Category: ভুগোল

ভূত্বক

★ পীট কয়লার বৈশিষ্ট্য – ভেজা ও নরম।
★ ভূত্বকর সবচেয়ে কম থাকে – সোডিয়াম।
★ সুপ্ত অাগ্নেয়গিরির উদাহরণ – জাপানের ফুজিয়ামা।
★ অাগ্নেয়গিরিকে প্রধান কয় ভাগে ভাগ করা যায়।
★ অাগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ দিয়ে নির্গত গলিত পদার্থকে বলা হয় – লাভা।
★ ভূত্বকের গভীরতা প্রায় – ১৬ কিমি।
★ পানি ধারণ ক্ষমাতা বেশি – এঁটেল মাটির।
★ ভূমির অবস্থা ও গঠনের সময় হিসেবে বাংলাদেশের ভূমিরূপকে ভাগ করা যায় – চার ভাগে।
★ স্তরবিদ্যা এর জনক – উইলিয়াম স্মিথকে।
★ ভূপৃষ্ঠের শিলারাশি বিচূর্ণ হয় – বিচূর্ণীভবন প্রকীয়ায়।
★ পৃথিবীর বহিরাবরণকে বলে – ভূত্বক।
★ পলি দ্বারা গঠিত শিলা – পাললিক শিলা।
★ মার্বেল পাথর হলো – রুপান্তরিত শিলা।
★ পাললিক শিলায় – স্তর ও জীবাশ্ম দুটোই অাছে।
★ পৃথিবীর ছাদ বলা হয় – পমীর মালভূমি।
★ জীবাশ্ম সম্পর্কে অালোচনা করা হয় – ফসিওলজি বিজ্ঞানে।
★ সাগর গর্ভে নির্ত লাভা স্তূপীকৃত হয়ে সৃষ্টি হয়েছে- হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ

বারিমণ্ডল

✿ প্রাকৃতিক উৎস বৃষ্টিপাত হতে সবচেয়ে বেশি — মৃদু পানি পাওয়া যায়।
✿ প্রবল জোয়ারের কারণ, যখন — সূর্য, চন্দ্র পৃথিবী একই সরলে রেখায় অবস্থান করে।
✿ জোয়ারের যে সময় পর ভাটার সৃষ্টি হয় — ৬ ঘন্টা ১৩ মিনিট।
✿ জোয়ার ভাটার তেজকাটাল হয়– অামবস্যায়।
✿ উপকূলে কোন একটি স্থানে পরপর দুটি জোয়ারের মধ্যে ব্যবধান হলো — প্রায় ১২ ঘন্টা
✿ সমুদ্র স্রোতের অন্যতম কারণ — বায়ু প্রবাহের কারণ।
✿ বৃহদাকার ত্রিভূজের মতো অাকৃতি — প্রশান্ত মহাসাগর
✿ সূর্য অপেক্ষা পৃথিবীর উপর চন্দ্রের অাকর্ষণ শক্তি প্রায় — দ্বিগুণ
✿ পরিচলন বৃষ্টি হয় — নিরক্ষীয় অঞ্চলে
✿ সমুদ্রবায়ু প্রবলবেগে প্রবাহিত হয় — অপরাহ্নে।
✿ চন্দ্র ও সূর্য জল ও স্থলকে অাকর্ষণ করে বলে পানি ফুলে উঠে, পানির এ ফুলে উঠাকে বলে — জোয়ার।
✿ জোয়ার ভাটা হয় — চন্দ্রের অাকর্ষণে।
✿ জোয়ার ভাটা হয় — অাহ্নিক গতির কারণে।
✿ জলভাগের পরিমাণ বেশি — দক্ষিণ গোলার্ধে।
✿ পৃথিবীতে মহাসাগরের সংখ্যা — ৫ টি।
✿ বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগর — প্রশান্ত মহাসাগর।
✿ নিরক্ষীয় অঞ্চলের পানি — উষ্ণ ও হালকা।

বায়ুমণ্ডল

✿ নাইট্রোজেনের প্রধান উৎস — বায়ুমন্ডল
✿ পৃথিবীর বায়বীয় অাবরণ প্রধারনত — ৪ স্তর বিশিষ্ট
✿ বায়ুমন্ডলের উচ্চতম স্তর — অায়নোস্ফিয়ার
✿ বাতাসে নািট্রোজেনের পরিমাণ — ৭৮.০২ ভাগ
✿ বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয় — অায়নোস্ফিয়ারে।
✿ বায়ুমন্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ — ২০.৭১%
✿ বায়ুমন্ডলের দ্বিতীয় স্তরটির নাম — স্ট্রাটোমন্ডল
✿ বায়ুমন্ডলে সর্বাধিক পাওয়া যায় — নাইট্রোজেন।
✿ বায়ুর দুটি প্রধান উপাদান হলো — অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন
✿ বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ — ০.০৩ ভাগ।
✿ বায়ু প্রবাহিত হয় — উচু চাপের স্থান থেকে নিম্ন চাপের দিকে।
✿ ওজোনের রঙ — গাঢ় নীল।

মহাবিশ্ব ও অামাদের পৃথিবী

✿ ইউরি গ্যাগরিন মহাশূন্যে যান — ১৯৬১ সালে।
✿ বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা — জি ল্যামেটার।
✿ মহাজাগতিক রশ্মি অাবিষ্কার করে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন — বিজ্ঞানী হেস।
✿ ভূপৃষ্ঠের সৌরদীপ্ত ও অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের সংযোগ স্থলকে বলে — ছায়াবৃত্ত।
✿ বিগ ব্যাং তত্ত্বের অাধুনিক তত্ত্ব – ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন — স্টিফেন হকিং।
✿ হ্যালির ধুমকেতু দেখা যায় — ৭৬ বছর পর পর।
✿ পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ কৃত্রিম উপগ্রহ — অালিবার্ড হল।
✿ সূর্যপৃষ্ঠে উত্তাপ — ৬০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড।
✿ ছায়াপথ তার নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে ঘুরে অাসতে যে সময় লাগে তাকে বলে — কসমিক ইয়ার।
✿ টলেমি ছিলেন — জ্যোতির্বিদ।
✿ সূর্য থেকে পৃথিবীতে অালো অাসতে সময় লাগে — ৮.৩২ মিনিট।
✿ শতাব্দীর সবচেয়ে উজ্জ্বল ধুমকেতু — হেলবপ ধুমকেতু।
✿ গ্যালিলিও — পৃথিবী থেকে পাঠানো বৃহস্পতির একটি কৃত্রিম উপগ্রহ।
✿ অাকাশে উজ্জলতম নক্ষত্র — লুব্ধক।
✿ ধুমকেতু শুমেকার লেভী-৯ এর প্রথম ভাঙা টুকরাটি বৃহস্পতি গ্রহে অাঘ্ত হানে — ১৬ জুলাই ১৯৯৪।
✿ বাংলাদেশ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রের সংখ্যা — চারটি।
✿ মঙ্গলগ্রহে প্রেরিত নভোযান — ভাইকিং।
✿ চাঁদে পানির সন্ধান পাওয়া ভারতীয় মহাকাশযান — চন্দ্রযান-১।
✿ সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ — বৃহস্পতি।
✿ সূর্যের নিকটতম গ্রহ — বুধ।
✿ সূর্যের নিজ অক্ষের উপর একবার অাবর্তন করতে সময় লাগে — ২৫ দিন।
✿ প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ উড্ডয়ন করে — রাশিয়া।
✿ ধ্রুবতারা দেখা যায় — উত্তর গোলার্ধে।
✿ উপগ্রহের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি — বৃহস্পতির।
✿ সৌরজগতের দ্বিতীয় বৃহত্তম উপগ্রহ — শনি।
✿ সূর্য ব্যাতীত পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র — প্রক্সিমা সেন্টারাই।
✿ সূর্যের অায়তন পৃথিবী অপেক্ষা বড় — ১.৩ মিলিয়ন গুণ।
✿ সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণায়মান জ্যোতিস্কমন্ডলীকে বলা হয় হয় — সৌরজগৎ।
✿ সবুজ গ্রহ বলা হয় — ইউরেনাসকে।
✿ ডিমোস যে গ্রহের উপগ্রহ — মঙ্গল।
✿ যে গ্রহের হাজার বলয় অাছে — শনি।
✿ মানুষ প্রথম চন্দ্রে অবতরণ করে — ২০ জুলাই ১৯৬৯।
✿ চাঁদের উপর সর্বপ্রথম পা রাখেন — নীল অার্মস্ট্রং।
✿ চাঁদে মানুষ প্রথম যায় — এ্যাপোলো ১১ মহাশূন্যযানে।
✿ সূর্য থেকে অালো অাসা হঠাৎ বন্ধ হয় গেলে অামরা তা অনুভব করতে পারি — ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড পর।
✿ গ্রহরাজ বলা হয় — বৃহস্পতিকে।
✿ পৃথিবী সূর্যের নিকটতম স্থানে অবস্থান করে — ১ জানুয়ারি।
✿ পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব হলো — ৯৩ মিলিয়ন মাইল বা ১৫ কোটি কিলোমিটার।
✿ সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে সবচেয়ে কম সময় লাগে — বুধ গ্রহের।
✿ অালোর গতিতে চললে পৃথিবী থেকে চাঁদে পৌছাতে সময় লাগবে — প্রায় ১.৫ সেকেন্ড।
✿ সর্বপ্রথম পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেন নভোচারী – ইউরি গ্যাগরিন।
✿ কসমিক ইয়ার বলতে বোঝায় – ছায়াপথের নিজ অক্ষে অাবর্তনকাল।
✿ Milky way একটি – নীহারিকামন্ডল।
✿ সূর্যের মধ্যে মৌলিক গ্যাস বেশি রয়েছে – হাইড্রোজেন।
✿ সূর্যের নিকটতম নক্ষত্র – প্রক্সিমা সেন্টারাই।
✿ সূর্য চন্দ্র অপেক্ষা বড় – ২ কোটি ৩০ লক্ষ গুণ।
✿ শুক্রগ্রহের অপর নাম – শুকতারা, সন্ধ্যা তারা।
✿ হ্যালির ধুমকেতু সর্বশেষ দেখা যায় – ১৯৮৬ সালে।
✿ সপ্তর্ষিমন্ডল অাকাশে দেখায় – জিজ্ঞাসা চিহ্নের মতো।
✿ পৃথিবী থেকে সূর্যের দুরত্ব – ১৪৯৭৩০০০০ কিমি।
✿ সবচেয়ে বড় উপগ্রহ – টাইটান।
✿ কোন ধুমকেতুর অংশ বিশেষ কক্ষপথ হতে বিচ্যুত বস্তু কণা যা পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করে ঘর্ষণে জলে উঠে তা হলো – উল্কা বৃষ্টি।
✿ বিজ্ঞানী হাবল মহাবিশ্ব সম্পর্কে বলেন – মহাবিশ্ব প্রতিনিয়তই সম্প্রসারিত হচ্ছে।
✿ জ্যোতিষ্ক – ৭ প্রকার।
✿ হেল বফ ধুমকেতু অাবিস্কৃত হয় – ১৯৯৫ সালে।
✿ বায়ুর তাপের প্রধান উৎস – সূর্য।
✿ শান্ত সমুদ্র অবস্থিত – চন্দ্রে।
✿ মহাশূন্য থেকে অাগত রশ্মি বা কণাকে বলে – কসমিক রে।
✿ পৃথিবী মহাকাশের একটি জ্যোতিষ্ক।

মালিকানা নিয়ে বিরোধযুক্ত কয়েকটি দ্বীপ

● পেরোজিল বা লায়লা দ্বীপ – স্পেন ও মরক্কো।
● অাবু মুসা দ্বীপ – অারব অামিরাত ও ইরান।
● কুরিল দ্বীপপুঞ্জ – রাশিয়া ও জাপান।
● শাখানিল দ্বীপপুঞ্জ – রাশিয়া ও জাপান।
● শাত-ইল-অারব – ইরান ও ইরাক।
● প্যারোসেল দ্বীপ – চীন ও তাইওয়ান।
● স্প্রাটলি দ্বীপপুঞ্জ – চীন ও ভিয়েতনাম।
● ফকল্যান্ড দ্বীপ – ব্রিটেন ও অার্জেনটিনা।
● হাসিন দ্বীপপুঞ্জ – ইয়েমেন ও ইরিত্রিয়া।
● দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ (বিরোধের সমাধান হয়েছে) – বাংলাদেশ ও ভারত।

সৌরজগৎ

● সূর্যকে কেন্দ্র করে গ্রহ, নক্ষত্র, ধুমকেতু, গ্রহাণুপুঞ্জ প্রভৃতি মজাকর্ষ শক্কির দ্বারা অাকৃষ্ট হয়ে নির্দিষ্ট সসয়ে সূর্যের চারিদিকে পরিভ্রমণের মাধ্যমে যে বিরাট জগৎ গড়ে তোলে তাকে বলে – সৌরজগৎ।
● বর্তমানে সৌরজগতের গ্রহ – ৮ টি।
● সৌরজগতের মোট উপগ্রহের সংখ্যা – ১৭৩ টি।
● পৃথিবীর উপগ্রহহ – ১ টি।
● মঙ্গলের উপগ্রহ – ২ টি।
● বৃহস্পতির উপগ্রহ – ৬৭ টি।
● শনির উপগ্রহ – ৬২ টি।
● ইউরেনাসের উপগ্রহ – ২৭ টি।
● নেপচুনের উপগ্রহ – ১৪ টি।
● সৌরজগতের গ্রহের স্বীকৃতি দানকারী সংস্থার নাম – ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্
যাল ইউনিয়ন (IAU)
● International Astronomical Union প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯১৯ সালে।
● IAU এর সদর দপ্তর অবস্থিত – প্রাগ, চেক রিপাবলিক।
● প্লুটোর গ্রহের মর্যাদা বাতিল করে – IAU, ২৪ অাগষ্ট ২০০৬
সূর্য :
● সৌরজগতের কেন্দ্রীয় বস্তুপিন্ড হচ্ছে – সূর্য। গ্যাসীয় বা বায়বীয় পদার্থই সূর্যের মৌলিকত্ব। সূর্যে উপস্থিত গ্যাস ও তাদের শতকরা হার হলো হাইড্রোজেন ৫৫%, হিলিয়াম ৪৪%, অন্যান্য গ্যাস ১%
● সূর্যের মৌলিক পদার্থ – হাইড্রোজেন, হিলিয়াম ও অন্যান্য বায়বীয় পদার্থ।
● সূর্যের মধ্যে যে মৌলিক গ্যাস বেশি অাছে – হাইড্রোজেন।
● সূর্যে মোট গ্যাসীয় বা বায়বীয় পতার্থের পরিমাণ – ২০৩২১০০০০ মিলিয়ন মেট্রিক টন।
● সূর্য পৃষ্ঠের উত্তাপ – ৬০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
● সূর্যের নিকটতম নক্ষত্র – প্রক্ষিমা সেন্টেরাই।
● সূর্য চন্দ্র অপেক্ষা বড় – ২ কোটি ৩০ লক্ষগুণ।
● সূর্য হতে পৃথিবীর দুরত্ব – ১৫ কোটি কিলোমিটার।
● সৌরজগতের বাইরে প্রথম অাবিষ্কৃত গ্রহটির নাম – ৫১ পেগাসাস।
● সূর্যগ্রহণ ঘটে – চাঁদ, সূর্য ও ও পৃথিবী একই সরলরেখায় অবস্থান করলে।
● সূর্য থেকে পৃথিবীতে অালো অাসতে সময় লাগে – ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড।
বুধ:
● সৌরজতের ক্ষুদ্রতম ও দ্রুততম গ্রহ – বুধ।
● সূর্যের সবচেয়ে নিকটে অবস্থিত গ্রহের নাম – বুধ।
● সূর্য থেকে বুধের দুরত্ব – ৫.৮ কোটি কিমি।
● সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে বুধ গ্রহের সময় লাগে – ৮৮ দিন।
শুক্র :
● পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ – শুক্র।
● পৃথিবী থেকে শুক্রের দুরত্ব – ৪.৩ কোটি কিলোমিটার।
● যে গ্রহের উপরিভাগ থেকে সূর্যকে কখনোই দেখা যায় না – শুক্র।
● ভোরের অাকাশে শুকতারা ও সন্ধ্যার অাকাশে সন্ধ্যাতারা নামে পরিচিত – শুক্র গ্রহ।
● কোন গ্রহের তাপমাত্রা তুলনামূলকভাবে বেশি – শুক্র।
পৃথিবী ও চাঁদ:
● সৌরজগতের একমাত্র যে গ্রহে প্রাণীর অস্তিত্ব রয়েছে – পৃথিবী।
● দুরত্ব অনুসারে পৃথিবী সূর্যের – তৃতীয় গ্রহ।
● পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ – চাঁদ।
● পৃথিবীর অায়তনের তুলনায় সূর্যের অায়তন মোটামুটি – ১৩ লক্ষ গুণ।
● সূর্য ছাড়া পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র – প্রক্সিমা সেন্টারাই।
● পৃথিবী থেকে সূর্যের দুরত্ব হলো – ৯৩ মিলিয়ন মাইল।
● যখন সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চাঁদ অবস্থান করে তখন তাকে বলে – সূর্যগ্রহণ।
● চন্দ্রগ্রহণ ঘটে – পৃথিবী, সূর্য ও চন্দ্রের মাঝখানে অবস্থান করলে।
● ‘শান্ত সমুদ্র’ অবস্থিত – চন্দ্রে।
● মানুষ প্রথম চাঁদে অবতরণ করে – ১৯৬৯ সালে২০ জুলাই।
● সর্বপ্রথম চন্দ্র পৃষ্ঠে পা রাখেন – মার্কিন নভোচারী – নীল অার্মস্ট্রং।
● চাঁদে প্রথম নভোযান পাঠায় – সোভিয়েত ইউনিয়ন, ২ জানুয়ারী ১৯৫৯
● ভারতে প্রথম মনুষ্যবিহীন নভোযানের নাম- চন্দ্রযান-১।
● SMART- এর পূর্ণরুপ – Small Missions for Advanced Research in Technology-1
● চাঁদে কোন বস্তুর ওজন পৃথিবীতে ঐ বস্তুর ওজনের – ৬ ভাগের ১ ভাগ।
● পৃথিবীর চারিদিকে চাঁদ একবার ঘুরে অাসতে সময় লাগে – ২৭.৩ দিন।
মঙ্গল :
● লাল গ্রহ বলা হয় – মঙ্গলকে।
● মঙ্গলের উপগ্রহ অাছে – দুটি (ফোবাস ও ডিমোস)
● মঙ্গলের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গেরর নাম – অলিম্পাস মনস (২৬ কিমি)
● মঙ্গলপৃষ্ঠে অবতরণকারী প্রথম নভোযান – ভাইকিং-১ (২০ জুলাই ১৯৭৬)
● পাথ ফাইন্ডার মঙ্গলে অবতরণ করে – ৪ জুলাই ১৯৯৭।
● সৌরজগতের যে গ্রহে দুবার সূর্যোদয় হয় – মঙ্গলে।
● কিউরিওসিটি মঙ্গলে পাঠানো হয় – ২৬ নভেম্বর ২০১১
● শীতল, প্রাণহীণ, ধূ-ধূ মরু হিসেবে বর্ণনা করা হয় – মঙ্গল গ্রহকে।
● একজন নভোচারী মঙ্গলগ্রজে অবতরণ করলে তার ওজন – কমবে।
বৃহস্পতি :
● সৌরজগতের সর্ববৃহৎ গ্রহ – বৃহস্পতি।
● গ্রহরাজ বলা হয় – বৃহস্পতিকে।
● সবচেয়ে বেশি উপগ্রহ – বৃহস্পতির।
● বৃহস্পতির উপগ্রহ – ৬৭ টি। এদের মধ্যে লো, ইউরোপা, গ্যানিমেডি ও ক্যালিস্টো প্রধান।
● নিজ অক্ষের উপর ঘূর্ণায়মান গ্রহ – বৃহস্পতি।
● বৃহস্পতি গ্রহে কৃত্রিম উপগ্রহ গ্যালিলিও অবতরণ করে – ৭ ডিসেম্বর ১৯৯৫।
শনি :
● শনির উপগ্রহ – ৬২ টি। এর মধ্য টাইটান, জুয়া, ডাইওন, ক্যাপিটাস, টেথিস প্রধান।
● শনির টাইটান উপগ্রহ অাবিষ্কার হয় – ২৫ মার্চ ১৯৫৫।
● শনির উপগ্রহ টাইটানের অাবিষ্কারক – ক্রিশ্চিয়ান হুগেন্স।
● শনি পৃথিবীর চেয়ে বড় – ৯ গুণ।
● শনির চতুর্দিকে বেস্টনকারী বলয়ের সংখ্যা – ৩ টি।
ইউরেনাস :
● ইউরেনাস এর অাবিস্কারক – উইলিয়াম হার্শেল।
● ইউরেনাস অাবিষ্কৃত হয় – ১৩ মার্চ, ১৭৮১।
● ইউরেনাস এর গ্রহ – ২৭ টি। এরিয়েল, অামব্রিয়েল, টাইটানিয়া, ওবেরন, মিরান্ডা প্রধান।
● সবুজ গ্রহ বলা হয় – ইউরেনাসকে।
✿ নেপচুন:
● নেপচুনের উপগ্রহ সংখ্যা – ১৪ টি।
● নেপচুন এর প্রধান দুটি উপগ্রহ – ট্রিটন ও নিরিয়ড
● সবচেয়ে অনুকূল উপগ্রহ – নেপচুন।
● সৌরজগতের যে গ্রহে বায়ু প্রবাহের গতিবেগ সবচেয়ে বেশি – নেপচুন (ঘন্টায় ২০০০ কিমি)

জ্যোতিষ্কমণ্ডলী

➺ মহাবিশ্বের যা কিছু নিয়ে গঠিত সে সবের পর্যবেক্ষণ এবং এগুলো নিয়ে যে বিজ্ঞান তাকে বলে – জ্যোতির্বিজ্ঞান।
➺ অাধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক – গ্যালিলিও।
➺ অসীম মহাকাশের নক্ষত্র, গ্রহ, উপগ্রহ, ধুমকেতু, ছায়াপথ, উল্কা, কেয়াসার, সুপারনোভা ইত্যাদিকে বলা হয় – জ্যোতিষ্ক।
➺ জ্যোতিষ্ক – ৭ প্রকার।
➺ মহাকর্ষ শক্তি দ্বারা একত্রে গ্রোথিত এক বিরাট নক্ষত্রমন্ডলীকে বলে – গ্যালাক্সি।
➺ যে সব বৃহদাকার জ্যোতিষ্কের নিজস্ব অালো রয়েছে সাধারণভাবে তাদের বলা হয় – নক্ষত্র।
➺ কোন ক্ষুদ্রাকার তারকার জ্বালানি ফুরিয়ে অনুজ্জ্বল সাদা রঙের তারকায় পরিণত হলে তাকে বল – শ্বেত বামন।
➺ ধ্রুবতারা একটি – নক্ষত্র।
➺ র্যাডক্লিফ ১৩৬ হলো – একটি নক্ষত্র।
➺ ধ্রুবতারা দেখা যায় – উত্তর গোলার্ধে।
➺ মহাশূন্য খেকে অাগত রশ্মি বা কণাকে বলে – কসমিক রে।
➺ মহাজাগতিক রশ্মি অাবিষ্কার করে নোবেল পুরষ্কার পান – বিজ্ঞানী হেস।
➺ ধুমকেতু শুমেকার লেভী-৯ এর প্রথম ভাঙ্গা টুকরাটি বৃহস্পতি গ্রহে অাঘাত হানে – ১৬ জুলাই ১৯৯৪।
➺ হ্যালির ধুমকেতু সর্বশেষ দেখা যায় – ১৯৮৬ সালে।
➺ হ্যালির ধুমকেতু অাবার দেখা যাবে – ২০৬২ সালে।
➺ তারাদের জীবন প্রবাহের তৃতীয় অবস্থা হলো – হোয়াইট ডোয়ার্ফ।
➺ কোন ধুমকেতুর অংশবিশেষ কক্ষপথ খেকে বিচ্যুত বস্তুকণা যা পৃথিবীর বায়ু মন্ডলে প্রবেশ করে ঘর্ষণে জ্বলে ওঠে তাকে বলে – উল্কা বৃষ্টি।
➺ উল্কা ও কসমিক কণার সন্ধান পাওয়া গেছে – অায়নোমন্ডলের ঊর্ধ্বস্তরে।
➺ হেলবপ হলো – একটি ধুমকেতু যা ১৯৯৫ সালের ২৩ জুলাই অামেরিকান জ্যোতির্বিদ এলান হেল ও টমাস বপ অাবিষ্কার করেন।
➺ মিল্কি ওয়ে একটি – নীহারিকা মন্ডল।
➺ অামাদের গ্যালাক্সিতে সূর্যের গতিবেগ – ২২০ কিমি/সে।
➺ স্টিফেন হকিং তার A Brief History of time নামক বইতে – বিগ ব্যাং তত্ত্বের পক্ষে যুক্তি দেন এবং ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন।
➺ সূর্য সৌরজগতের কেন্দ্রে অবস্থিত এবং পৃথিবী সূর্যের চতুর্দিকে পরিভ্রমণ করছে, এই তত্ত্বটি প্রদান করেছেন – বিজ্ঞানী কোপার্নিকাস।

পৃথিবী সৃষ্টির ইতিহাস

● মহাবিশ্বের সৃষ্টি সংক্রান্ত বিজ্ঞানকে বলে – Cosmology
● মহাবিশ্ব সৃষ্টি পূর্বমুহূর্তকে বলা হয় – টাইম জিরো বা জিরো অাওয়ার।
● বিগ ব্যাং সৃষ্টির অাগের মুহূর্তের সীমকে বলে – পাঙ্ক ওয়াল।
● বিজ্ঞানের বিষয় হিসেবে বিশ্ব সৃষ্টিতত্ত্বের জন্ম শুরু হয় – ১৯১৬ সালে অালবার্ট অাইনস্টাইনের সাধারণ অাপেক্ষিক তত্ত্ব প্রণয়নের পর থেকে।
● এডউইন হাবলস মহাবিশ্বের প্রসারণ অাবিষ্কার করেন – ১৯২৯ সালে।
● অাজ থেকে ১৫০০-২০০০ কোটি বছর অাগে মহাবিশ্বের অাকৃতি ছিল – ডিম্বাকার।
● অভ্যন্তরীণ বিপুল তাপ ও চাপের কারণে পচন্ড শব্দে ডিম্বাকার বস্তুর মহাবিস্ফোরণ ঘটে, এই বিষ্ফোরণের ফলেই সৃষ্টি হয়েছিল অামাদের এই মহাবিশ্ব এটাই – বিগ ব্যাং তত্ত্ব।
● বিগ ব্যাং এর ফলে সৃষ্টি হয় – সময়, স্থান, শক্তি, পদার্থ।
● বিগ ব্যাং এর কারণে সৃষ্ট খণ্ডগুলো হলো – গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র, উল্কা, ধুমকেতু ইত্যাদি যা প্রতিনিয়ত পরস্পর থেকে দুরে সরে যাচ্ছে।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা – জি ল্যামেটার (১৯২৭ সাল)
● জি ল্যামেটার যে দেশের বিজ্ঞানী – বেলজিয়াম।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের অাধুনিক তত্ত্ব ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন – স্টিফেন হকিং।
● স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন অতিশয় বিখ্যাত – পদার্থবিজ্ঞানী।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের ব্যাখ্যা সংম্বলিত স্টিফেন হকিং এর বিখ্যাত বই – A Brief History of Time
● জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক হলে – হিপ্পার্কাস।
● মহাজাগতিক মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে – হিপ্পাকার্স এর নামে।
● হিপ্পাকার্স ম্যাপ হলো – নতুন মহাজাগতিক মানচিত্র।
● বিজ্ঞানী হাবল মহাবিশ্ব সম্পর্কে বলেন – ‘মহাবিশ্ব প্রতিনিয়তই সম্প্রসারিত হচ্ছে’।
● টলেমি ছিলেন – জ্যোতির্বিদ।
● গ্যালাক্সির কেন্দ্রীভূত অংশের চতুর্দিকে অাবর্তন সম্পূর্ণ করতে সূর্যের সময় লাগে – ২২৫ মিলিয়ন বছর।
● গ্যালাক্সির ক্ষুদ্র অংশ যে নামে পরিচিত তা হলো – ছায়াপথ।
● মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় নক্ষত্র হলো – বেটেলগম।
● অাকাশের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র হলো – লুব্ধক।
● লুব্ধকের ইউরোপীয় নাম হলো – সিরিয়াস।
● পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র হলো – সূর্য।
● সূর্য হতে পৃথিবীর দুরত্ব প্রায় – ১৫ কোটি কিলোমিটার।
● সপ্তর্ষিমন্ডল অাকাশে – জিজ্ঞাসা চিহ্নের মতো দেখায়।
● যে নিউট্রন তারকা রেডিও তরঙ্গ বিকিরণ করে তাকে বলে – পালসার।
● সূর্য তার নিজ ছায়াপথকে কেন্দ্র করে ঘুরে অাসতে যে সময় নেয় তাকে বলে – কসমিক ইয়ার।
● অামাদের সূর্যের কসমিক ইয়ারে অতিক্রান্ত দূরত্ব হলো – ২০ কোটি অালোকবর্ষ।
● শীতের সন্ধ্যারাত্রে পূর্ব অাকাশে মনুষ্য অাকৃতির একটি নক্ষত্র দেখা যায়, একে বলে – কালপুরুষ।

ভৌগলিক উপনাম

১। সোনালী অাশের দেশ —- বাংলাদেশ
২। নীরব খনির দেশ —- বাংলাদেশ
৩। ভাটির দেশ —- বাংলাদেশ
৪। পঞ্চনদের দেশ —- পাঞ্জাব
৫। বজ্রপাতের দেশ —- ভুটান
৬। পবিত্র দেশ —- ফিলিস্তিন
৭। সূর্যোদয়ের দেশ —- জাপান
৮। ভূমিকম্পের দেশ —- জাপান
৯। নিষিদ্ধ দেশ —- তিব্বত
১০। শান্ত দেশ —- কোরিয়া
১১। শান্ত সকালের দেশ —- কোরিয়া
১২। সাদা হাতির দেশ —– থাইল্যান্ড
১৩। সোনালী প্যাডোডার দেশ —- মিয়ানমার
১৪। নিশীথ সূর্যের দেশ — নরওয়ে
১৫। ধীবরের দেশ —- নরওয়ে
১৬। হাজার হ্রদের দেশ — ফিনল্যান্ড
১৭। হাজার দ্বীপের দেশ — ফিনল্যান্ড
১৮। নীল নদের দেশ —- মিসর
১৯। পিরামিডের দেশ — মিসর
২০। মরুভুমির দেশ —- অাফ্রিকা
২১। চীর সবুজের দেশ —- নাটাল (দ: অাফ্রিকা)
২২। ম্যাপল পাতার দেশ —- কানাডা
২৩। লিলি ফুলের দেশ — কানাডা
২৪। মুক্তার দেশ — কিউবা
২৫। ক্যাঙ্গারুর দেশ — অস্ট্রেলিয়া
২৬। পশমের দেশ —- অস্ট্রেলিয়া
২৭। মেডিটেরিয়ানের দেশ —- জিব্রাল্টার
২৮। সিল্ক রুটের দেশ —- ইরান
২৯। প্রাচীরের দেশ —– চীন
৩০। মার্বেলের দেশ —- ইতালি
৩১। পঞ্চম ড্রাগনের দেশ —- তাইওয়ান
৩২। বহ্মদেশ — মিয়ানমার
৩৩। মসজিদের শহর —- ঢাকা
৩৪। রিকশার শহর —- ঢাকা
৩৫। রাজপ্রাসাদের শহর — কতকাতা
৩৬। নীরব শহর — রোম
৩৭। সাত পাহাড়ের শহর — রোম
৩৮। চির শান্তির শহর — রোম
৩৯। পোপের শহর — ভ্যাটিক্যান সিটি
৪০। উদ্যানের শহর —- শিকাগো
৪১। বাতাশের শহর —- শিকাগো
৪২। বাজারের শহর —- কায়রো
৪৩। সোনালী তোরণের শহর —- সানফ্রান্সসকো
৪৪। নিষিদ্ধ শহর —- লাসা
৪৫। ফুলগাছের শহর —- হারারে
৪৬। ট্যাক্সির নাগরী —- মেক্সিকো
৪৭। নিমজ্জমান নগরী — হেগ
৪৮। দ্বীপের নগরী — ভেনিস
৪৯। রাতের নগরী —- কায়রো
৫০। রজত/রৌপ্যের নগরী — অালজিয়ার্স
৫১। স্বর্ণের নগরী — জোহানেসবার্গ
৫২। জাকজমকের নগরী — নিউইয়র্ক
৫৩। চির বসন্তের নগরী — কিটো
৫৪। পৃথিবীর ছাদ — পামির মালভূমি
৫৫। পৃথিবীর গুদামঘর — মেক্সিকো
৫৬। পৃথিবীর সুন্দর দ্বীপ — ট্রিস্টিয়ান ডি কানা
৫৭। পৃথিবীর ব-দ্বীপ — বাংলাদেশ
৫৮। পৃথিবীর রাজধানী — নিউইয়র্ক
৫৯। পৃথিবীর চিনির অাধার — কিউবা
৬০। পৃথিবীর কসাইখানা —- শিকাগো
৬১। বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার — চট্টগ্রাম
৬২। পাকিস্তানের প্রবেশদ্বার — করাচি
৬৩। ভারতের প্রবেশদ্বার — মুম্বাই
৬৪। ইউরোপের প্রবেশদ্বার —- ভিয়েনা
৬৫। কানাডার প্রবেশদ্বার — সেন্ট লরেন্স
৬৬। ভূমধ্যসাগরের প্রবেশদ্বার —- জিব্রাল্টার
৬৭। মুক্তার দ্বীপ — বাহরাইন
৬৮। অাগুনের দ্বীপ —- অাইসল্যান্ড
৬৯। লবঙ্গ দ্বীপ — জাঞ্জিবার
৭০। পান্নার দ্বীপ —- অায়ারল্যান্ড
৭১। দ্বীপ মহাদেশ —- অস্ট্রেলিয়া
৭২। চীনের দুঃখ —- হোয়াংহো নদী
৭২। চীনের নীলনদ — ইয়াংসিকিয়াং
৭৩। চীনের ধনভান্ডার — হুনান প্রদেশ
৭৪। ইউরোপের রুগ্ন মানুষ — তুরস্ক
৭৫। ইউরোপের ককপিট —- বেলজিয়াম
৭৬। ইউরোপের বুট —- ইতালি
৭৭। ইউরোপের ক্রীড়াঙ্গন — সুইজারল্যান্ড
৭৮। ইউরোপের স’মিল — সুইডেন
৭৯। প্রাচ্যের ড্যান্ডি — নারায়নগঞ্জ
৮০। প্রাচ্যের ভেনিস — ব্যাংকক
৮১। প্রাচ্যের ম্যানচেস্টার — ওসাকা
৮২। প্রাচ্যের গ্রেট ব্রিটেন — জাপান
৮৩। বাংলার ভেনিস —- বরিশাল
৮৪। ভূ-স্বর্গ – কাশ্মীর
৮৫। অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ — অাফ্রিকা
৮৬। সকালবেলার শান্তি — কোরিয়া
৮৭। বিগ অাপেল — নিউইয়র্ক
৮৮। বিশ্বের রুটির ঝুড়ি — প্রেইরি
৮৯। সোভিয়েত ইউনিয়নের শস্যভাণ্ডার — ইউক্রেন
৯০। দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেন — নিউজিল্যান্ড
৯১। তামার দেশ — জাম্বিয়া
৯২। অাফ্রিকার মুক্তা — উগান্ডা