Category: জীববিজ্ঞান

ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া

★ ডেঙ্গু মশার বাহক – এডিস মশা।
★ ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণে – যক্ষ্মা রোগ হয়।
★ নিউক্লিয়াস এবং সাইট্রোপ্লাজম নেই — ভাইরাস দেহে।
★ পোলিও ভাইরাস দেহে প্রবেশ করে — দুষিত খাদ্য, পানি দ্বারা।
★ HIV সংক্রমণের শেষ পর্যায় হলো – এইডস।
★ এইডস রোগের ভাইরাস – HIV
★ ভাইরাস মোজাইক রোগ উৎপন্ন করে — তামাক কাছে।
★ চা গাছে রোগ সৃষ্টি করে ব্যাকটেরিয়া
★ এইডস সংক্রমণের জন্য ঝুকিপূর্ণ — অল্পবয়সী ছেলেমেয়েরা।
★ এইডস প্রতিরোধের ক্ষেত্রে অধিকতর কাযর্করী — সচেতনতা সৃষ্টি।
★ জীব ও জড়ের মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী হলো — ভাইরাস।
★ যক্ষ্মার টিকা — বিসিজি।
★ পেনিসিলিন অাবিস্কার করেন — অালেকজান্ডার ফ্লেমিং।
★ ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ নয় — পোলিও।
★ অ্যানথ্রাক্স রোগের টিকা অাবিষ্কার করেন — লুই পাস্তুর।
★ ভাইরাস একটি – কোষহীন জীব।
★ ব্যাকটেরিয়া একটি -প্রাক-কেন্দ্রিক।
★ AIDS – এর অভিব্যক্তি – Acquired Immune Deficiency Syndrome.
★ বার্ড ফ্লু এর উৎস — মুরগী।
★ ডিফথেরিয়া রোগে অাক্রান্ত হয় – গলা।
★ যে সব ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াকে অাক্রমণ করে, তাদেরকে বলা হয় — ব্যাকটেরিওফাজ।
★ হেপাটাইটিস রোগের প্রধান কারণ — ভাইরাস।
★ যে সকল প্রাণী এক মানবদেহ অন্য মানবদেহে রোগ জীবাণু বহন করে, তাকে বলে — ভেক্টর।
★ বিসিজি টিকা ব্যবহার করা হয় — যক্ষা প্রতিরোধের জন্য।
★ পাস্তুরাইজেশনের মাধ্যমে জীবাণুমুক্ত করা হয় — দুধকে।
★ Viral Disease হলো – Influenza
★ এইডস রোগের ক্ষতিকারক দিক হচ্ছে — এইডস রোগে দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা লোপ পায়।
★ প্রাণী দেহে জীবাণুজাত বিষ নিষ্ক্রিয়কারী পদার্থের নাম– অ্যান্টিবডি।
★ কোনটি রক্ত অামাশয়ের জীবাণু — সিগেলা।
★ এক ধরণের প্রচুর ব্যাকটেরিয়া অামরা পাই — দইয়ের সাথে।
★ ডেঙ্গুজ্বরের বাহক — মশা।
★ রাইজোবিয়াম হলো — ব্যাকটেরিয়া।
★ যেটি কলেরা, টাইফয়েড এবং যক্ষা রোগ সৃষ্টি করে — ব্যাকটেরিয়া।
★ যেসব অনুজীব রোগ সৃষ্টি করে তাদের বলা হয় — প্যাথজেনিক।
★ প্লেগ রোগের ব্যাকটেরিয়ার নাম — Yersina pestis
★ জলবসন্তের রোগ জীবাণুর নাম — Varicella
★ স্ট্রিট ভাইরাস জীবাণু হলো — রেবিস রোগের।
★ বায়ুর মাধ্যমে সংক্রামিত হয় — ইনফ্লুয়েঞ্জা।

বংশগতিবিদ্যা

★ মানবদেহে ক্রমোজোজ থাকে – ২৩ জোড়া।
★ DNA এর নাইট্রোজেন বোস – গোয়ালিন।
★ বাংলাদেশে সর্বপ্রথম টেস্ট টিউব শিশুর মা হন – ফিরোজা বেগম।
★ প্রথম টেস্টটিউব বেবীত্রয় ভূমিষ্ট হয় – ২৯ মে ২০০১ সালে।
★ Adult Cell ক্লোন করে যে ভেড়ার জন্ম হয়েছে তার নাম দেওয়া হয়েছে, – ডলি।
★ জীবের বংশগতির বৈশিষ্ট্য বহন করে – ক্রোমোসোম।
★ Adult Cell ক্লোন করে ডলি ভেড়াটির জন্ম হয়েছে কোন দেশে – যুক্তরাজ্যে।
★ সন্তান পুত্র বা কন্যা হওয়ার জন্য দায়ী — বাবা।
★ Genetic Engineering হলো – জিন প্রকৌশল।
★ মেন্ডেলের দ্বিতীয় সূত্রের অনুপাত – ৯:৩:৩:১
★ ক্রোমোসোমেরর ভিতর থাকে না – লিপিড।
★ বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী উপাদানের নাম – ক্রোমোসোম।
★ মেন্ডেল এর প্রথম সূত্রে ব্যতিক্রম – অসম্পূর্ণ প্রকটতা
★ DNA – এর কোন প্রকারভেদ নেই।
★ ক্রোমোসোম অাবিষ্কার করেন – স্ট্রাসবুর্গার।
★ জিনতত্ত্বের জনক মেন্ডেলের ১ম সূত্রানুসারে সংকর জীবে বিপরীত বৈশিষ্ট্যের জিনগুলো – পাশাপাশি অবস্থান করে।
★ বিশ্বে প্রথম টেস্ট টিউব বেবি জন্ম হয় – ইংল্যান্ডে।
★ মানবদেহে জিনের সংখ্যা – ৪০০০০।
★ প্লাজমিড ডিএনএ ছেদন করা হয় – Restriction enzyme এর সাহায্যে।
★ জিনের সাথে সম্পর্কিত – ডিঅক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড।
★ ডিএনএ বিদ্যমান – নিউক্লিয়াসে।
★ জেনেটিক ইনফরমেশনের মূল একক – অনুলেপন।
★ মানবদেহে লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোসোমের সংখ্যা – এক জোড়া।
★ জীবের রাসায়নিক গঠন উপাদান – DNA.
★ ডিএনএ অনুর দ্বিহেলিক্স কাঠামোর প্রবর্তক – ওয়াটসন এন্ড ক্রিক।
★ টিস্যু কালচার প্রযুক্তির প্রধান উদ্দেশ্য – উদ্ভিদ অঙ্গ থেকে চারা উৎপাদন।
★ ড. ইয়ান উইলমুট প্রথম ক্লোন পদ্ধতি জন্ম দেন – ভেড়া।
★ মানুষের দেহকোষে যে একই ধরণের ২২ জোড়া ক্রোমজোম অাছে তাদের বরে – অটোজোম।
★ জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং একটি – প্রাণী ও উদ্ভিদের বংশবিস্তার বিষয়ক বিজ্ঞান।
★ ধান গাছের ক্রোমোসোম সংখ্যা – ২৪ টি।
★ বংশগতির দুটি সূত্র দিয়েছেন বিজ্ঞানী – প্রেগর জোহান মেন্ডেল।
★ দুটো প্রজাতির সম্মিলনে সৃষ্ট জীবের জাত – সংকর জাত।
★ কোন জীব থেকে অযৌন প্রজনন প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট জীবকে বলে – ক্লোন।

কোষ ও কোষ বিভাজন

★ ক্যান্সার রোগের কারণ — কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি।
★ মাইট্রোকন্ডিয়ায় প্রোটিন শতকরা — ৭৩%
★ উদ্ভিদের বৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি হয় — মূল ও কান্ডের অগ্রভাগে।
★ স্থায়ী টিস্যুর বৈশিষ্ট্য — কোষগুলো বিভাজনে অক্ষম।
★ দেহকোষ নয় — শুক্রাণু।
★ দেহকোষের পুনরুজ্জীবন ঘটানোর জন্য প্রয়োজন — প্রোটিন।
★ ক্লোরোফিল অণুর উপাদান — ম্যাগনেশিয়াম।
★ একাধিক কোষ বিভিন্ন কাজের জন্য মিলিতভাবে তৈরি করে — কলা।
★ সকল সজীব কোষে থাকে — সাইট্রোপ্লাজম।
★ মাইট্রোকন্ডিয়া অনুপস্থিত — ব্যাকটেরিয়ায়।
★ কোষের মস্তিষ্ক বলা হয় — নিউক্লিয়াসকে।
★ লোহিত রক্তকণিকায় — নিউক্লিয়াস থাকে না।
★ একাধিক নিউক্লিয়াস থাকে — পেশী কোষে।
★ প্রাণীদেহের দীর্ঘতম কোষ — নিউরন।
★ একটি পূর্ণাঙ্গ স্নায়ুকোষকে বলা হয় — নিউরন।
★ সবুজ ফল পাকলে রঙিন হয় — জ্যান্থোফিলের উপস্থিতির কারণে।
★ সবুজ টমেটো পাকার পর লাল হয় — ক্লোরোফিল তৈরি বন্ধ হওয়ার কারণে।
★ প্লাস্টিড থাকে — সাইট্রোপ্লাজমে।
★ অাদিকোষ — ব্যাকটেরিয়া
★ কোষের প্রাণশক্তি বলা হয় — মাইট্রোকন্ডিয়াকে।
★ মাইট্রোকন্ডিয়ার কেন্দ্রীয় অঙ্গাণু হল — শ্বসন অঙ্গাণু।
★ প্রোটিন ফ্যাক্টরি বলা হয় — রাইবোজোমকে।
★ প্রাণীর বহু নিউক্লিয়াসযুক্ত কোষকে বলা হয় — সিনোসাইট।
★ সবুজ প্লাস্টিডের নাম — ক্লোরোপ্লাস্ট
★ প্লাস্টিড বিহীন উদ্ভিদ — অ্যাগারিকাস।
★ ব্যাকটেরিয়া — ১ কোষ দ্বারা গঠিত।
★ মানুষের শরীরে কোন স্থানে ক্যান্সার হলে সেখানে — দ্রুত কোষের সংখ্যা বেড়ে যায়।
★ উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ লবন পরিবহন করে — জাইলেম টিন্যুর মাধ্যমে।
★ পুষ্প রঙিন ও সুন্দর হয় — ক্রোমোপ্লাস্টের জন্য।
★ লিপিড, প্রোটিন, পলিমার দিয়ে তৈরি কোষ প্রাচীর — ব্যাকটেরিয়ার।
★ ছত্রাকের কোষপ্রাচীর — কাইটিন দিয়ে তৈরি।
★ উদ্ভিদ ও প্রাণীর প্রোটোপ্লাজমের গঠন একই রকম হয়, এই সিদ্ধান্ত দেন — ফন্টানা।
★ জীবকোষে প্রোটিন সংশ্লেষিত হয় — রাইবোজোমে।
★ ব্যাকটেরিয়াতে কোষ বিভাজন হয় — অ্যামাইলোসিস ধরণের।

খাদ্য ও পুষ্টি

★ সুষম খাদ্যের উপাদান – ৬ টি
★ প্রোটিন বেশি থাকে — খেসারির ডালে।
★ হাড় ও দাতকে মজবুত করে — ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
★ চা পাতায় থাকে — ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
★ ম্যালিক এসিড — টমেটোতে পাওয়া যায়।
★ ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে — ভিটামিন কে।
★ Natural Protein এর কোড নাম — Protien – P 49
★ কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান — লৌহ উপাদানের জন্য।
★ ভিটামিন সি হলো — অ্যাসকরবিক এসিড
★ তাপে নষ্ট হয় — ভিটামিন সি।
★ অামিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি — শুটকী মাছ।
★ গলগল্ড রোগ হয় — অায়োডিনের অভাবে।
★ মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি — অামিষের।
★ অায়োডিন বেশি থাকে — সমুদ্রের মাছে।
★ কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে অাছে — ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
★ রাতকানা রোগ হয় — ভিটামিন এ এর অভাবে।
★ মুখে ও জিহবায় ঘা হয় — ভিটামিন বি₂ এর অভাবে।
★ পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন — ভিটামিন বি ও সি
★ শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় — ভিটামিন ডি এর অভাবে।
★ মিষ্টি কুমড়া — ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
★ মিষ্টি অালু — শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
★ শিমের বিচি — অামিষ জাতীয় খাদ্য।
★ দুধে থাকে — ল্যাকটিক এসিড।
★ অায়োডিনের অভাবে — গলগন্ড রোগ হয়।
★ হেজ তৈরিতে ব্যবহৃত উদ্ভিদ — করমচা
★ লেবুতে বেশি থেকে — ভিটামিন সি
★ অামলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস — ভিটামিন সি।
★ সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান — দুধে।
★ রক্তশূন্যতা দেখা দেয় — অায়রনের অভাবে।
★ দুধের রং সাদা হয় — প্রোটিনের জন্য।
★ ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম — অ্যাসকরবিক এসিড।
★ প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় — অ্যামাইনো এসিড।
★ কচুশাকে বেশি থাকে — লৌহ।
★ সুষমখাদ্যে শর্করা, অামিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত — ৪:১:১
★ সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে — খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
★ সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় — ডাবে।
★ মাড়ি দিয়ে পুজ ও রক্ত পড়ে — ভিটামিন সি এর অভাবে।
★ মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন — অামিষ জাতীয় খাদ্যে
★ সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় — ভিটামিন ডি।
★ ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে — অ্যালবুমিন
★ অামিষের কাজ — দেহ কোষ গঠনে সহয়তা করা।
★ মোটামুটি সম্পূর্ণ বা অাদর্শ খাদ্য বলা হয় — দুধকে।
★ কোলেস্টরল — এক ধরণের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল।
★ কোলাজেন — একটি প্রোটিন।
★ হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন — ডি ভিটামিন
★ ভিটামিন ডি এর অভাবে — রিকেটস রোগ।
★ অস্থির বৃদ্ধির জন্য পোয়োজন — ক্যালসিয়াম।
★ মলা মাছে থাকে — ভিটামিন এ।
★ সহজে সর্দি কাশি হয় — ভিটামিন সি এর অভাবে।
★ বিষাক্ত নিকোটিন থাকা — তামাকে।
★ ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে — অাল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি।
★ শরীরে শক্তি যোগাতে দরকার — খাদ্য
★ সামুদ্রিক মাছে পাওয়া যায় — অায়োডিন।
★ সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল — পেয়ারা।
★ ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি — গাজরে।
★ মানুষের প্রোটিনের অভাবে — কোয়াশিয়কর রোগে।
★ অায়োডিন পাওয়া যায় — শৈবালে।
★ অামাদের দেশে একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির প্রায় গড় ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন — ২৫০০ ক্যালরি।
★ গ্লুকোজের স্থূল সংকেত — CH2O
★ ল্যাথারাইজম রোগ — খেসারি ডাল খেলে।
★ শরীরের হাড় ও দাতের গঠনের কাজে বেশি প্রয়োজন — ক্যালসিয়াম।
★ অতিরিক্ত শর্করা দেহে জমা থাকে – গ্লাইকোজেন রূপে।
★ দুধের শ্বেতস্বার বা শর্করাকে বলা হয় — ল্যাকটোজ।
★ ডিমে নেই — ভিটামিন সি।
★ মানুষের শরীরে বেশিরভাগ ফসফেট রয়েছে — হাড়ে।
★ রাতকানা রোগ বোঝানোর প্রতীক — XN
★ নেশা সামগ্রী অাফিনের মূল উপাদান হলো — পপি।
★ স্কার্ভি রোগের প্রকিষেধক হিসেবে ব্যবহৃত হয় — ভিটামিন সি।
★ ভিটামিন এ এর কাজ — প্রজননে সহায়তা করা।
★ মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন — ৩ লিটার।
★ একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে লোহার পরিমাণ — ২-৬ গ্রাম।
★ বিভিন্ন খাদ্যে বিদ্যমান এসিড/উপাদান
→ তেতুল — টারটারিক এসিড
→ লেবুর রস — সাইট্রিক এসিড
→ দুধ — ল্যাকটিক এসিক
→ কচু শাক — লৌহ
→ সিরকা — এসিটিক এসিড
→ অানারস — সাইট্রিক এসিড
→ টমেটো — ম্যালিক এসিড
→ কমলা — অ্যাসকারবিক এসিড
→ অাঙ্গুর — টারটারিক এসিড
→ ডাব — পটাশিয়াম
→ অাপেল — ম্যালিক এসিড
→ কলা — ম্যালিক এসিড, সাইট্রিক এসিড
→ অামলকি — অক্সালিক এসিড

বোটানিক্যাল নোমেনক্লেচার

● গণ নামের পরে একটি প্রজাতিকে পদ যুক্ত করে ICBN/ICZN স্বীকৃত যে নামকরণ করা হয় তাকে বলে – দ্বিপদ নামকরণ।
● উদ্ভিদের নামকরণের জন্য নীতি নির্ধারণী অান্তর্জাতিক দলিল হলো – ICBN.
● ICBN এর পূর্ণরুপ হলো – International Code of Botanical Nomenclature
● দ্বিপদ নামকরণ সর্বপ্রথম প্রবর্তন করেন – সুইডিস বিজ্ঞানী ব্যারোলাস লিনিয়াস।
● ক্যারোলাস লিনিয়াস দ্বিপদ নামকরণের নীতি অনুসরণ করে উদ্ভিদ প্রজাতির নামকরণ করেন – ১৭৫৩ সালের Species Plantarum বইয়ে।
● ক্যারোলাস লিনিয়াস দ্বিপদ নামকরণে নীতি প্রবর্তন করেন তার – System Nature গ্রন্থের দশম সংস্করণে।
● দ্বিপদ নামকরণের জনক বলা হয় – ক্যারোলাস লিনিয়াসকে।
● দ্বিপদ নামকরণে থাকে – ২ টি অংশ।
● জীবের বৈজ্ঞানিক নামের ভাষা হবে অবশ্যই – ল্যাটিন।
● দ্বিপদ নামকরণ হবে – ইটালিক হরফে হবে।
● গণের প্রথম অক্ষর হবে – Capital letter
● গণের অন্যান্য অক্ষর এবং প্রজাতি হবে – Small letter.
● যে বিজ্ঞানী দ্বিপদ নাম অাবিষ্কার করেন তার নাম যুক্ত করতে হয় – দ্বিপদ নামের শেষে।
● দ্বিপদ নামকরণ হাতে লিখলে – ইংরেজি অক্ষর ব্যবহার করতে হবে এবং প্রতিটি অংশের নিচে অালাদাভাবে দাগ দিতে হবে।
● নিচে কতিপয় উদ্ভিদের বৈজ্ঞানিক নাম দেয়া হলো :
➺ ধান – Oryza sativa
➺ গম – Triticum aestivum
➺ পাট – Corchorus capsularis
➺ কাঁঠাল – Artocarpus heterophyllus
➺ অাম – Mangifera indica
➺ শাপলা – Nymphera nouchali
➺ ভুট্টা – Zea mays
➺ গোলঅালু – Solanum tuberosum
➺ শিমুল তুলা – Bombax ceiba
➺ সুন্দরী – Hertiera fomes
➺ সেগুন – Tectona gradis
➺ মেহগনি – Swietenia mahagoni

উদ্ভিদ বৈচিত্র্য

● সামগ্রিকভাবে জীবের জিনগত, প্রজাতিগত ও পরিবেশগত বৈচিত্রকে বলা হয় – উদ্ভিদ বৈচিত্র্য।
● Taxonomy অর্থ – শ্রেণিবিন্যাসতত্ত্ব।
● Taxonomy শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – ফরাসি বিজ্ঞানী ক্যানডোলি
● শ্রেণিবিন্যাসের সর্বোচ্চ একক হলো – কিংডম।
● শ্রেণিবিন্যাসের প্রতিটি একককে বলা হয় – ট্যাক্সন।
● উদ্ভিদকাণ্ডের প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে থিয়োফ্রাস্টাস উদ্ভিদজগতকে ভাগ করা হয় – ৪ ভাগে।
● গণসমূহের অাধুনিক ধারণার পথিকৃৎ বলা হয় – জোসেফ পিটন ডি টুর্নেফোর্টকে।
● শাখাপ্রশাখা করে ঝোপের সৃষ্টি করে – গুল্ম।
● কয়েকটি গুল্ম উদ্ভিদ – জবা, রঙ্গন, গন্ধরাজ, কাগজীলেবু।
● কয়েকটি উপগুল্ম উদ্ভিদ – কাল্কাসুন্দা, অাশকোওড়া, বেলী।
● কাষ্ঠল কাণ্ডবিশিষ্ট হার্বকে বলে – উডি হার্ব। (যেমন : তোষাপাট)
● ধান, গম, সরিষা, ঘাঘ, কচু, কচুরিপানা, নরমলতাগাছ হলো – বীরুৎ।
● সরিষা, গম, ছোলা হলো – একবর্ষজীবী।
● মূলা, ফুলকপি, বাঁধাকপি হলো – দ্বিবর্ষজীবী।
● অাদা, হলুদ, দূর্বাঘাস হলো – বহুবর্ষজীবী।
● অপুষ্পক উদ্ভিদের মধ্যে সর্বপেক্ষা উন্নত – ফার্ণ।
● নগ্নবীজী উদ্ভিদকে বলা হয় – অাদিম সবীজ উদ্ভিদ।
● মূলের পরিবর্তে রাইজয়েড থাকে – মসবর্গের উদ্ভিদের।
● পুষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভরশীল – ছত্রাক।
● নগ্নবীজী ও অাবৃতবীজী হলো – পুষ্পক বা সবীজী উদ্ভিদ।
● সর্পিলাকার ক্লোরোপ্লাস্ট পাওয়া যায় – স্পাইরোগাইরা নামক শৈবালে।
● যৌন মিলন ছাড়া হ্যাপলয়েড যৌন কোষ হতে একটি পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদে পরিণত হওয়াকে বলে – পার্থেনোজেনেসিস বা অপুংজনি।
● Polysiphonia এক – সামুদ্রিক লোহিত শৈবাল।
● অসংখ্য সবুজ বা নীল স্পোর উৎপন্ন করে বলে পেনিসিলিয়াম কে বলা হয় – সবুজ বা নীল ছত্রাক।
● ব্যাঙের ছাতা বা মাশরুম নামে পরিচিত – এগারিকাস।
● রৌদ্রে জন্মাতে পারে বলে ‘সান ফার্ণ’ বলা হয় – Pteris কে।
● সাইকাস হলো একটি – জীবন্ত জীবাশ্ম।

জীববিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার জনক ও মতবাদ

✿ জীববিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার জনক :
● উদ্ভিদবিজ্ঞান – থিওফ্রাসটাস।
● প্রাণিবিজ্ঞান – এরিস্টটল।
● বংশগতিবিদ্যা – গ্রেগর জোহান মেন্ডেল।
● চিকিৎসাবিজ্ঞান – হিপাক্রেটিস।
● জীবাণুবিদ্যা – লুই পাস্তুর।
● শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যা – ক্যারোলাস লিনিয়াস।
● শরীরবিদ্যা – উইলিয়াম হার্ভে।
● অ্যানাটমি – অার্দ্রে ভেসালিয়াস।
জীববিজ্ঞান সম্পর্কিত মতবাদ:
● ‘প্রাকৃতিক নির্বাচন মতবাদ’ এর প্রবক্তা – চার্লস রবার্ট ডারউইন।
● ‘ডিম্বাণু থেকেই সকল জীবের সূত্রপাত হয়’ এর মতবাদের প্রবক্তা – উইলিয়াম হার্ভে।
● ‘জীব থেকে জীবের উৎপত্তি হয়’ এ মতবাদের প্রবক্তা – লুই পাস্তুর।
● ‘বায়োজেনেসিস তত্ত্ব’ এর প্রবক্তা – লুই পাস্তুর।
● ‘গাছের প্রাণ অাছে’ এ মতবাদ প্রমাণ করে – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।
● ‘একটি জীবের ভ্রূণের পরিস্ফুটনকালে উহার পূর্বপূষের ক্রমবিকাশের ঘটনাবলি পূণরাবৃত্তি করে’ এ তত্ত্বের প্রবক্তা – অার্নেস্ট হেকেল।
● ‘বায়োজেনেটিক তত্ত্ব বা পুনরাবৃত্তি মতবাদ’ এর প্রবক্তা – হেকেল।
● ‘জার্মপ্লাজম মতবাদ’ এর প্রবক্তা – অগাস্ট ভাইসম্যান।
● ‘কোষ মতবাদ বা কোষতত্ত্ব’ এর প্রবক্তা – স্লেইডেন ও সোয়ান।
● ‘জিন মতবাদ’ এর প্রবক্তা – থমাস হান্ট মর্গান।
● ‘মিউটেশন মতবাদ’ এর প্রবক্তা – হুগো দ্য ভ্রিম।
● ‘প্যানজেনেসিস মতবাদ’ এর প্রবক্তা – ডারউইন।

জীববিজ্ঞান বিষয়ক কতিপয় বিদ্যা

● জেনেটিক্স – জীনতত্ত্ব ও বংশগতি সম্পর্কিত বিদ্যা
● ইভোলিউশন – বিবর্তন ও অভিব্যক্তি সম্পর্কিত বিদ্যা
● অরনিথোলজি – পাথি সম্পর্কিত বিদ্যা
● ইকথায়োলজি – মাছ সম্পর্কিত বিদ্যা
● অ্যান্থ্রোপোলজি – মানুষের উৎপত্তি ও বিকাশ সম্পর্কিত বিদ্যা
● ফাইকোলজি – শৈবাল সম্পর্কিত বিদ্যা
● মাইকোলজি – ছত্রাক সম্পর্কিত বিদ্যা
● ইথোলজি – অাচারণ সম্পর্কিত বিদ্যা
● অস্টিওলজি – হাড় বিষয়ক বিদ্যা
● নিউরোলজি – স্নায়ু সম্পর্কিত চিকিৎসা বিদ্যা
● নেফ্রোলজি – রেচন সম্পর্কিত চিকিৎসা বিদ্যা
● জিওলজি – ভূতত্ত্ববিদ্যা
● হাইড্রোলজি – ভূপৃষ্ঠ ও ভূগর্ভস্থ পানি সম্পর্কিত বিদ্যা
● টক্সিকোলজি – বিষ বিষয়ক বিদ্যা
● ইকোলজি – বাস্তুসংস্থান বিদ্যা
● অার্কিওলজি – প্রত্নতত্ত্ব বিদ্যা
● পমোলজি – ফলগাছ চাষাবাদ বিদ্যা
● হেলমিনথোলজি – কৃমি সম্পর্কিত বিদ্যা
● মাইক্রোবায়োলজি – অনুজীব বিষয়ক বিদ্যা
● এমব্রায়োলজি – ভ্রুণ সম্পর্কিত বিদ্যা
● হারপেটোলজি – উভচর ও সরীসৃপ বিষয়ক বিদ্যা
● এপিকালচার – মৌমাছি চাষ বিদ্যা
● এভিকালচার – পাখিপালন বিদ্যা
● পিসিকালচার – মৎস্যচাষ বিদ্যা
● সেরিকালচার – রেশমচাষ বিদ্যা
● প্রনকালচার – চিংড়িচাষ বিদ্যা
● পার্ল কালচার – মুক্তাচাষ বিদ্যা
● ফ্রগ কালচার – ব্যাঙচাষ বিদ্যা
● হর্টিকালচার – উদ্যানপালন বিদ্যা
● অ্যানিমেল হ্যাজবান্ডরী – গবাদিপশু পালন বিদ্যা
● পোলটি ফার্মিং – হাঁস মুরগী পালন বিদ্যা
● পেডিয়াট্রিক্স – শিশুদের চিকিৎসা বিদ্যা

পদার্থের জৈবিক ধর্ম

● উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহে পুষ্টির প্রয়োজন – প্রোটিন যা একটি নাইট্রোজেন ঘটিত পদার্থ।
● প্রোটিনের মূল উপাতান হলো – নাইট্রোজেন।
● পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের ওজোন স্তরকে নষ্ট করে – নাইট্রিক অক্সাইড।
● বিশুদ্ধ পানির অপর নাম – জীবন।
● পানি গঠনের মূল উপাদান – হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন।
● উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণের জন্য প্রয়োজন – কার্বন-ডাই অক্সাইড ও পানি।
● মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন অাসে – সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায়।
● কার্বন চক্র, নাইট্রোজেন চক্র ও পানি চক্র ক্ষতিক্রস্থ হচ্ছে – জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে।
● অামিষের। মৌলিক উপাদান – চারটি। যথা : কার্বন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন।
● অামিষ হলো – অ্যামিনো এসিডের জটিল যৌগ।
● রক্তের হিমোগ্লোবিন – অামিষ জাতীয় পদার্থ।
● হরমোন – অামিষ দ্বারা তৈরি।
● শর্করা জাতীয় খাদ্যে কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের অনুপাত – ১:২:১।
● কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে – সেলুলোজ কার্বোহাইড্রেট।
● দেহের জ্বালালি রূপে কাজ নরে – কার্বোহাইড্রেট।
● গ্লুকোজের রাসায়নিক সংকেত – C6H12O6
● লিপিড পানিতে অদ্রবণীয় কিন্তু জৈব দ্রবাকে দ্রবণীয়।
● লিপিডের রাসায়নিক গঠন হলো – গ্লিসারাইড (গ্লিসারিন ও ফ্যাটি এসিডের এস্টার)
● কোলেস্টেরল হচ্ছে এক ধরণের – স্নেহ জাতীয় পদার্থ।
● মানবদেহে সর্বাধিক প্রয়োজনীয় খনিজ লবণ – সোডিয়াম।
● মানবদেহে সর্বাধিক ফসফেট অাছে – অস্থিতে।
● হৃৎপিন্ডের স্বাভাবিক সংকোচন প্রসারণ অব্যাহত রাখে – ক্যালসিয়াম।
● কলায় পাওয়া যায় – লৌহ ও ক্যালসিয়াম।
● দাতের ক্ষয়রোধ করে – ক্লোরাইড।
● অায়োডিন প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় – সামুদ্রিক শৈবালে।
● প্রয়োজনীয় খনিজ লবণের প্রায় ৭৫% হলো – ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
● তাপমাত্রা নির্ণয় করতে থার্মোমিটার দেহের সংস্পর্শে রাখতে হয় – ৩০-৩৫ সেকেন্ড।
● কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড তৈরির উপাদান – পলিইউরিমেন।
● পিত্তপাথর গলাতে ব্যবহৃত হয় – রেডিও অাইসোটোপ।
● লৌহের অভাবে যে রোগ হয় – অ্যানিমিয়া
● খিঁচুনি হয় – ক্যালসিয়ামের অভাবে।
● ‘ডিম্বাণু থেকেই সকল জীবনের সূত্রপাত হয়’ মতবাদটি – উইলিয়াম হার্ভের।
● পাখিকে মহিমান্বিত সরীসৃপ বলে উল্লেভ করেন – হাক্সলি।
● চিকিৎসা শাস্ত্রের ‘অালকানুন’ নামক বইটি লিখেছেন – ইবনে সিনা।
● জীবনের উদ্ভব সম্পর্কে এখন পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য মতবাদ – ওপারিনের।
● জীববিজ্ঞানীগণ জীবনের প্রথম অণু বলে থাকেন – অ্যামাইনো এসিডকে।
● প্রাণীদের রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া এবং রেচন প্রক্রিয়ায় সুস্পষ্ট ধারণা দেন – বিজ্ঞানী উইলিয়াম হার্ভে।
● ব্যাকটেরিয়ার কোষে প্রাচীর গঠিত – প্রোটিন ও লিপিড দিয়ে।
● একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈহিক ওজনের – ৪৫%-৬০%।
● দেহাভ্যন্তরে কোনো রাসায়নিক ক্রিয়া চলতে পারে না – পানি ছাড়া।
● গরু, ছাগল, মহিষ ইত্যাদি হজম করতে পারলেও মানুষ হজম করতে পারে না – সেলুলোজ।
● জীবদেহের ভৌত ভিত্তি প্রোটোপ্লাজমের শতকরা ৯০ ভাগই পানি তাই পানিকে বলা হয় – ফ্লুইড অব লাইফ।
● উদ্ভিদ সম্মিলিতভাবে শোষণ কাজ সম্পাদন করে – ৩ টি প্রক্রিয়ায়। যথা : ইমবাইবিশন, ব্যাপন, অভিস্রবণ।
● যে প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে কোনো দ্রব্যের অণু বেশি ঘনত্বের এলাকা থেকে কম ঘনত্বের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে তাকে বলে – ব্যাপন।
● উদ্ভিদের ব্যাপন একটি – ভৌতপ্রক্রিয়া।
● উদ্ভিদ মাটির কৈশিক পানি শোষণ করে – মূলরোমের মাধ্যমে।
● Biology শব্দটির প্রবর্তক – ফরাসী বিজ্ঞানী ল্যামার্ক।
● জীববিজ্ঞানের প্রধান দুটি শাখা – উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান।
● ‘জীব থেকেই জীবের উৎপত্তি হয়’ – এ সম্পর্কে অালোকপাত করেন – লুই পাস্তুর।
● ‘অরিজিন অব স্পেসিস’ গ্রন্থের লেখক চার্লস ডারউইনকে বলা হয় – বিবর্তনবাদের জনক।
● ‘বংশগতিবিদ্যার জনক মেন্ডেল একজন – ধর্মযাজক
● ডিএনএ অণুর দ্বি-হেলিক্স কাঠামোর প্রবর্তক – ওয়াটসন ও ক্রীক।
● গাছের প্রমাণ অাছে প্রমাণ করেছেন – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।
● বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. অাব্দুল্লাহ অাল মুতী লাভ করেন – কলিঙ্গ পুরস্কার।
● Species Plantarum এবং System of Nature বইয়ের রচয়িতা – ক্যারোলাস লিনিয়াস।
● Bengal Plants বইটির রচয়িতা – ডেভিট প্রেইন।
● ICBN এর পূর্ণরুপ – International Code of Botanical Nomenclature.