- মুঘলদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা ঘোষণা করে মসনদ~ই~অালা উপাধি গ্রহণ করেন ~ ঈসা খান।
- বার ভূইয়াদের নেতা ঈসা খান মুঘলদের বশ্যতা মেনে নেন ~ ১৫৯৭ সালে।
- ঈসা খানের রাজধানী ছিল ~ সোনারগাঁওয়ে।
- ঈসা খানের পর বার ভূঁইয়াদের নেতৃত্ব দেন ~ মূসা খান।
- বার ভূঁইয়াদের দমন করা হয় ~ সম্রাট জাহাঙ্গীরের সময়ে।
- বার ভূইয়া বলতে বোঝায় ~ অনির্দিষ্ট সংখ্যক জমিদারকে।
- ঈসা খানের পিতার নাম ~ সুলাইমান খান।
- তাণ্ডা থেকে রাজমহলে বাংলার রাজধানী স্থাপন করেন ~ মানসিংহ।
- প্রতাপাদিত্যের রাজধানী ছিল ~ ধুমঘাটি নামক স্থানে।
- কেদার রায় ও চাঁদ রায়ের জমিদারি অঞ্চল ও রাজধানীর নাম ~ বিক্রমপুর, শ্রীপুর।
- অাত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে বার ভূইয়াদের শাসনের অবসান ঘটে ~ মূসাখানের নেতৃত্বাধীন জমিদার বাহিনীর।
- প্রতাপাদিত্যকে তুলনা করা হয় ~ রাজা প্রতাপ সিংহের সাথে।
-
বার ভূঁইয়াদের শাসিত অঞ্চল:
- ঈসা খান ও মূসা খান ~ ঢাকা, ময়মনসিংহ, পাবনা, বগুড়া, রংপুর।
- চাঁদরায় ও কেদার রায় ~ শ্রীপুর, মুন্সিগঞ্জ।
- বাহাদুর গাজী ~ ভাওয়াল
- সোনাগাজী ~ সরাইল
- ওসমান খান ~ বোকাইনগর (সিলেট)
- বীর হামির ~ বিষ্ণুপুর(বগুড়া)
- লক্ষণ মাণিক্য ~ ভুলুয়া
- পরমানন্দ রায় ~ চন্দ্রদ্বীপ
- বিনোদরায়, মধুরায় ~ মানিকগঞ্জ।
- মুবুন্দরায় ও সত্রজিৎ ~ ফরিদপুর
- রাজা কন্দর্পনারায়ণ ও রামচন্দ্র ~ বরিশাল জেলার অংশবিশেষ।
- মহারাজা প্রতাপাদিত্য ~ খুলনা ও যশোর।
বিভিন্ন দেশ কর্তৃক বাংলাদেশের স্বীকৃতি
- বাংলাদেশ স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম দেশ ~ ভারত।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী দ্বিতীয় দেশ ~ ভূটান।
- বাংলাদেশেকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম অারব দেশ ~ ইরাক।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম এশীয় মুসলিম দেশ ~ মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম ইউরোপীয় দেশ ~ পূর্ব জার্মানি।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম সামাজতান্ত্রিক দেশ ~ পূর্ব জার্মানি।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম অামেরিকান দেশ ~ বার্বাডোস।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম অাফ্রিকান দেশ ~ সেনেগাল।
- বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী উল্লেযোগ্য দেশসমূহ :
- এশিয়া :
- ভারত ~ ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
- ভুটান ~ ৭ ডিসেম্বর ১৯৭১
- জাপান ~ ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- ইন্দোনেশিয়া ~ ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- মালয়েশিয়া ~ ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- ইরাক ~ ৮ জুলাই ১৯৭২
- পাকিস্তান ~ ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪
- চীন ~ ৩১ অাগষ্ট ১৯৭৫
- ইউরোপ :
- পূর্ব জার্মানি ~ ১১ জানুয়ারি ১৯৭২
- পোল্যান্ড ~ ১২ জানুয়ারি ১৯৭২
- নরওয়ে ~ ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- ইটালি ~ ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- ফ্রান্স ~ ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- অাফ্রিকা :
- সেনেগাল ~ ১ ফেব্রুয়ারি ~ ১৯৭২
- মরিশাস ~ ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
- গাম্বিয়া ~ ২ মার্চ ১৯৭২
- অালজেরিয়া ~ ১৬ জুলাই ১৯৭২
- উত্তর অামেরিকা :
- বার্বাডোস ~ ২০ জানুয়ারি ১৯৭২
- কানাডা ~ ১৪ ফেব্রুয়ারি ~ ১৯৭২
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ~ ৪ এপ্রিল ১৯৭২
- মেক্সিকো ~ ১১ মে ১৯৭২
- দক্ষিণ অামেরিকা :
- ভেনিজুয়েলা ~ ২ মে ১৯৭২
- ব্রাজিল ~ ১৫ মে ১৯৭২
- অার্জেন্টিনা ~ ২৫ মে ১৯৭২
ফোটন কণা
ক. ফোটন কণা
০ অালোর কোয়ান্টাম তত্ত্ব প্রদান করেন ~ ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ১৯০০ সালে।
০ কোয়ন্টাম তত্ত্ব অনুসারে ~ অালোকরশ্মি কোনো উৎস থেকে অবিচ্ছিন্ন তরঙ্গের অাকারে না বেরিয়ে অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র শক্তিগুচ্ছ বা প্যাকেট অাকারে বের হয়। শক্তির সর্ব নিম্নমানের কণিকাকে বলে কোয়ান্টাম বা ফোটন।
০ ফোটন সম্পর্কে ধারণা দেন ~ ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ১৯০০ সালে।
০ অালোর কণা বা কোয়ান্টাম এর নাম ফোটন দেন ~ লুইস ১৯১৬ সালে।
০ কোয়ান্টাম তত্ত্বকে কাজে লাগিয়ে অালোক তড়িৎ ক্রিয়া ব্যাখ্যা করেন ~ অাইনস্টাইন ১৯০৫ সালে।
০ অালোক তড়িৎ ক্রিয়া ব্যাখ্যার জন্য অাইনস্টাইন নোবেল পুরস্কার পান ~ ১৯২১ সালে।
০ একটি ফোটন শক্তি E=hv (h=প্ল্যাঙ্কের ধ্রুবক, v= ফোটনের কম্পাঙ্ক)
০ পদার্থ যেমন অসংখ্য বিচ্ছিন্ন পরমাণু দ্বারা গঠিত তেমনি ~ যে কোনো বিকিরণ অসংখ্যা বিচ্ছিন্ন ফোটন দ্বারা গঠিত।
০ শূন্যস্থানে ফোটন চলে ~ অালোর দ্রুতিতে।
০ ফোটনের দ্রুতি ~ সকল প্রসঙ্গ কাঠামোর বেলায় একই।
০ ফোটনের নিশ্চল ভর/স্থিতিভর ~ শূন্য।
০ প্রতিটি ফোটনের অাছে ~ নির্দিষ্ট শক্তি ও রৈখিক ভরবেগ।
০ ফোটন ~ তড়িৎ নিরপেক্ষ অর্থাৎ এর কোনো চার্জ নেই।
০ ফোটনের চার্জ না থাকায় ~ এর উপর তড়িৎ বা চৌম্বক ক্ষেত্র প্রভাব বিস্তার করতে পারে না।
০ ফোটনের অাচারণ ~ কখনও কণার মতো অাবার, কখনও তরঙ্গের মতো।
০ কোয়ান্টাম তত্ত্বের অপর নাম ~ ফোটন তত্ত্ব।
Connectors
Connectors কী?
কোন কিছু বলা ও লেখার বক্তব্যের সঙ্গতি বা যৌক্তিক চলমানতা বজায় রাখতে যে Word/Phrase সমূহ ব্যবহৃত হয় তাকে Connectors বলে।
কতিপয় Connectors এর তালিকা:
and – এবং
or – অথবা
but – কিন্তু
as – যেহেতু
when – যখন
while – যখন
where – যেখানে
since – যখন/যেহেতু
because – কারণ
through – যদিও
although – যদিও
first of all – সর্বপ্রথমে
last of all – সর্বশেষে
rather – বরং
that – যে
thus – এভাবে
therefore – সুতরাং
in order to – জন্য
in order that – কারণে/নিমিত্তে
such as – যেমন
similarly – অনুরূপভাবে
as well as – এবং
along with – সাথে
above all – সর্বপরি
sometimes – মাঝেমাঝে
furthermore – অধিকন্তু
moreover – অধিকন্তু
besides – অধিকন্তু/এছাড়াও
even if – এমনকি যদি
really – মূলত
in addition to – অারও
however – যা-হোক
in fact – বাস্তবিক পক্ষে
here – এখানে
there – সেখানে
yet – তথাপি
so that – যাতে
whatever – যাই হোক না কেন
whenever – যখনই
accordingly – যথার্থভাবে
then – তখন
than – চেয়ে
as if – যেন
finally – চূড়ান্তভাবে
for instance – উদাহরণস্বরূপ
for example – উদাহরণস্বরূপ
before – পূর্বে
after – পরে
as a result – ফলে
consequently – ফলস্বরূপ
similarly – সাদৃশ্যপূর্ণভাবে
nevertheless – তথাপি
now that – যেহেতু
শতকরা
১। কলার দাম ২০% কমে যাওয়ায় ১২ টাকায় পূর্ব অপেক্ষা ২ টি কলা বেশি পাওয়া গেলে বর্তমানে একটি কলার দাম কত টাকা? [35 BCS]
ক. ১.৫০
খ. ৩.০০
গ. ২.৫০
ঘ. ৪.০০
সমাধান :
পূর্বের মূল্য = বর্তমান মূল্য ÷ (১০০- হ্রাস মূল্য)/১০০
= ১২ ÷ (১০০-২০)/১০০ টাকা
= ১২ ÷ ৮০/১০০ টাকা
= ১২×১০০/৮০
= ১৫ টাকা
২ টি কলার মূল্য (১৫-১২)=৩ টাকা
∴ ১টি কলার মূল্য ৩/২ = ১.৫ টাকা
সঠিক উত্তর : ক. ১.৫০
২। ১৩(৩/৪)% এর সমান – [30 BCS]
ক. ১১/৮০
খ. ১১/২০
গ. ১/৯
ঘ. ১/৮
সমাধান :
১৩(৩/৪)%
= ৫৫/৪%
= ৫৫/৪ × ১/১০০
= ১১/৮০
সঠিক উত্তর : ক. ১১/৮০
৩। Successive discount of 20% and 15% are equal to a single discount of – [29 BCS]
ক. 30%
খ. 32%
গ. 34%
ঘ. 35%
মনে করি, বিক্রয় মূল্য = ১০০ টাকা
২০% ছাড়ে বিক্রয় মূল্য = ১০০ – ১০০×২০%
= ১০০-২০
= ৮০ টাকা
অাবার, ১৫% ছাড়ে বিক্রয়মূল্য = ৮০ – ৮০×১৫%
= ৮০-১২
= ৬৮ টাকা
সুতরাং সর্বমোট ছাড় = ১০০-৬৮ টাকা
= ৩২ টাকা
সঠিক উত্তর : খ. 32%
৪। 30% of 10% of which? [28 BCS]
ক. 30
খ. 60
গ. 30
ঘ. 600
সমাধান :
মনেকরি, সংখ্যাটি = ক
১০ এর ৩০% = ক এর ১০%
বা, ১০x৩০/১০০ =ক×১০/১০০
বা, ৩ = ক/১০
বা, ক = ৩০
সঠিক উত্তর : গ. 30
৫। এক ব্যবসায়ী একটি পণ্যের মূল্য ২৫% বাড়ালো, অতঃপর বর্ধিত মূল্য থেকে ২৫% কমালো। সর্বশেষ মূল্যের তুলনায় – [27 BCS]
ক. ৪৫% কমানো হয়েছে
খ. ৬.২৫% কমানো হয়েছে
গ. ৫% বাড়ানো হয়েছে
ঘ. ৬.২৫% বাড়ানো হয়েছে
সমাধান :
ধরি, পণ্যের মূল্য = ১০০ টাকা
২৫% বাড়ানোর পরে = ১২৫ টাকা
বর্ধিত মূল্য থেকে ২৫% কমালে
১০০ টাকায় মূল্য কমে ২৫ টাকা
১২৫ টাকায় মূল্য কমে ২৫x১২৫/১০০ টাকা =
৩১.২৫ টাকা
∴ মূল্য কমেছে = (৩১.২৫-২৫)% = ৬.২৫%
সঠিক উত্তর : খ. ৬.২৫%
বিশ্বব্যাংক ও এর অঙ্গ সংগঠন
● বিশ্বব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় ~ ১৯৪৪ সালে।
● বিশ্বব্যাংক ও অান্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল এর স্বপ্নদ্রষ্টা ~ জন মেনার্ড কেইনস ও হ্যারি ডেক্সটার হোয়াইট।
● বিশ্বব্যাংক প্রথম যে দেশকে ঋণ দেয় ~ ফ্রান্স (১৯৪৭ সালে, ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার)
● বিশ্বব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয় ~ ১৯৪৪ সালের ১-২২ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যাম্পশায়ারের ব্রেটন উডসের মাউন্ট ওয়াশিংটন হোটেলে অনুষ্ঠিত ৪৫ টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে গৃহীত চুক্তির মাধ্যমে। এ চুক্তিটি অানুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হয় ২৭ ডিসেম্বর ১৯৪৫।
● প্রথম ব্রেটন উডস চুক্তি স্বাক্ষর করে ~ ২৯ টি দেশ।
● বিশ্বব্যাংক অানুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে ~ ২৫ জুন ১৯৪৬।
● বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তর ~ ওয়াশিংটন ডিসি, যুক্তরাষ্ট্র।
● বর্তমান ও দ্বাদশ প্রেসিডেন্ট ~ জিম ইয়ং কিম (১ জুলাই ২০১২-বর্তমান)
● প্রেসিডেন্ট নিয়োগ হয় ~ যুক্তরাষ্ট্র থেকে।
● প্রেসিডেন্টের মেয়াদকাল ~ ৫ বছর।
● বিশ্বব্যাংকের কার্যনির্বাহী পরিচালকমন্ডলী ~ ২৪ সদস্যবিশিষ্ট।
● সর্বাধিক চাদা প্রদানকারী দেশ ~ যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, জার্মানি ও ফ্রান্স।
● শীর্ষ অংশীদারী দেশ ~ যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, চীন, জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য।
● বিশ্বব্যাংক ইনস্টিটিউট (WBI) প্রতিষ্ঠিত হয় ~ ১৯৫৫ সালে।
● বিশ্বব্যাংক ইনস্টিটিউট এর প্রতিষ্ঠাকালীন নাম ~ ইকোনোমিক ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট।
● বিশ্বব্যাংক ইনস্টিটিউট নামকরণ করা হয় ~ ২০০২ সালে।
● বিশ্বব্যাংক গোষ্ঠীর প্রথম প্রেসিডেন্ট ~ ইগুনে মেয়ার (১৮ জুন ১৯৪৬-১৭ মার্চ ১৯৪৭)
● বিশ্বব্যাংক গ্রুপের অংগ সংগঠন ~ ৫ টি। সেগুলো হলো : IBRD, IDA, IFC, ICSID, MIGA
● IBRD :
➺ IBRD এর পূণরূপ ~ International Bank for Reconstruction and Development
➺ IBRD প্রতিষ্ঠিত হয় ~ ১৯৪৪ সালে।
➺ IBRD এর কার্যক্রম শুরু হয় ~ ১৯৪৬ সালে।
➺ IBRD জাতিসংঘের বিশেষ সংস্থার মর্যাদা লাভ করে ~ ১৫ নভেম্বর ১৯৪৭।
● IDA :
➺ IDA এর পূর্ণরূপ ~ International Development Association.
➺ IDA ~ Soft loan Window নামে পরিচিত।
➺ IDA প্রতিষ্ঠিত হয় ~ ২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৬০ সালে।
● IFC :
➺ IFC এর পূর্ণরূপ ~ International Finance Corporation
➺ IFC প্রতিষ্ঠিত হয় ~ ২০ জুলাই ১৯৫৬ সালে।
● ICSID :
➺ ICSID এর পূর্ণরূপ ~ International Centre for Settlement of Investment Disputes.
➺ ICSID প্রতিষ্ঠিত হয় ~ ১৪ অক্টোবর ১৯৬৬।
● MIGA :
➺ MIGA এর পূর্ণরূপ ~ Multilateral Investment Guarantee Agency.
➺ MIGA প্রতিষ্ঠিত হয় ~ ১২ এপ্রিল ১৯৮৮।
➺ MIGA এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ~ উন্নয়নশীল দেশসমূহকে বিনিয়োগে উৎসাহিত করা।
ডাক যোগাযোগ
● বাংলাদেশে প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয় ~ ২৯ জুলাই ১৯৭১
● বাংলাদেশের প্রথম ডাক টিকিট এর ডিজাইনার ~ বিমান মল্লিক।
● বিশ্বের যে দেশের সাথে বাংলাদেশের ডাক যোগাযোগ নেই ~ ইসরাইল।
● বাংলাদেশ ডাক বিভাগ কর্তৃক প্রকাশিত ত্রৈমাসিক পত্রিকার নাম ~ ডাক প্রবাহ।
● বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মনোগ্রামে লেখা থাকে ~ সেবাই অাদর্শ।
● বাংলাদেশ ডাক বিভাগ নিয়ন্ত্রিত হয় ~ ১৯৯৮ সালের পোস্ট অফিস অাইন দ্বারা।
● বাংলাদেশ ডাক বিভাগ কর্তৃক ব্যবহৃত পোস্টকার্ড এর পরিমাপ ~ ৫.৫x৩.২৫ ইঞ্চি।
● ‘ফিলাটেলি’ বলতে বোঝায় ~ ডাকটিকিট সংগ্রহ ও অধ্যয়ন সম্পর্কিত বিদ্যা।
● উপমহাদেশে প্রথম ডাকটিকিট চালু হয় ~ ১ অক্টোবর ১৮৫৪।
● প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশ করে যে সরকার ~ মুজিবনগর সরকার।
● স্বাধীনতার পর প,থম স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশিত হয় ~ ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২।
● স্বাধীনতার প্রথম ডাকটিকিটে ছবি ছিল ~ শহীদ মিনারের।
● ১৯৭২ সালের বিজয় দিবসের ডাকটিকিটের ডিজাইনার ছিলেন ~ কে জি মোস্তফা।
● সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের স্মরণে প্রথম ডাক টিকিট প্রকাশিত হয় ~ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৮২
● সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের স্মরণে প্রথম ডাক টিকিট এর ডিজাইনার ছিলেন ~ অাহমেদ এফ করিম।
● বাংলাদেশে প্রথম ডাকঘর স্থাপন করা হয় ~ ১৪ এপ্রিল ১৯৭১, চুয়াডাঙ্গা।
● বাংলাদেশের একমাত্র পোস্টাল একাডেমী অবস্থিত ~ রাজশাহী জেলায়, (প্রতিষ্ঠা ১৯৮৬)
● জিপিও ~ ৪ টি (ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহী)
● স্বাধীনতার পর প্রথম পোস্টকার্ড প্রকাশ করা হয় ~ ১৮ এপ্রিল ১৯৭২।
● স্বাধীনতার পর প্রথম খাম কথত্রপ্রকাশ করা হয় ~ ১৯ জুলাই ১৯৭২।
● বাংলাদেশ ডাক বিভাগের প্রধান কর্মকর্তার পদবী ~ মহাপরিচালক।
● ডাকঘরে একাউন্ট খুলে টাকা জমাদান ও উঠানোর পদ্ধতিকে বলা হয় ~ ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক।
● BY AIR MAIL কথাটি খামরে উপরে লেখা থাকে ~ বিদেশে চিঠি পাঠাতে।
বাংলাদেশে প্রথম (পুরুষ ও নারী)
☀ বাংলাদেশে প্রথম (পুরুষ)
◆ রাষ্টপতি ~ শেখ মুজিবুর রহমান
◆ প্রধানমন্ত্রী ~ তাজ উদ্দিন অাহম্মদ
◆ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ~ খোন্দকার মোশতাক অাহমদ
◆ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ~ এ এইচ এম কামরুজ্জামান
◆ অর্থমন্ত্রী ~ ক্যাপ্টেন এম মনসুর অালী
◆ সেনাবাহিনী প্রধান ~ জেনারেল অাতাউল গণি ওসমানী
◆ গণ পরিষদের স্পিকার ~ শাহ অাব্দুল হামিদ
◆ জাতীয় সংসদের স্পিকার ~ মোহাম্মদ উল্লাহ
◆ প্রধান বিচারপতি ~ এ এস এম সায়েম
◆ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ~ এ এন এম হামিদুল্লাহ
◆ এটর্নি জেনারেল ~ এম এইচ খন্দকার
◆ পতাকা উত্তোলনকারী ~ অ স ম অাবদুর রব
◆ নির্বাচন কমিশনার ~ বিচারপতি মোহাম্মদ ইদ্রিস
◆ বিমানবাহিনী প্রধান ~ এ কে খন্দকার
◆ মন্ত্রিপরিষদ সচিব ~ এইচ টি ইমাম
◆ সচিব ~ এস এ করিম
◆ মরণোত্তর চক্ষুদাতা ~ এ অার এম এনামুল হক
◆ উপজাতীয় রাষ্ট্রদূত ~ শরবিন্দু শেখর চাকমা
◆ জাতীয় ফুটবল দলের অধিকার ~ জাকারিয়া পিন্টু
☀ বাংলাদেশে প্রথম (মহিলা)
◆ প্রধানমন্ত্রী ~ বেগম খালেদা জিয়া
◆ স্পিকার ~ ড: শিরীন শারমিন চৌধুরী
◆ বিরোধী দলীয় নেত্রী ~ শেখ হাসিনা
◆ পাইলট ~ কানিজ ফাতেমা রোকসানা
◆ ব্যারিস্টার ~ মিসেস রাবেয়া ভূঁইয়া
◆ নোটারি পাবলিক ~ কামরুন নাহার লাইলী
◆ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ~ দিপু মনি
◆ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ~ সাহারা খাতুন
◆ ওসি ~ হোসেনে অারা বেগম
◆ হুইপ ~ খালেদা খানম
◆ সচিব ~ জাকিয়া সুলতানা
◆ মুসলিম ডাক্তার ~ জোহরা বেগম কাজী
◆ পিএসসির চেয়ারম্যান ~ জেড এন তহমিদা বেগম
◆ কূটনীতিক ~ তাহমিনা খান ডলি
◆ রাষ্ট্রদূত ~ মাহমুদা হক চৌধুরী
◆ বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক ~ অধ্যাপিকা হান্নানা বেগম
◆ সম্পাদক ~ নূরজাহান বেগম
◆ বাংলা একাডেমির পরিচালক ~ ড: নীলিমা ইব্রাহিম
◆ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ~ সুরাইয়া রহমান
◆ প্যারেড কমান্ডার ~ এলিজা শারমিন
◆ জাতিসংঘে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ~ ইসমাত জাহান
◆ অভিনেত্রী ~ পূর্ণিমা সেনগুপ্তা
◆ মুসলিম অভিনেত্রী ~ বনানী চৌধুরী
◆ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক ~ অানিসা হামিদ
◆ বিদেশী প্রধানমন্ত্রীর সফর ~ ইন্দিরা গান্ধী
◆ বিচারপতি ~ নাজমুন অারা সুলতানা
◆ মহিলা প্যারাট্রুপার ~ জান্নাতুল ফেরদৌস
শিল্পকলা ও সংস্কৃতি
বাংলাদেশের শিল্পকলা ও সংস্কৃতি
◆ সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট প্রতিষ্ঠা হয় – ১৯৬১ সালে।
◆ ছায়ানট হতে প্রকাশিত ত্রৈমাসিক প্রত্রিকার নাম ~ বাংলাদেশের হৃদয় হতে।
◆ বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ কার্টুনিস্ট ~ রনবী
◆ বাংলাদেশের বিশিষ্ট লালনগীতি গবেষক ~ ড: অাশরাফ সিদ্দিকী।
◆ বাংলাদেশের সুর সম্রাট বলা হয় ~ ওস্তাদ অালাউদ্দিন খাঁকে।
◆ এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ‘বিশ্বকোষ’টির নাম ~ বাংলাপিডিয়া।
◆ ‘মরমী কবি’ নামে পরিচিত ~ হাছন রাজা।
◆ বাংলাদেশের বিখ্যাত মণিপুরী নাচ যে অঞ্চলের ~ সিলেট।
◆ বাংলা সনের ৩১ দিনের মাস কয়টি ~ ৫ টি।
◆ ঢাকা ময়মনসিংহ অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী নৃত্যের নাম ~ জারি।
◆ সংস্কৃতি বলতে বোঝায় ~ প্রতিটি মানুষের ব্যক্তিগত অাচারণ সমষ্টি।
◆ লালন শাহের অাখড়া ~ কুষ্টিয়াতে।
◆ বাউল গানের বিশেষত্ব ~ অাধ্যাত্ম্য বিষয়ক।
◆ বাংলাদেশের সাংস্কৃতির অন্যতম অংশ বিভিন্ন জাতীয় দিবস উদযাপন। সর্বজননীন প্রাচনি সংস্কৃতির ধারক ~ বৈশাখী মেলা।
◆ ঢাকা শহরের কোন এলাকায় বেনারশী শাড়ী তৈরি হয় ~ মিরপুর।
◆ বাংলার অাদি জনগোষ্ঠী যে ভাষাভাষী ~ অষ্ট্রিক।
◆ ময়মনসিংহ অঞ্চলের জনপ্রিয় লোকনাট্য ~ গীতিকা।
◆ জাতীয় নাট্যশালা ঢাকার ~ শিল্পকলা একাডেমীতে।
◆ নাসির উদ্দিন ইউসুফ একজন ~ নাট্যনির্মাতা।
◆ শেকড় সন্ধানী নাট্যকার হিসেবে খ্যাত ~ সেলিম অাল দীন।
◆ সমকালের খ্যাতিমান কার্টুনিস্ট ~ অাহসান হাবীব।
◆ প্রথম অাদিবাসী মেলা অনুষ্ঠিত হয় ~ কক্সবাজারে।
বাংলাদেশের সঙ্গীত, মুক্তিযুদ্ধে দেশাত্মবোধক গান
◆ ইউনেস্কো যে গানকে বিমূর্ত ঐতিহ্য ঘোষণা করে ~ বাউল গানকে।
◆ ভাটিয়ালী বাংলাদেশের গান ~ ময়মনসিংহ ও সিলেট।
◆ ‘এক নদী রক্ত পেরিয়ে’ গানটির গীতিকার ও সুরকার ~ খান অাতাউর রহমান।
◆ এক নদী রক্ত পেরিয়ে’ গানটির শিল্পী ~ শাহনাজ রহমাতুল্লাহ।
◆ ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে’ গানটির রচয়িতা ~ গোবিন্দ হালদার।
◆ ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে’ গানটির সুরকার ~ অাপেল মাহমুদ।
◆ ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে’ গানটির প্রথম শিল্পী ~ সপ্না রায়।
◆ বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রথম যে শিল্পী গান পরিবেশন করেন ~ ফেরদৌসী রহমান।
◆ ‘সব কটি জানালা খুলে দাও না’ গানটির সুরকার ~ নজরুল ইসলাম বাবু।
◆ ‘অামার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ এ গানের প্রথম সুরকার ~ অাব্দুল লতিফ।
◆ গম্ভীরা যে অঞ্চলের লোক সঙ্গীত ~ চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
◆ ‘কেউ মালা, কেউ তসবি গলায়’ গানটির রচয়িতা ~ লালন শাহ।
◆ ভাওয়াইয়া বাংলাদেশের যে অঞ্চলের গান ~ রংপুর।
◆ ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’ গানটির গীতিকার ~ গাজী মাজহারলি অানোয়ার।
◆ ‘ওরা অামার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চাই’ গানটির রচয়িতা ও সুরকার হলেন ~ শিল্পী অাব্দুল লতিফ।
◆ ভাওয়াইয়া গানের সাথে বিজড়িত নাম ~ অাব্বাস উদ্দীন।
◆ অালকাপ গান যে অঞ্চলের ~ রাজশাহী।
◆ কোরাস হলো ~ সমবেত সঙ্গীত।
◆ ভাটিয়ালী যে অঞ্চলের গান ~ উত্তরবঙ্গের।
◆ ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে’ গানটি যে সময়ের ~ মুক্তিযুদ্ধকালীন।
◆ ‘ও ভাই খাঁটি সোনার চেয়ে খাটি’ গানটির গীতিকার ~ কজিী নজরুল ইসলাম।
◆ ‘দুর্গম গিরি কান্তার মরু’ গানটির রচয়িতা ~ কাজী নজরুল ইসলাম।
◆ তানসেন যে রাজসভার সঙ্গীতজ্ঞ ছিলেন ~ সম্রাট অাকবর।
◆ ‘ওরে নীল দরিয়া’ গানটি যে শিল্পীর গাওয়া ~ অাব্দুল জব্বার।
◆ সাম্পানের গান যে অঞ্চলের ~ চট্টগ্রাম।
◆ নেত্রকোনা অঞ্চলের গানসমূহকে জনপ্রিয় করে তোলেন ~ বারী সিদ্দিকী।
◆ রবীন্দ্র চর্চা ও প্রসারে নিবেদিত প্রতিষ্ঠান ~ ছায়ানট।
◆ ছায়ানট হলো ~ একটি রাগের নাম।
◆ ভাওয়াইয়া গান দুটি নদীর সাথে সম্পর্কিত ~ তিস্তা ও ধরলা।
◆ ‘লোকে বলে রে ঘরবাড়ি ভালো নাই অামার’ গানটির রচয়িতা ~ হাছন রাজা।
◆ ‘বন্দে মায়া লাগাইছে’ যে বাউলের গীতি অংশ ~ শাহ অব্দুল করিম।
◆ ‘মোরা একটি ফুলকে বাচাবো বলে যুদ্ধ করি’ গানটির শিল্পী ~ অাপেল মাহমুদ।
◆ ‘মোরা একটি ফুলকে বাচাবো বলে যুদ্ধ করি’ গানটির গীতিকার ~ গোবিন্দ হালদার।
সমান্তর ধারা ও গুণোত্তর অনুক্রম এবং ধারা
অনুক্রম: কতকগুলো সংখ্যা বা রাশিকে একটি নির্দিষ্ট নিয়মানুসারে ধারাবাহতক সাজানোকে অনুক্রম বলে।
পদ: অনুক্রমের প্রতিটি সংখ্যা বা রাশিকে পদ বলে।
ধারা: অনুক্রমের পদ বা সংখ্যাগুলোর সমষ্টিকে ধারা বলে।
সসীম বা শান্ত ধারা : কোন ধারার পদ সংখ্যা সসীম হলে তাকে সসীম বা সান্ত ধারা বলে।
অসীম ধারা : কোন ধারার পদ সংখ্যা অসীম হলে তাকে অসীম ধারা বলে।
সমান্তর ধারা : যে ধারায় কোন পদক্তোর পরবর্তী পদ থেকে বিয়োগ করলে একই সংখ্যা বা রাশি পাওয়া যায় তাকে সমান্তর ধারা বলে।
গুণোত্তর ধারা : যে ধারার কোন পদের সাথে তার পরবর্তী পদের অনুপাত সর্বদাই সমান হয় তাকে গুণোত্তর ধারা বলে।
প্রয়োজনীয় সূত্রাবলি :
সমান্তর ধারার সাধারণ পদ বা r তম পদ : প্রথম পদ a, সাধারণ অন্তর d হলে, r তম পদ = a+(r-1)d
সমান্তর ধারার n সংখ্যক পদের সমষ্টি : একটি সমান্তর ধারার প্রথম পদ a, সাধারণ অন্তর d হলে, তার n সংখ্যক পদের সমষ্টি, S = n{2a+(n-1)d}/2
n সংখ্যক স্বাভাবিক সংখ্যার সমষ্টি, S = n(n+1)/2
n সংখ্যক স্বাভাবিক সংখ্যার বর্গের সমষ্টি, S = n(n+1)(2n+1)/6
n সংখ্যক স্বাভাবিক সংখ্যার ঘনের সমষ্টি, S = {n(n+1)/2}^2
গুণোত্তর ধারার সাধারণ পদ বা r তম পদ : কোন ধারার প্রথম পদ a, সাধারণ অনুপাত q হলে, r তম পদ = aq^(r-1)
গুণোত্তর ধারার n সখ্যক পদের সমষ্টি, S = a(1-q^n)/(1-q); যেখানে q1
বিসিএস পরীক্ষায় অাসা প্রশ্নগুলোর সমাধান :
১। একটি গুণোত্তর অনুক্রমের দ্বিতীয় পদটি -48 এবং পঞ্চম পদটি 3/4 হলে, সাধারণ অনুপাত কত?
ক। 1/2
খ। – 1/2
গ। 1/4
ঘ। – 1/4 (Ans)
সমাধান : n তম পদ = aq^(n-1)
দ্বিতীয় পদ = aq^(2-1) = aq = -48
a = -48/q ~~~~~ (i)
অাবার, পঞ্চম পদ = aq^(5-1) = 3/4
বা, aq^4 = 3/4
বা, (-48/q)q^4=3/4
বা, -48 q^3 = 3/4
বা, q^3 = – 3/192
বা, q^3 = (-1/4)^3
বা, q = -1/4
অর্থাৎ সাধারণ অনুপাত – 1/4
২। 1^2+2^2+3^2+…..+x^2 এর মান কত?
ক। {x(x+1)(2x+1)}/6 (Ans)
খ। x(x+1)/2
গ। x
ঘ। {x(x+1)/2}^2
৩। 1^2+2^2+3^2+…..+50^2 = কত?
ক। 35725
খ। 42925 (Ans)
গ। 45500
ঘ। 47225
সমাধান: S = {n(n+1)(2n+1)}/6
= {50(50+1)(2×50+1)}/6
= 50x51x101/6
= 42925
৪। log2+log4+log8+ ….. ধারাটির প্রথম দশটি পদের সমষ্টি কত?
ক। 45log2
খ। 55log2 (Ans)
গ। 65log2
ঘ। 75log2
সমাধান: log2+log4+log8+ …..
= log2+log2^2+log2^3+ ….+log2^10
= 1log2+2log2+3log2+ …..+10log2
= (1+2+3+…….+10)log2
= {10(10+1)/2}log2
= 55log2
৫। 1+2+3+…..+99 =কত?
ক। 4650
খ। 4750
গ। 4850
ঘ। 4950 (Ans)
সমাধান : S = {n(n+1)/2}
= 99(99+1)/2
= 99×50
= 4959
You must be logged in to post a comment.