ব্যবহৃত হয় – ডেক্সটপ পাবলিশিং এর কাজে এবং অফিস অাদালতে।
➺ লেজার প্রিন্টারকে বলা হয় – পেজ প্রিন্টার।
● প্লটার :
➺ প্লটার হলো – এক ধরণের প্রিন্টার।
➺ প্লটার প্রিন্ট হয় – পেন এর সাহায্যে।
➺ প্লটারকে ভাগ করা যায় – দুই ভাগে।
ক. ফ্লাট বেড প্লটার
খ. ড্রাম প্লটার
● প্রজেকটর :
➺ প্রজেক্টর হলো – একটি ইলেকট্রো অপটিক্যাল যন্ত্র
➺ প্রজেক্টর এর মাধ্যমে – কম্পিউটারের কোন তথ্য, ছবি, ভিডিও বড় কোনো স্ক্রীনে উপস্থাপন করা যায়।
● অন্যান্য :
➺ ইনপুট- অাউটপুট ডিভাইসগুলো হলো – মডেম, টাচস্ক্রীন, ডিজিটাল ক্যামেরা, নেটওয়ার্ক কার্ড, হ্যান্ডসেট, ফ্যাক্স, অডিও বা সাউন্ড কার্ড, ডিভিডি/সিডি, মাল্টি-ফাংশন ডিভাইস।
কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশ:
● কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইউনিট হচ্ছে – CPU
● CPU এর পূর্ণরূপ হচ্ছে – Central Processing Unit
● সিপিইউ বলতে বোঝানো হয় – মাইক্রোপ্রসেসরকে।
● কম্পিউটারের ব্রেইন বা মস্তিষ্ক বলা হয় – সিপিইউকে।
● সিপিইউকে ভাগ করা যায় – তিন ভাগে। যথা:
ক. গানিতিক যুক্তি ইউনিট।
খ. নিয়ন্ত্রণ ইউনিট
গ. রেজিস্টার ইউনিট
● ALU এর পূর্ণরূপ হচ্ছে – Arithmetic Logic Unit.
● কম্পিউটারের ক্যালকুলেটরের স্বরূপ হলো – অ্যারেথমেটিক লজিক ইউনিট।
● যে অংশের মাধ্যমে কম্পিউটারের সকল অংশ নিয়ন্ত্রণ হয় তাকে বলে – Control Unit.
● ডেটা বা প্রোগাম সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত মাধ্যম বা ধারককে বলে – Memory।
● কম্পিউটার সিস্টেমে ব্যবহৃত মেমোরিকে ভাগ করা যায় – তিন ভাগে।
ক. Primary Memory
খ. Secondary Memory
গ. Cache Memory
● ডিস্কেটের অপর নাম – ফ্লপি ডিক্স।
● ফ্লপি ডিক্স হলো – এক ধরণের সেকেন্ডারি মেমোরি, যা হার্ডডিক্সের চেয়ে অাকারে ছোট।
● কম্পিউটারে প্রধান মেমোরি থাকে – মাইক্রোপ্রসেসর এবং সিপিইউ এর মাঝখানে।
● কম্পিউটারের স্থায়ী স্মৃতিকে বলে – Read Only Memory
● কম্পিউটারের অস্থায়ী স্মৃতিকে বলে – Random Access Memory.
● CD এর পূর্ণরূপ – Compact Disc.
● DVD এর পূর্ণরূপ – Digital Video Disc.
● ক্যাশ মেমোরি – কম্পিউটারের কাজের দ্রুততা অানায়নের জন্য প্রসেসর ও প্রধান মেমোরির মধ্যবর্তী স্থানে স্থাপিত বিশেষ ধরণের মেমোরি।

কম্পিউটারের প্রকারভেদ

● প্রয়োগক্ষেত্রের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে সাধারণত ভাগ করা যায় – দুই ভাগে। যথা: ১. সাধারণ কম্পিউটার ২. বিশেষ কম্পিউটার
সাধারণ কম্পিউটার : সাধারণ কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরণের প্রোগ্রাম সংরক্ষিত থাকে। এতে সহজেই বিভিন্ন প্রোগ্রামে সংরক্ষণ, পরিবর্তন বা মুছে ফেলা যায়। ব্যবহারকারী প্রয়োজনমতো ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রাম চালিয়ে কাজ করতে পারে।
বিশেষ কম্পিউটার : বিশেষ কম্পিউটারকে কেবলমাত্র একটি বিশেষ বা নির্দিষ্ট কাজের জন্য তৈরি করা হয়। এ কম্পিউটারে কেবলমাত্র একটি নির্দিষ্ট প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে। সংরক্ষিত প্রোগ্রামটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা থাকে বলে একে সহজে পরিবর্তন করা যায় না।
● গঠন ও ক্রিয়া নীতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে ভাগ করা যায় – তিন ভাগে। যথা:
১। অ্যানালগ কম্পিউটার
২। ডিজিটাল কম্পিউটার
৩। হাইব্রিড কম্পিউটার
অ্যানালগ কম্পিউটার :
● অ্যানালগ কথাটা এসেছে Analogous শব্দ থেকে যার অভিধানিক অর্থ হলো – সদৃশ।
● অ্যানালগ কম্পিউটারে বর্ণ এবং অংকের বদলে ক্রমাগত পরিবর্তনশীল সংকেত বা অ্যানালগ সংকেত ব্যবহার করা হয়।
● অ্যানালগ সংকেতের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে – পর্যায়ক্রমিক ভাবে ওঠা-নামা করা।
● অ্যানালগ কম্পিউটার প্রক্রিয়াজাত ফলাফলকে প্রকাশ করে – সাধারণত প্রদর্শনের কাঁটার সাহায্যে।
● প্লোটারের সাহায্যে অংকিত গ্রাফের অাকারে ও ছবি এঁকে।
● অ্যানালগ কম্পিউটারে পরিমাপ করে ফলাফল বের করা হয় বলে এর সূক্ষ্মতা কম, মোটামুটি ০.১%।
● অ্যানালগ কম্পিউটারের উদাহরণ – মোটরগাড়ির স্পিডোমিটার, স্লাইড রুল, অপারেশনাল অ্যামপ্লিফায়ার ইত্যাদি।
ডিজিটাল কম্পিউটার :
● ডিজিটাল কম্পিউটারের ডিজিটাল কথাটি Digit শব্দ হতে উৎপন্ন হয়েছে যার অর্থ – অংক।
● প্রক্রিয়াকরণের ফলাফল সরাসরি মনিটরে বা অন্য কোনো অাউটপুট ডিভাইসে প্রদর্শিত হয় – ডিজিটাল কম্পিউটারে।
● ডিজিটাল কম্পিউটার হলো গণিতের নীতির উপর নীতির উপর ভিত্তি করে পরিচালিত – একটি হিসাবযন্ত্র।
● ডিজিটাল কম্পিউটারে – ডিজিটাল সংকেত বা বিদ্যুৎ প্রবাহ চালু বা বন্ধ করে হিসাবকার্য করারহয়ে থাকে অর্থাৎ এটি ‘০’ ‘১’ দিয়ে সব ধরণের কাজের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।
● ডিজিটাল কম্পিউটারের কাজের সূক্ষ্মতা – অনেক বেশি।
● সাধারণত অামরা যেসব কম্পিউটার ব্যবহার করি তার বেশিরভাগই – ডিজিটাল কম্পিউটার।
● প্রথম Digital Computer এর নাম – Mark-1
● অাকার-অায়তন, কাজ করার ক্ষমতা, স্মৃতি ও সুযোগ ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে ডিজিটাল কম্পিউটারকে ভাগ করা হয়েছে – চার ভাগে। যথা:
ক. সুপার কম্পিউটার
খ. মেইনফ্রেম কম্পিউটার
গ. মিনি কম্পিউটার
ঘ. মাইক্রো কম্পিউটার
সুপার কম্পিউটার :
● ক্ষমতা-অাকৃতি ইত্যাদির ভিত্তিতে অতি বড় কম্পিউটারকে বলা হয় – সুপার কম্পিউটার।
● সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার হলো – সুপার কম্পিউটার।
● প্রতি সেকেন্ডে বিলিয়ন হিসাব করতে পারে – সুপার কম্পিউটার।
● সুপার কম্পিউটার – মেইনফ্রেম, মিনি ও মাইক্রো কম্পিউটারের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।
● সুপার কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য হলো – ক্ষমতা বেশি, অাকার-অাকৃতিতে অনেক বড়, অত্যন্ত শক্তিশালী, অত্যন্ত দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারে ইত্যাদি।
● সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় – সূক্ষ্ম বৈজ্ঞানিক গবেষণা, বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ, নভোযান, জঙ্গিবিমান, ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ, মহাকাশ গবেষণা, পারমাণবিক চুল্লী ইত্যাদি ক্ষেত্রে।
● বর্তমানে বিশ্বের দ্রুততম সুপার কম্পিউটার হলো – তিয়ানহে-২ (চীন)
● ‘পরম’ নামে সুপার কম্পিউটার তৈরি করে যে দেশ – ভারত।
● বাংলাদেশের একমাত্র সুপার কম্পিউটারটি অাছে – বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ল্যাবে।
● বাংলাদেশের সুপার কম্পিউটারটি হলো – IBM RS/6000 SP মডেলের।
মেইনফ্রেম কম্পিউটার :
● মেইনফ্রেন কম্পিউটার হলো – এমন একটি বড় কম্পিউটার যার সঙ্গে অনেকগুলো কম্পিউটার বা ডাম্ব টার্মিনাল যুক্ত করে এক সঙ্গে অনেক মানুষ কাজ করতে পারে।
● মেইনফ্রেম কম্পিউটার সুপার কম্পিউটারের চেয়ে – অাকারে ছোট।
● ১৯৬৪ সালে বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম কম্পিউটারটি ছিল – IBM-1620 মডেলের যা একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার।
● মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহৃত হয় – বড় বড় প্রতিষ্ঠান কোম্পানি, ফ্যাক্টরি ইত্যাদি।
মিনি কম্পিউটার :
● মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে ছোট অাকারের কিন্তু পার্সোনাল বা মাইক্রো কম্পিউটারের চেয়ে বড় অাকারের কম্পিউটারকে বলে – মিনি কম্পিউটার।
● মিনি কম্পিউটারের জনক – কেনেথ এইচ ওলসেন।
● মিনি কম্পিউটারকে বলা হয় – মধ্যম সারির কম্পিউটার।
● প্রথম মিনি কম্পিউটারের নাম – পিডিপি-১।
মাইক্রো কম্পিউটার:
● সুপার মেইনফেম ও মিনি কম্পিউটারের চেয়ে অাকার ছোট কম্পিউটারকে বলে – মাইক্রো কম্পিউটার।
● মাইক্রো কম্পিউটারের অপর নাম – পার্সোনাল কম্পিউটার।
● PC এর পূর্ণরূপ হলো – Personal Computer.
● প্রথম তৈরি Personal Computer – ভ্যালটেয়ার ৮৮০০
● মাইক্রো বা পার্সোনাল কম্পিউটার কয়েক শ্রেণির হতে পারে। যথা:
ক. ডেক্সটপ
খ. ল্যাপটপ
গ. নোটবুক
ঘ. ট্যাবলেট
ঙ. হ্যালহেড বা পামটপ
● প্রথম পার্সোনাল কম্পিুটার তৈরি করেন – মাইক্রোইনস্ট্রমেন্টেশন এন্ড টেলিমেট্রি সিস্টেমস
● ডেক্স বা টেবিলে স্থাপন করে যে মাইক্রো কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়, তাকে বলে – ডেক্সটপ কম্পিউটার।
● Lap শব্দের অর্থ – কোল।
● কোলের উপর স্থাপন করে কাজ করা যায়, এমন ছোট অাকারের কম্পিউটারকে বলা হয় – ল্যাপটপ।
● ১৯৮১ সালে ল্যাপটপ কম্পিউটার বাজারে অানে – এপসন কোম্পানি।
● ল্যাপটপ কম্পিউটারের সুবিধা হলো – বহনযোগ্যতা, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী, মাুসের পরিবর্তে টাচপ্যাড।
● দোয়েল ল্যাপটপ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হলো – টেশিস।
● টেশিস এর পূর্ণরূপ হলো – টেলিফোন শিল্প সংস্থা লিমিটেড।
● নোটবুক হলো – পূর্ণ অাকারের চেয়ে অপেক্ষাকৃত ছোট কী বোর্ড এবং ফ্লিপ অাপ মনিটর সম্বলিত এক প্রকার মোবাইল কম্পিউটার।
● নোটবুকের অাকার – ল্যাপটপের চেয়ে ছোট কিন্তু পামটপের চেয়ে বড়।
● হ্যান্ডহেল্ড বা পামটপ হলো – হাতের তালুতে রেখে কাজ করার জন্য এমন ছোট অাকারের কম্পিউটার।

কম্পিউটারের পারঙ্গমতা

● কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যগুলো হলো – দ্রুতগতি, বিশ্বাসযোগ্যতা, সূক্ষতা, ক্লান্তিহীনতা।
● কম্পিউটারের মূল বৈশিষ্ট্য হলো – কম্পিউটার দ্রুত নির্ভূলভাবে পুনরাবৃত্তিমূলক কাজ করতে পারে।
● কম্পিউটার এমন একটি মেশিন যা প্রদত্ত তথ্য বা উপাত্ত ঠিক থাকলে সঠিক থাকলে সঠিক ফলাফল দেয় ১০০ ভাগ।
● পারমাণবিক বোমার পরীক্ষামূলক বিষ্ফোরণ পর্যবেক্ষণ ব্যবহার করা হয় – সুপার কস্পিউটার।
● কম্পিউটারের কাজ ভুল ফলাফল দেওয়াকে বলে – GIGO
● GIGO এর পূর্ণরূপ – Garbage In Garbage.
● কম্পিউটারের গতিকে তুলনা করা হয় – বিদ্যুৎ গতির সাথে।
● কম্পিউটারের পারফরম্যান্স বলতে মুলত বুঝানো হয় – কম্পিউটারের দ্রুত গতিকে।
● কম্পিউটার সেকেন্ডে যোগ করতে পারে – দুই কোটি পর্যন্ত।
● কম্পিউটার একটি কাজ বা নির্দেশ সম্পন্ন করতে সময় নেয় – ১ ন্যানো সেকেন্ড।
● ১ ন্যানো সেকেন্ড হচ্ছে – ১ সেকেন্ডের ১ শত কোটি ভাগের ১ ভাগ।
● কম্পিউটার একটি – হিসাবযন্ত্র।
● কম্পিউটারের গতি প্রকাশ করা হয় – ন্যানো সেকেন্ড দ্বারা।
● যে কাজের জন্য কম্পিউটার বেশি সুবিধাজনক – পুনরাবৃত্তিমূলক কাজ।
● কম্পিউটার প্রোগ্রামে, একই নির্দেশনা বারবার সম্পন্ন করার প্রক্রিয়াকে বলে – লুপিং।

কম্পিউটারের ইতিহাস

➺ কম্পিউটার একটি- হিসাবযন্ত্র।
➺ অাধুনিক কম্পিউটারেরর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে — বৃহৎ স্মৃতির অাধার, দ্রুত গতিতে প্রশ্ন সমাধান, ভ্রমশূন্য ফলাফল।
➺ কম্পিউটারে কোনটি নেই — বুদ্ধি ও বুদ্ধি বিবেচনা শক্তি।
➺ কম্পিউটারে কাজের গতি কী দ্বারা প্রকাশ করা হয়? — ন্যানোসেকেন্ড।
➺ ন্যানোসেকেন্ড হলো — এক সেকেন্ডের এক কোটি ভাগের একভাগ।
➺ একটি যোগ করতে কম্পিউটারের ৫০ ন্যানো সেকেন্ড সময় লাগলে সেকেন্ডে এটা কতটি যোগ করতে পারবে? — ২ কোটি।
➺ কম্পিউটার প্রোগ্রামে, একই নির্দেশনা বারবার সম্পন্ন করার প্রক্রিয়াকে বলে — লুপিং।
➺ অ্যাবাকস কী? — এক প্রকার গণনা যন্ত্র।
➺ বিশ্বের প্রথম গণনাকারী যন্ত্র কোনটি? — অ্যাবাকাস।
➺ শূন্য সংখ্যার অাদি ধারণা কাদের — ভারতীয়দের।
➺ লগারিদেম প্রবর্তন করেন — জন নেপিয়ার।
➺ প্রথম যান্ত্রিক কম্পিউটার তৈরি করেন — লাইবনিৎস।
➺ কম্পিউটার কে অাবিষ্কার করেন? — হাওয়র্ড এইকিন।
➺ বিশ্বের প্রথম ইলেকট্রিক কম্পিউটার — ENIAC
➺ অাধুনিক কম্পউটারের জনক — জন ভ্যান নিউম্যান
➺ বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরি প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের নাম কি? — ইউনিভ্যাক।
➺ ইলেকট্রনিকের শুরু হয় — ট্রানজিস্টর অাবিস্কারের সময় থেকে।
➺ ট্রানজিস্টর উদ্ভাবিত হয় — ১৯৪৮ সালে।
➺ ট্রানজিস্টর তৈরি করতে প্রয়োজন হয় — অর্ধপরিবাহী।
➺ ট্রানজিস্টরে ব্যবহৃত সেমিকন্ডাক্টরের নাম কি? — সিলিকন।
➺ ট্রানজিস্টর ও মাইক্রোসার্কিট প্রস্তুতিতে কোনটি ব্যবহৃত হয় — সিলিকন।
➺ সিলিকনের ব্যবহার কোন শিল্পে বেশি — ইলেকট্রনিক
➺ ট্রানজিস্টর সেমিকন্ডাক্টর হিসেবে ব্যবহৃত হয় — জার্মেনিয়াম।
➺ সাধারণত ট্রানজিস্টরের কাজ — বিবর্ধক হিসেবে।
➺ Chips are made up of millions of tiny parts/switches known as — Transistors.
➺ What natural element is the primary ingredient in computer chips? — Silicon.
➺ কম্পিউটারের মূল মেমোরি তৈরি হয় কি দিয়ে — সিলিকন।
➺ অাধুনিক কম্পিউটারের দ্রুত অগোগতির মূলে রয়েছে — ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট।
➺ ইন্টিগ্রেটেড ইলেকট্রনিক বর্তনী হলো অতি — ছোট ছোট টুকরা সিলিকনের টুকরার উপর তৈরি অতি ক্ষুদ্র বর্তনী।
➺ IC উদ্ভাবন করেন — জে এস কেলবি।
➺ What is the other name for a chips? — IC
➺ IC চিপ দিয়ে প্রথম কম্পিউটার — IBM system 360
➺ কোন সালে মাইক্রোপ্রসেসর অাবিস্কৃত হয়?— ১৯৭১ সালে।
➺ বিশ্ব বিখ্যাত কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অাইবিএমকে বলা হয় — বিগ ব্লু।
➺ কম্পিউটার সফটওয়্যার জগতে নামকরা প্রতিষ্ঠান কোনটি? — মাইক্রোসফট।
➺ Who is the legend of computer world — Bill Gates
➺ বিল গেটস এর সাথে মাইক্রোসফটের সহ প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন? — পল অ্যালান।
➺ মাইক্রোসফট এর বর্তমান CEO? — সত্য নাদেলা
➺ নিচের কোনটি মাইক্রোসফটের প্রথম প্রোগ্রাম? — MS DOS
➺ Where us the headquarters of Intel located? — Santa Clara, California.
➺ Apple প্রযুক্তির সাথে কোন ব্যক্তির নাম জড়িত — স্টিভ জবস।
➺ Oracle Corporation এর প্রতিষ্ঠাতা কে? — Lawrence J. Ellison
➺ বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র কম্পিউটার যাদুঘরটি অবস্থিত — যুক্তরাষ্ট্রে।
➺ পৃথিবীর প্রথম ও একমাত্র কম্পিউটার জাদুঘর কোথায় অবস্থিত? — নিউইয়র্ক।
➺ বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম কম্পিউটার — অাইবিএম ১৬২০ সিরিজ
➺ বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার পত্রিকার নাম কি? — কম্পিউটার জগৎ।
➺ বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ইন্টারনেট সিস্টেম চালুর সন — ১৯৯৬
➺ বাংলাদেশে প্রথম ইন্টারনেট ভিত্তিক এজেন্সি হচ্ছে — BD News
➺ কম্পিউটারের জনক — হাওয়ার্ড এইকিন।
➺ অাধুনিক কম্পউটারের জনক — জন ভন নিউম্যান
➺ মাইক্রো কম্পিউটারের জনক — হেনরি এডওয়ার্ড রবাট।
➺ প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার — মার্ক-১
➺ বাইনারী গণিতভিত্তিক প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার — ABC
➺ প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইলেকট্রনিক কম্পিউটার — ENIAC-1
➺ প্রোগ্রাম নিয়ন্ত্রিত প্রথম ইলেকট্রোমেকানিক্যাল কম্পিউটার — Z3
➺ প্রথম সংরক্ষিত প্রোগ্রাম বিশিষ্ট ইলেকট্রনিক কম্পিউটার — এডস্যাক
➺ বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরি প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটার — ইউনিভ্যাক-১
➺ বাণিজ্যিকভাবে সফল প্রথম সুপার কম্পিউটার — সিডিসি-৬৬০০
➺ ট্রানজিস্টর ভিত্তিক প্রথম কম্পিউটার — TX-O
➺ ট্রানজিস্টর ভিত্তিক মিনি কম্পিউটার — পিডিপি-৮
➺ ইন্ট্রিগ্রেটেড সার্কিট ভিত্তিক প্রথম কম্পিউটার — B2500 এবং B3500
➺ IC টিপ দিয়ে তৈরি প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার — IBM system 360
➺ মাইক্রোপ্রসেসর ভিত্তিক প্রথম কম্পিউটার — এ্যালটেয়ার ৮৮০
➺ Older computers were — Analog.
➺ এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের সমন্বয়ে গঠিত হয় — হাইব্রিড কম্পিউটার।
➺ সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার কোনটি? — সুপার কম্পিউটার।
➺ সুপার কম্পিউটার মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে — বেশি শক্তিশালী।
➺ সুপার কম্পিউটার বলতে ঐ সকল কম্পিউটারকে বোঝায় যাদের — প্রতি সেকেন্ডে বিলিয়ন হিসাব করতে সক্ষম।
➺ কোন ধরনের কম্পিউটারকে মধ্যম সারির কম্পিউটারও বলা হয়? — মিনি কম্পিউটার
➺ The term PC means — Personal Computer.
➺ পৃথিবীতে কোন প্রথম ল্যাপটপ কম্পিউটার প্রবর্তিত হয় এবং কোন কোম্পানী এটি করে? — এপসন ১৯৮১
➺ বাংলাদেশে তৈরি ল্যাপটপ — দোয়েল।
➺ PCMCIA represents a standard for — Notebook.
➺ প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারে ব্যবহার হয় — বায়ুশূন্য ভাল্ব।
➺ কোন প্রজন্মের কম্পিউটারে প্রথম অাইসি ব্যবহার করা হয় — তৃতীয় প্রজন্ম।
➺ VLSI কথাটি হলো — Very Large Scale Integration
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের প্রধান বিশেষত্ব — কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।